চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের মনাকষা হাজী এহশান আলী কারিগরি কামিল মাদ্রাসার ছাত্রীকে শ্লীলতাহানীর অভিযোগে মাদ্রাসার মাদ্রাসার আরবী বিভাগের প্রভাষক নিয়াজ উদ্দিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। মাদ্রাসার গর্ভনিং বডি এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাদিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সকাল ১০টায় অধ্যক্ষ অফিসে গর্ভনিং বডির জরুরী সভায় ১৪ জন সদস্যের মধ্যে ১২জনের উপস্থিতিতে সর্বসম্মতিক্রমে ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় নিয়াজ উদ্দিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তিনি আরো জানান যে, সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে কেন স্থায়ীভাবে বরখাস্ত হবে না এ মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রাপ্তির এক সপ্তাহের মধ্যে উত্তর চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মাদ্রাসার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, গত ৫ এপ্রিল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাদ্রাসার এক ছাত্রী (দাখিল পরীক্ষা দিয়েছে) কে বিনোদপুর ইউনিয়নের সাতরশিয়া গ্রামের রেফাউল ইসলামের ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হওয়ার সময় এলাকাবাসীর হাতে তারা আটক হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে আসে। সেদিন রাতেই স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতার প্রচেষ্টায় উভয়পক্ষের অভিভাবকের উপস্থিতিতে বিষয়টি নিয়ে আপোস মিমাংসা হয়ে যায়। থানায় মিমাংসা হয়ে যাওয়ার বিষয়টি শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম হাবিব নিশ্চিত করলেও মাদ্রাসার গর্ভনিং বডির সভাপতি তোহিদুল আলম টিয়া বলেন, থানায় আপোসমিংমাসার বিষয়টি সভাপতি ও অধ্যক্ষকে জানানো হয়নি।
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, ছাত্রীর শ্লীলতাহানীর ঘটনা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় চললেও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালীরা রহস্যজনক কারণে প্রভাষকের পক্ষ নিয়ে তাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৭-০৪-১৭
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সাদিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সকাল ১০টায় অধ্যক্ষ অফিসে গর্ভনিং বডির জরুরী সভায় ১৪ জন সদস্যের মধ্যে ১২জনের উপস্থিতিতে সর্বসম্মতিক্রমে ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় নিয়াজ উদ্দিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তিনি আরো জানান যে, সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে কেন স্থায়ীভাবে বরখাস্ত হবে না এ মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রাপ্তির এক সপ্তাহের মধ্যে উত্তর চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি মাদ্রাসার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, গত ৫ এপ্রিল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাদ্রাসার এক ছাত্রী (দাখিল পরীক্ষা দিয়েছে) কে বিনোদপুর ইউনিয়নের সাতরশিয়া গ্রামের রেফাউল ইসলামের ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হওয়ার সময় এলাকাবাসীর হাতে তারা আটক হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাদের থানায় নিয়ে আসে। সেদিন রাতেই স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতার প্রচেষ্টায় উভয়পক্ষের অভিভাবকের উপস্থিতিতে বিষয়টি নিয়ে আপোস মিমাংসা হয়ে যায়। থানায় মিমাংসা হয়ে যাওয়ার বিষয়টি শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাবিবুল ইসলাম হাবিব নিশ্চিত করলেও মাদ্রাসার গর্ভনিং বডির সভাপতি তোহিদুল আলম টিয়া বলেন, থানায় আপোসমিংমাসার বিষয়টি সভাপতি ও অধ্যক্ষকে জানানো হয়নি।
এদিকে স্থানীয়রা জানায়, ছাত্রীর শ্লীলতাহানীর ঘটনা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় চললেও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালীরা রহস্যজনক কারণে প্রভাষকের পক্ষ নিয়ে তাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৭-০৪-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2oaiYHF
April 07, 2017 at 01:50PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন