স্বর্ণালংকারের লোভে প্রতিবেশি লাকি আক্তারের হাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার নামোশংকবাটি ফতেপুর গ্রামের দু’ শিশু সুমাইয়া খাতুন মেঘলা ও মেহজাবিন আক্তার মালিহা নিহত হওয়ার ঘটনায় পুলিশ স্বর্ণের দোকানদারকে আটক করেছে। বুধবার রাতে স্মৃতি জুয়েলার্সের মালিক মো. পলাশকে নামোশংকরবাটি এলাকা থেকে আটক করে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাজহারুল ইসলাম জানান, বুধবার বিকেলে মামলার প্রধান আসামী ফতেপুরের ইব্রাহিম আলীর স্ত্রী লাকি আক্তার চাঁপাইনবাবগঞ্জ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার পর তার দেয়া তথ্য অনুযায়ি ওই এলাকার স্বর্ণের দোকানদার পলাশকে আটক করা হয়। লাকি আক্তার শিশু মেঘলা ও মাহিলার দেহে থাকা ১২ আনা ২ রতি স্বর্ণালংকার প্রায় ২১ হাজার টাকায় পলাশের দোকানে বিক্রি করে।
দুপুরে সদর থানা পুলিশ পলাশকে আদালতে সোপার্দ করলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠায়।
এদিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দু’ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধারের সময় আটক লাকি আক্তারের শশুড় ইয়াসিন আলীকেও আদালতে সোপার্দ করা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের চিফ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইয়াসিন আলীকে সোপার্দ করে পুলিশ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।
অন্যাদিকে, নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার মেঘলা ও মালিহার লাশ উদ্ধারের পর বুধবার মালিহার দাফন সম্পন্ন হলেও মেঘলার লাশ প্রবাসী পিতা মিলন রানার অপেক্ষায় রাখা হয়েছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের হীমঘরে। বৃহস্পতিবার মেঘলাকে পিতার শেষ দেখার পর নামাজে জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে। নামাজে জানাজায় এলাকার সর্বস্তরের শত শত মানুষ অংশ নেন।
দু’ শিশুর মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বিকেলে ফতেপুরসহ আশেপাশের এলাকার কয়েক শ মানুষ বিক্ষোভ করেছে। হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলটি ফতেপুর থেকে বের হয়ে বটতলাহাট ঘুরে নামোশংকরবাটিতে গিয়ে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে লাকি আক্তারের ফাঁসি দাবি করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০২-১৭
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাজহারুল ইসলাম জানান, বুধবার বিকেলে মামলার প্রধান আসামী ফতেপুরের ইব্রাহিম আলীর স্ত্রী লাকি আক্তার চাঁপাইনবাবগঞ্জ চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ার পর তার দেয়া তথ্য অনুযায়ি ওই এলাকার স্বর্ণের দোকানদার পলাশকে আটক করা হয়। লাকি আক্তার শিশু মেঘলা ও মাহিলার দেহে থাকা ১২ আনা ২ রতি স্বর্ণালংকার প্রায় ২১ হাজার টাকায় পলাশের দোকানে বিক্রি করে।
দুপুরে সদর থানা পুলিশ পলাশকে আদালতে সোপার্দ করলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠায়।
এদিকে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দু’ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধারের সময় আটক লাকি আক্তারের শশুড় ইয়াসিন আলীকেও আদালতে সোপার্দ করা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের চিফ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইয়াসিন আলীকে সোপার্দ করে পুলিশ ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।
অন্যাদিকে, নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার মেঘলা ও মালিহার লাশ উদ্ধারের পর বুধবার মালিহার দাফন সম্পন্ন হলেও মেঘলার লাশ প্রবাসী পিতা মিলন রানার অপেক্ষায় রাখা হয়েছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের হীমঘরে। বৃহস্পতিবার মেঘলাকে পিতার শেষ দেখার পর নামাজে জানাজা শেষে দাফন করা হয়েছে। নামাজে জানাজায় এলাকার সর্বস্তরের শত শত মানুষ অংশ নেন।
দু’ শিশুর মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার বিকেলে ফতেপুরসহ আশেপাশের এলাকার কয়েক শ মানুষ বিক্ষোভ করেছে। হত্যাকারীর ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলটি ফতেপুর থেকে বের হয়ে বটতলাহাট ঘুরে নামোশংকরবাটিতে গিয়ে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিল থেকে লাকি আক্তারের ফাঁসি দাবি করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০২-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2lPxXqo
February 16, 2017 at 10:58PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.