অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য এক, মঞ্চ এক, ব্যানারও এক। তবুও স্থানীয় আওয়ামী লীগের গ্রুপিং-এর কারণে অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব হয়েছে দু’ভাগে। সোমবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার নাচোল খুরশিদ মোল্লা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও নবীন বরণ অনুষ্ঠানে এমন ঘটনা ঘটেছে।
সূত্র জানিয়েছে, ঐতিহাসিক কৃষকের তেভাগা আন্দোলনের জন্য খ্যাত নাচোল উপজেলায় আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরিণ দ্বন্দ দীর্ঘ দিনের। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে নির্বাচিত এমপি গোলাম মোস্তফা গ্রুপ ও সাবেক এমপি জিয়াউর রহমানের অনুসারি উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ চলে আসছে। নাচোলে এমপি চেয়ারম্যানের এই দ্বন্দের কারণে উপজেলার উন্নয়ন কান্ডের অনুষ্ঠানমালাও হয়েছে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে বাদ দিয়েই। স্থানীয়রা জানায়, খুরশিদ মোল্লা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিদায় ও নবীন বরণকে ঘিরে সোমবার সকাল থেকেই বিদ্যালয় চত্বরে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার। আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও অনুষ্ঠানমালার সময় সুচি। নির্ধারিত সময় সুচি অনুযায়ী অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব ছিল সকাল সাড়ে ১০টায়।
কিন্তু আওয়ামী লীগের গ্রুপিং-এর প্রভাবে আলোচনা অনুষ্ঠান শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের প্রায় ১ ঘন্টাপর। বিদ্যালয় সূত্র জানায়, বেলা সোয়া ১১টার দিকে নাচোল উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এরপরই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে শুরু হয় বিদায় ও নবীণ বরণ অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব। এই পর্বে ভাইস চেয়ারম্যান দ্বয় ও উপজেলা চেয়ারম্যান বক্তব্য রেখে প্রায় সাড়ে ১২টার দিকে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করলে অনুষ্ঠানে আসেন সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা ও স্থানীয় গ্রুপিং তার অনুসারী নাচোল পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ খান ঝালুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের তার অনুসারীদের নিয়ে মঞ্চ থেকে নেমে যাওয়ার পরপরই চলে আসেন সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা। তখন তার সঙ্গে নিয়ে শুরু হয় আবাও আলোচনা পর্ব।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার নাচোল উপজেলা সদরের আরো তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিদায় অনুষ্ঠানেও অনুষ্ঠানজুড়ে’ এমপি চেয়ারম্যান একসঙ্গে ছিলেননা।
এ ব্যাপারে খুরশিদ মোল্লা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ নাচোল উপজেলায় আওয়ামী লীগে দু’ গ্রুপ এটা সবার জানা। তবে, অন্য একটা অনুষ্ঠানের কারণে আমার স্কুলে এমপি মহোদয়ের আসতে দেরী হয়। চেয়ারম্যান সাহেব স্টেজ থেকে নামার মুর্হুতেই এমপি মহোদয় অনুষ্ঠানে আসেন। পরবর্তীতে আমার সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করি’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩০-০১-১৭
সূত্র জানিয়েছে, ঐতিহাসিক কৃষকের তেভাগা আন্দোলনের জন্য খ্যাত নাচোল উপজেলায় আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরিণ দ্বন্দ দীর্ঘ দিনের। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে নির্বাচিত এমপি গোলাম মোস্তফা গ্রুপ ও সাবেক এমপি জিয়াউর রহমানের অনুসারি উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ চলে আসছে। নাচোলে এমপি চেয়ারম্যানের এই দ্বন্দের কারণে উপজেলার উন্নয়ন কান্ডের অনুষ্ঠানমালাও হয়েছে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে বাদ দিয়েই। স্থানীয়রা জানায়, খুরশিদ মোল্লা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিদায় ও নবীন বরণকে ঘিরে সোমবার সকাল থেকেই বিদ্যালয় চত্বরে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার। আগে থেকেই নির্ধারণ করা হয় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও অনুষ্ঠানমালার সময় সুচি। নির্ধারিত সময় সুচি অনুযায়ী অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব ছিল সকাল সাড়ে ১০টায়।
কিন্তু আওয়ামী লীগের গ্রুপিং-এর প্রভাবে আলোচনা অনুষ্ঠান শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের প্রায় ১ ঘন্টাপর। বিদ্যালয় সূত্র জানায়, বেলা সোয়া ১১টার দিকে নাচোল উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। এরপরই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে শুরু হয় বিদায় ও নবীণ বরণ অনুষ্ঠানের আলোচনা পর্ব। এই পর্বে ভাইস চেয়ারম্যান দ্বয় ও উপজেলা চেয়ারম্যান বক্তব্য রেখে প্রায় সাড়ে ১২টার দিকে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করলে অনুষ্ঠানে আসেন সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা ও স্থানীয় গ্রুপিং তার অনুসারী নাচোল পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ খান ঝালুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের তার অনুসারীদের নিয়ে মঞ্চ থেকে নেমে যাওয়ার পরপরই চলে আসেন সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা। তখন তার সঙ্গে নিয়ে শুরু হয় আবাও আলোচনা পর্ব।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার নাচোল উপজেলা সদরের আরো তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিদায় অনুষ্ঠানেও অনুষ্ঠানজুড়ে’ এমপি চেয়ারম্যান একসঙ্গে ছিলেননা।
এ ব্যাপারে খুরশিদ মোল্লা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ নাচোল উপজেলায় আওয়ামী লীগে দু’ গ্রুপ এটা সবার জানা। তবে, অন্য একটা অনুষ্ঠানের কারণে আমার স্কুলে এমপি মহোদয়ের আসতে দেরী হয়। চেয়ারম্যান সাহেব স্টেজ থেকে নামার মুর্হুতেই এমপি মহোদয় অনুষ্ঠানে আসেন। পরবর্তীতে আমার সুন্দরভাবে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করি’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩০-০১-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2kMaIZW
January 30, 2017 at 09:50PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন