চাঁপাইনবাবগঞ্জে বুধবার র্যাবের অভিযানে বিস্ফোরক ও পিস্তলসহ গ্রেফতার হওয়া তিন জঙ্গীর মধ্যে শুকুর ও সাইফুল জেএমবি নেতা রুহুল আমীন ওরফে সালমান ওরফে তালহার হত্যামামলার পলাতক আসামী ছিলো, অন্য দিকে জাহাঙ্গীর আলম ওই একই মামলায় গ্রেফতার হলেও পরে জামিনে বেরিয়ে আসেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালে ২৬ এপ্রিল নাচোল উপজেলার ফতেপুরে একটি আম বাগানে মস্তক বিহিন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে নাচোল থানার এসআই আনিছুর রহমান বাদি হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন পরদিন। গ্রেফতার হয় গোমস্তাপুর ইউনিয়নের বালুগ্রাম রাজারামপুরের মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমসহ তিন জন।
মামলার তদন্তে হত্যার সাথে সংস্লিষ্টতা পাওয়া যাওয়ায় মে সময় গ্রেফতারকৃত তিন জন ছাড়াও অভিযুক্ত পলাতক আসামী হিসাবে আব্দুস শুকুর, ওরফে শুকুদ্দী ও সাইফুল আলমকে অভিযুক্ত করে মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাচোল থানার তৎকালির এসআই সারোয়ার রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন, ২০১৩ সালে ৩১ জানুয়ারী আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হওয়া নাচোল থানার ১৬ নং মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন আছে।
উল্লেখ্য, মস্তক বিহিন উদ্ধার হওয়া লাশটি ছিলো নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) কথিত সামরিক শাখার সদস্য রুহুল আমীন ওরফে সালমান ওরফে তালহার। পরে তার মস্তকটিও মহানন্দা নদীর তীর থেকে উদ্ধার হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় গোমস্তাপুর বাজার পাড়া থেকে ৩ কেজি গান পাওডার, এটি পিস্তল, একটা ম্যাগজিন ও চার রাউন্ড গুলি সহ র্যাবের হাতে ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে আটক হয় নব্য জেএমবির সদস্য শুকুর, সাইফুল ও জাহাঙ্গীর আলম। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গোমস্তাপুর ও নাচোল উপজেলার ৪টি বাড়ি ঘিরে বুধবার সকাল থেকে অভিযান শুরু করে র্যাব। অন্যতিনটি বাড়ি থেকে কিছু না পেলেও শিমুলতলার বাড়িটি থেকে একটি ওয়ানশুটার গান, দুটি পিস্তুল, দুটি ম্যাগজিন, নয় রাউন্ড গুলি ও একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করে র্যাব সদস্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৪-০৫-১৭
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালে ২৬ এপ্রিল নাচোল উপজেলার ফতেপুরে একটি আম বাগানে মস্তক বিহিন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে নাচোল থানার এসআই আনিছুর রহমান বাদি হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন পরদিন। গ্রেফতার হয় গোমস্তাপুর ইউনিয়নের বালুগ্রাম রাজারামপুরের মৃত আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে জাহাঙ্গীর আলমসহ তিন জন।
মামলার তদন্তে হত্যার সাথে সংস্লিষ্টতা পাওয়া যাওয়ায় মে সময় গ্রেফতারকৃত তিন জন ছাড়াও অভিযুক্ত পলাতক আসামী হিসাবে আব্দুস শুকুর, ওরফে শুকুদ্দী ও সাইফুল আলমকে অভিযুক্ত করে মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাচোল থানার তৎকালির এসআই সারোয়ার রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন, ২০১৩ সালে ৩১ জানুয়ারী আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হওয়া নাচোল থানার ১৬ নং মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন আছে।
উল্লেখ্য, মস্তক বিহিন উদ্ধার হওয়া লাশটি ছিলো নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) কথিত সামরিক শাখার সদস্য রুহুল আমীন ওরফে সালমান ওরফে তালহার। পরে তার মস্তকটিও মহানন্দা নদীর তীর থেকে উদ্ধার হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় গোমস্তাপুর বাজার পাড়া থেকে ৩ কেজি গান পাওডার, এটি পিস্তল, একটা ম্যাগজিন ও চার রাউন্ড গুলি সহ র্যাবের হাতে ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে আটক হয় নব্য জেএমবির সদস্য শুকুর, সাইফুল ও জাহাঙ্গীর আলম। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গোমস্তাপুর ও নাচোল উপজেলার ৪টি বাড়ি ঘিরে বুধবার সকাল থেকে অভিযান শুরু করে র্যাব। অন্যতিনটি বাড়ি থেকে কিছু না পেলেও শিমুলতলার বাড়িটি থেকে একটি ওয়ানশুটার গান, দুটি পিস্তুল, দুটি ম্যাগজিন, নয় রাউন্ড গুলি ও একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করে র্যাব সদস্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৪-০৫-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2qgKhyo
May 24, 2017 at 09:23PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন