টানা পরিবহন ধর্মঘটে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আটকা পড়েছে শতাধিক পন্যবাহী কাঁচামালের ট্রাক। মহাসড়কে অবৈধ যানবাহন চলাচাল বন্ধ, ট্রাকের বাম্পার খুলে ফেলাসহ ৭ দফা দাবিতে গত রবিবার থেকে উত্তরবঙ্গের ১৬ জেলায় ট্রাক-লরি, কাভার্ডভ্যান, পিকাপ মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকা টানা ধর্মঘটে পণ্যপরিবহন নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে জটিলতার। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আটকা পড়েছে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, আদাসহ বিভিন্ন কাঁচামাল। এতে চরম ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। চরম সমস্যায় পেড়েছেন বন্দরের শ্রমিকরা।
সোনামসজিদ পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের সিনিয়র ম্যানেজার আবু হেনা মোস্তফা কামাল রিপন জানান, টানা পণ্য পরিবহন যান চলাচল বন্ধ থাকায় স্থলবন্দরে শতাধিক কাঁচা পন্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। ফলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হবে প্রায় ৪ কোটি টাকা। এছাড়া প্রতিদিনই কাঁচা পণ্য বন্দরে প্রবেশ করছে। ক্ষতির পরিমান আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি। তারপরও ধর্মঘট আরও ২৪ ঘন্টা বৃদ্ধির কারণে আরও সমস্যা দেখা দেবে। এব্যাপারে সোনামসজিদ সিএন্ডএফ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন অর রশিদ জানান, পরিবহন ধর্মঘটে পণ্য পরিবহন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৪ শতাধিক কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। ভারতেও প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে অনেক ট্রাক। ধর্মঘটে বন্দরে শুধু পেঁয়াজের ট্রাক বন্ধ থাকায় ক্ষতির পরিমান প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকা। তবে এবস্থা চলতে থাকলে ভারত থেকে পন্যবাহী ট্রাক প্রবেশ বন্ধ হয়ে যাবে এবং রাজস্ব ক্ষতিও হবে। এদিকে, সোনামসজিদ স্থলবন্দর শ্রমিক সমন্বয় কমিটির সভাপতি মোঃ সাদেকুর রহমান মাস্টার জানান, টানা পণ্য পরিবহন যান চলাচল বন্ধ থাকায় স্থলবন্দরে ট্রাক আনলোড হচ্ছে, কিন্তু লোড হচ্ছে না। ফলে শ্রমিকদের ক্ষতি হচ্ছে। গত ২দিন থেকে বন্দরে শ্রমিকদের কাজ না থাকায় শ্রমিকরা বেকায়দায় পড়েছেন। আয় না হওয়ায় চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন তারা। বন্দর সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন যত দ্রুত সম্ভব পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার হয়ে যায় ততই মঙ্গল। শ্রমিক ও পরিবহন ধর্মঘটের কারণে বন্দরের শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২২-০৫-১৭
সোনামসজিদ পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের সিনিয়র ম্যানেজার আবু হেনা মোস্তফা কামাল রিপন জানান, টানা পণ্য পরিবহন যান চলাচল বন্ধ থাকায় স্থলবন্দরে শতাধিক কাঁচা পন্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। ফলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হবে প্রায় ৪ কোটি টাকা। এছাড়া প্রতিদিনই কাঁচা পণ্য বন্দরে প্রবেশ করছে। ক্ষতির পরিমান আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি। তারপরও ধর্মঘট আরও ২৪ ঘন্টা বৃদ্ধির কারণে আরও সমস্যা দেখা দেবে। এব্যাপারে সোনামসজিদ সিএন্ডএফ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন অর রশিদ জানান, পরিবহন ধর্মঘটে পণ্য পরিবহন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৪ শতাধিক কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। ভারতেও প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে অনেক ট্রাক। ধর্মঘটে বন্দরে শুধু পেঁয়াজের ট্রাক বন্ধ থাকায় ক্ষতির পরিমান প্রায় পৌনে ২ কোটি টাকা। তবে এবস্থা চলতে থাকলে ভারত থেকে পন্যবাহী ট্রাক প্রবেশ বন্ধ হয়ে যাবে এবং রাজস্ব ক্ষতিও হবে। এদিকে, সোনামসজিদ স্থলবন্দর শ্রমিক সমন্বয় কমিটির সভাপতি মোঃ সাদেকুর রহমান মাস্টার জানান, টানা পণ্য পরিবহন যান চলাচল বন্ধ থাকায় স্থলবন্দরে ট্রাক আনলোড হচ্ছে, কিন্তু লোড হচ্ছে না। ফলে শ্রমিকদের ক্ষতি হচ্ছে। গত ২দিন থেকে বন্দরে শ্রমিকদের কাজ না থাকায় শ্রমিকরা বেকায়দায় পড়েছেন। আয় না হওয়ায় চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন তারা। বন্দর সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন যত দ্রুত সম্ভব পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার হয়ে যায় ততই মঙ্গল। শ্রমিক ও পরিবহন ধর্মঘটের কারণে বন্দরের শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২২-০৫-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2q9EDhB
May 22, 2017 at 09:39PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন