চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মোবারকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমান তৌহিদ মিয়ার বিরুদ্ধে দাখিল হওয়া ধর্ষণের অভিযোগ অবশেষে শিবগঞ্জ থানায় মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। রোববার
মামলাটি রেকর্ড হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
লিখিত অভিযোগের বরাত দিয়ে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, অভিযোগে ওই নারী উল্লেখ করেন, কিছুদিন আগে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ম মেনে স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে যায়। বিচ্ছেদের পর দেনমোহরের ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত হয়। ওই টাকা মোবারকপুর ইউপি চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমানের কাছে জমা রাখা হয়। ২০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টাকা নেয়ার জন্য তিনি এক ভাতিজিকে সঙ্গে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমানের কাছে যান। কিন্তু টাকা না দিয়ে তার সঙ্গে অফিস কক্ষেই গল্পে মেতে উঠেন চেয়ারম্যান। এক পর্যায়ে তৌহিদ মিঞা তার ভাতিজিকে বাড়ি চলে যেতে বলে। ভাতিজি বাড়ি চলে গেলে ফাকা অফিস কক্ষের বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়।
তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন, কৌশলে তিনি সেখান থেকে পালিয়ে আসেন এবং স্বজনদের অবহিত করেন। এরপর থেকেই ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে জোর তৎপরতা শুরু করে চেয়ারম্যান তৌহিদ মিঞা ও তার লোকজন।
শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রমজান আলী বলেন, ‘ ওই নারীর অভিযোগটি আমনে নিয়ে মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এখন আইনানুগ অব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে’।
এদিকে, তৌহিদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়েরকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তবে, তৌহিদুর রহমানের ছেলে ওয়াদুদুর রহমান ঘটনাটিকে মিথ্যে দাাবি করে বলেছেন, ‘ ঘটনাটি সত্য নয়। ওই নারী আমার আব্বাকে ফাঁসানোর জন্য এমনটা করেছেন’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৮-০১-১৭
মামলাটি রেকর্ড হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
লিখিত অভিযোগের বরাত দিয়ে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, অভিযোগে ওই নারী উল্লেখ করেন, কিছুদিন আগে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ম মেনে স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে যায়। বিচ্ছেদের পর দেনমোহরের ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করার সিদ্ধান্ত হয়। ওই টাকা মোবারকপুর ইউপি চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমানের কাছে জমা রাখা হয়। ২০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টাকা নেয়ার জন্য তিনি এক ভাতিজিকে সঙ্গে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান তৌহিদুর রহমানের কাছে যান। কিন্তু টাকা না দিয়ে তার সঙ্গে অফিস কক্ষেই গল্পে মেতে উঠেন চেয়ারম্যান। এক পর্যায়ে তৌহিদ মিঞা তার ভাতিজিকে বাড়ি চলে যেতে বলে। ভাতিজি বাড়ি চলে গেলে ফাকা অফিস কক্ষের বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়।
তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেন, কৌশলে তিনি সেখান থেকে পালিয়ে আসেন এবং স্বজনদের অবহিত করেন। এরপর থেকেই ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে জোর তৎপরতা শুরু করে চেয়ারম্যান তৌহিদ মিঞা ও তার লোকজন।
শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রমজান আলী বলেন, ‘ ওই নারীর অভিযোগটি আমনে নিয়ে মামলা হিসেবে রেকর্ড হয়েছে। এখন আইনানুগ অব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে’।
এদিকে, তৌহিদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়েরকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তবে, তৌহিদুর রহমানের ছেলে ওয়াদুদুর রহমান ঘটনাটিকে মিথ্যে দাাবি করে বলেছেন, ‘ ঘটনাটি সত্য নয়। ওই নারী আমার আব্বাকে ফাঁসানোর জন্য এমনটা করেছেন’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৮-০১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2iRM8ak
January 08, 2017 at 09:20PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন