ঢাকা, ২১ সেপ্টেম্বর- একের পর এক আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে কি কোণঠাসা হয়ে পরছেন ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। কখনও দুদক থেকে চিঠি পাঠাচ্ছে কখনও আবার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ নিজের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ কর্তাদের কাছ থেকে। ২০২০ এপ্রিলের বাফুফের নির্বাচনের আগে কাজী সালাউদ্দিন পারবেন তো এসব অভিযোগ থেকে মুক্তি পেতে। চলতি বছরের শুরুতেই, নানা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে, দুদকের চিঠি পেয়েছিলেন, বাফুফে প্রেসিডেন্ট কাজী সালাউদ্দিনসহ, মহিলা কমিটির প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণও। বাংলাদেশের কোন ক্রীড়া ফেডারেশনের ঠিকানায় এমন চিঠি এটাই প্রথম। দুদকের চিঠি পাওয়ার বছর ঘুরতে না ঘুরতেই আবারো ফুটবল ফেডারেশনের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের বড় অভিযোগ। এবার বাহিরের কেউ নন ১৭ কোটি টাকার হিসাবের গড়মিলের প্রমাণ দিয়ে কাজী সালাহউদ্দীনের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন তারই প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি হওয়া বাদল রায় ও মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহি। বাফুফের বিরুদ্বে ৮ মাসের ব্যবধানে দুইবার দুর্নীতির অভিযোগ। প্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়াতে এসব অভিযোগের দায় ভার কাজী সালাউদ্দিন এড়াতে পারেন? দুই সহ-সভাপতির অভিযোগ নিয়ে যখন দেশের ফুটবল অঙ্গনে তোলপাড় ঠিক সেই মুহূর্তে সাফ ও এফসি বৈঠকে মালয়েশিয়াতে অবস্থান করছে কাজী সালাউদ্দিন। সবাই জানে ফিফা এফ সি তে শক্ত একটা অবস্থান আছে বাবুফে বসের। এখন প্রশ্ন বারবার যদি আর্থিক গরমিলের খবর ফিফা এফসির কর্তাদের কানে যায় তাহলে কাজী সালাউদ্দিনের মান থাকবে তো? একটা ব্যাপার পরিষ্কার ভোটাভুটি স্বার্থের কারণে বাফুফের দুর্নীতি নিয়ে ফিফা এফসি কর্তারা চুপ থাকলেও শিগগিরই এসব অনিয়মের গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা না পেলে বাফুফের কাউন্সিলররা নিশ্চয়ই বসে থাকবেন না। জবাব দিবেন ব্যালট পেপারের মাধ্যমে। এ সংবাদটি একটি বেসরকারি টেলিভিশন প্রতিনেদনের আলোকে করা হয়েছে। সূত্র: বিডি২৪লাইভ আর/০৮:১৪/২১ সেপ্টেম্বর



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2NqqlII
September 21, 2019 at 05:10AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top