ঢাকা::বনানীর দুই তরুণী ধর্ষণ মামলার আসামি সাফাত আহমেদ ও সাদমান সাকিফের কাছ থেকে জব্দ করা পাঁচটি মোবাইল ফোন ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে পাঠানোর অনুমতি দিয়েছে আদালত। রোববার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের পরিদর্শক ইসমত আরার আবেদনে ঢাকার মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেন এ আদেশ দেন।
আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় আলামত হিসেবে ওই দুইজনের কাছ থেকে জব্দ করা পাঁচটি মোবাইল সেট ও একটি পাওয়ার ব্যাংক পরীক্ষার জন্য সিআইডির ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানোর পাঠানোর অনুমতি দিয়েছেন বিচারক।
ধর্ষণের সময় সাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলীকে দিয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করা হয়েছিল বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীর রেইনট্রি হোটেলের একটি কক্ষে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীকে সারারাত আটকে রেখে ধর্ষণ ও নির্যাতন করে আপন জুয়েলার্সের অন্যতম মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদ এবং তার বন্ধু নাঈম আশরাফ ওরফে হালিম।
এই ঘটনায় সহযোগিতা করে রেগনাম গ্রুপ ও পিকাসো রেস্তোরাঁর অন্যতম মালিক মোহাম্মদ হোসেন জনির ছেলে সাদমান সাকিফ, সাফাতের গাড়ি চালক বিল্লাল হোসেন এবং তার দেহরক্ষী রহমত আলী।
from ঢাকা – দ্যা গ্লোবাল নিউজ ২৪ http://ift.tt/2q5zDKX
May 21, 2017 at 01:49PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন