অ্যালিয়াঞ্জ, ১৬ ফেব্রুয়ারি- চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নক-আউট পর্বে স্বাগতিক বায়ার্ন মিউনিখের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে আর্সেনাল। এর ফলে টানা সপ্তমবারের মতো শেষ ষোল থেকে বিদায় নেওয়ার পথে রয়েছে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি। অপরদিকে এই হারে আর্সেনাল থেকেই কোচ ওয়েঙ্গারের বিদায়ের সম্ভাবনা আরো জোরাল হলো। বুধবার রাতে অ্যালিয়াঞ্জ এরিনায় অনুষ্ঠিত ম্যাচে ৫-১ গোলের বিশাল ব্যবধানে জয় তুলে নেয় বায়ার্ন। এর আগে ২০০৫, ২০১৩ ও ২০১৪ সালেও নক-আউট পর্ব থেকে আর্সেনালকে বিদায় করেছিল বায়ার্ন। একই সঙ্গে চতুর্থবারের মতোই সহজ জয় নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে তারা। অ্যাওয়ে ম্যাচে এই হারের ফলে ফিরতি লেগের ম্যাচে আরো চাপের মধ্যে পড়ে গেলেন গানারদের বস ওয়েঙ্গার। আগামী ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে দুই দলের ফিরতি লেগের ম্যাচ। এর আগে ২০১৫ সালের নভেম্বরে গ্রুপ পর্বে আর্সেনালকে নিজেদের মাঠে একই ব্যবধানে পরাজিত করেছিল বায়ার্ন। ম্যাচের ১১তম মিনিটে আরিয়েন রোবেনের বাঁকানো শটের বল আর্সেনালের জালে জড়ালে ১-০ গোলের লিড পায় স্বাগতিক বায়ার্ন। তবে ৩০তম মিনিটে গোল করে আর্সেনালকে সমতায় ফিরিয়ে আনেন অ্যালেক্সিস সানচেজ (১-১)। ম্যাচে যে স্বাগতিকরা এত বড় ব্যবধানে জয় পাবে সেটি ভাবতেও পারেননি রোবেন। ম্যাচের ৫৩তম মিনিটে রবার্ট লিওনোডস্কি ফের গোল করে এগিয়ে দেন স্বাগতিক দলকে (২-১)। এরপরই পরপর দুই গোল করে ব্যবধান বাড়িয়ে দেন থিয়াগো। ৫৬তম মিনিটে নিজের প্রথম গোলটি করার ৭ মিনিট পর তিনি ফের গোল করলে ৪-১ গোলের ব্যবধানে পৌছে যায় বায়ার্ন। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার মাত্র দুই মিনিট আগে মুলার গোল করলে ৫-১ ব্যবধানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বায়ার্ন মিউনিখ। ম্যাচে দুটি গোল করা থিয়াগো বলেন, এটি ছিল একটা দারুণ পারফর্মেন্স। যেটি আসলে প্রত্যাশারও বাইরে। আমরা নিজেদের মাঠেই খেলছিলাম। জানতাম একাধিক গোল করতে হবে। ম্যাচে দেখা গেল বিরতীর পর আমাদের সবগুলো প্রচেষ্টাই সফল হয়েছে। এফ/১৬:১০/১৬ ফেব্রুয়ারি



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2kBgAEz
February 16, 2017 at 10:11PM
16 Feb 2017

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

:) :)) ;(( :-) =)) ;( ;-( :d :-d @-) :p :o :>) (o) [-( :-? (p) :-s (m) 8-) :-t :-b b-( :-# =p~ $-) (b) (f) x-) (k) (h) (c) cheer
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.

 
Top