চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র আইনে আব্দুর রাকিব ওরফে সুমন (৩৬) নামের এক জেএমবি সদস্যকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। দন্ডপ্রাপ্ত সুমন শিবগঞ্জের পুকুরিয়া শ্যামজোলা গ্রামের আফতাব হোসেনের ছেলে। সোমবার দুপুরে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিয়াউর রহমান এই দন্ডাদেশ প্রদান করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, পুলিশের স্পেশাল ইন্টেলিজেন্স উইং ও শিবগঞ্জ পুলিশের হাতে আটক জেএমবি নেতা আব্দুল মুমিনের স্বীকারোক্তি মোতাবেক ২০০৯ সালের ১৭ জুন রাত দেড়টার দিকে পুলিশ শিবগঞ্জের কানসাট এলাকায় সুমনের স্টীলের দোকান বিসমিল্লাহ স্টোরে অভিযান চালায়। এসময় দোকানের ভেতর থেকে একটি দেশী তৈরী ওয়ান সুটারগান, পয়েন্ট ৩০৩ বোর রাইফেলের তিনটি তাজা গুলিসহ সুমনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ওই দিনই শিবগঞ্জ থানার এসআই মিজানুর রহমান বাদি হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, শিবগঞ্জ থানার মামলা নম্বর ২৭(৬) ০৯ এর আসামী মুমিন পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানায় তার কাছে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন জেএমবি’র। জেএমবি’র আঞ্চলিক নেতা সেলিম ও শাহাদৎ অস্ত্র সরবরাহ করে এবং শিবগঞ্জ, ভোলাহাট ও গোমস্তাপুরে জেএমবি সদস্যদের পুনরায় সংগঠিত করার দেয়। সেই মোতাবেক মুমিন তার অঞ্চলের ইউনিট কমান্ডার সুমনসহ কয়েক জনের কাছে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করে।
মুমিনের এই স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সুমনের স্টীলের দোকানে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ সুমনকে আটক করা হয়।
মামলা দায়ের পর ওই বছরের ৮ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগপত্র ও স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবি ছিলের আনজুমান আরা বেগম ও আসামী পক্ষে আইনজীবি ছিলেন আব্দুল ওদুদ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৩-০১-১৭
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, পুলিশের স্পেশাল ইন্টেলিজেন্স উইং ও শিবগঞ্জ পুলিশের হাতে আটক জেএমবি নেতা আব্দুল মুমিনের স্বীকারোক্তি মোতাবেক ২০০৯ সালের ১৭ জুন রাত দেড়টার দিকে পুলিশ শিবগঞ্জের কানসাট এলাকায় সুমনের স্টীলের দোকান বিসমিল্লাহ স্টোরে অভিযান চালায়। এসময় দোকানের ভেতর থেকে একটি দেশী তৈরী ওয়ান সুটারগান, পয়েন্ট ৩০৩ বোর রাইফেলের তিনটি তাজা গুলিসহ সুমনকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় ওই দিনই শিবগঞ্জ থানার এসআই মিজানুর রহমান বাদি হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, শিবগঞ্জ থানার মামলা নম্বর ২৭(৬) ০৯ এর আসামী মুমিন পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানায় তার কাছে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন জেএমবি’র। জেএমবি’র আঞ্চলিক নেতা সেলিম ও শাহাদৎ অস্ত্র সরবরাহ করে এবং শিবগঞ্জ, ভোলাহাট ও গোমস্তাপুরে জেএমবি সদস্যদের পুনরায় সংগঠিত করার দেয়। সেই মোতাবেক মুমিন তার অঞ্চলের ইউনিট কমান্ডার সুমনসহ কয়েক জনের কাছে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করে।
মুমিনের এই স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সুমনের স্টীলের দোকানে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ সুমনকে আটক করা হয়।
মামলা দায়ের পর ওই বছরের ৮ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগপত্র ও স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে সোমবার আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবি ছিলের আনজুমান আরা বেগম ও আসামী পক্ষে আইনজীবি ছিলেন আব্দুল ওদুদ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৩-০১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2j5BL0O
January 23, 2017 at 09:25PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন