আমেরিকা ::
ফের ঐতিহ্য লঙ্ঘন করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পবিত্র রমজান মাসের শেষে হোয়াইট হাউসে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করলো না তার সরকার। শুধুমাত্র একটি বিবৃতি জারি করেই দায় সেরেছে তারা। গত দু’দশকে এই প্রথম এমন ব্যাতিক্রম ঘটল।
মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে রোববার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয়। তাতে বলা হয়, ‘পবিত্র রমজান মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গোটা দুনিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ একজোট হন। ধর্মীয় বিশ্বাস এবং দাতব্য কাজকর্মের ওপর জোর দেন। পরিবার ও বন্ধু–বান্ধব সহ প্রতিবেশিদের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করে নেন। এই উৎসবের মরসুমে পরস্পরের প্রতি ক্ষমা ও সহানুভূতিপূর্ণ মনোভাব বজায় থাকুক। একের অপরের মঙ্গল কামনা করি। বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদের সঙ্গে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও এই নীতিকে সম্মান জানাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ঈদ মুবারক।’
ট্রাম্প সরকার ইফতারের আয়োজন না করায় অবশ্য বিশেষ অবাক হননি কেউ। কারণ বছরের গোড়াতেই নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন। এ প্রসঙ্গে শনিবারও একটি বিবৃতি জারি করে ছিলেন তিনি। তাতে বলা হয়, ‘পবিত্র রমজান মাসে মুসলিমরা রোজা রাখেন। দাতব্য কাজকর্ম এবং প্রার্থনার মাধ্যমে অনুপ্রেরণা খুঁজে পান। আসুন এই পবিত্র মাসে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে আরো সমৃদ্ধশালী হয়ে ওঠার শপথ নিই। ঈদ মুবারক।’
তার বিবৃতি প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার চেয়ে একেবারই আলাদা। গত বছর ইদে মার্কিনবাসীকে মুসলমিদের প্রতি সহিষ্ণুতা দেখানোর আর্জি জানিয়েছিলেন ওবামা। দেশের সূচনা পর্ব থেকেই মুসলিমরা মার্কিন পরিবারের সদস্য বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
ওবামার অনেক আগে, ১৮০৫ সালে তিউনিশিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রদূত সিদি সোলিমান মেল্লিমেল্কিকে সম্মান জানাতে, হোয়াইট হাউসে প্রথমবার ইফতারের আয়োজন করেছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন। তারপর অনেক ঝড় বয়ে গেছে। তবে ১৯৯৬ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের আমল থেকেই হোয়াইট হাউসে প্রতি বছর ইফতারের আয়োজন শুরু হয়। তৎকালীন ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিন্টনই এ বাপারে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ইসলামী ইতিহাসের ছাত্রী মেয়ে চেলসি তাকে একাজে সাহায্য করেছিলেন। সেবার প্রায় ১৫০ জনকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে রোববার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করা হয়। তাতে বলা হয়, ‘পবিত্র রমজান মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গোটা দুনিয়ার মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ একজোট হন। ধর্মীয় বিশ্বাস এবং দাতব্য কাজকর্মের ওপর জোর দেন। পরিবার ও বন্ধু–বান্ধব সহ প্রতিবেশিদের সঙ্গে ঈদের খুশি ভাগাভাগি করে নেন। এই উৎসবের মরসুমে পরস্পরের প্রতি ক্ষমা ও সহানুভূতিপূর্ণ মনোভাব বজায় থাকুক। একের অপরের মঙ্গল কামনা করি। বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদের সঙ্গে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও এই নীতিকে সম্মান জানাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ঈদ মুবারক।’
ট্রাম্প সরকার ইফতারের আয়োজন না করায় অবশ্য বিশেষ অবাক হননি কেউ। কারণ বছরের গোড়াতেই নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন। এ প্রসঙ্গে শনিবারও একটি বিবৃতি জারি করে ছিলেন তিনি। তাতে বলা হয়, ‘পবিত্র রমজান মাসে মুসলিমরা রোজা রাখেন। দাতব্য কাজকর্ম এবং প্রার্থনার মাধ্যমে অনুপ্রেরণা খুঁজে পান। আসুন এই পবিত্র মাসে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বজায় রেখে আরো সমৃদ্ধশালী হয়ে ওঠার শপথ নিই। ঈদ মুবারক।’
তার বিবৃতি প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার চেয়ে একেবারই আলাদা। গত বছর ইদে মার্কিনবাসীকে মুসলমিদের প্রতি সহিষ্ণুতা দেখানোর আর্জি জানিয়েছিলেন ওবামা। দেশের সূচনা পর্ব থেকেই মুসলিমরা মার্কিন পরিবারের সদস্য বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
ওবামার অনেক আগে, ১৮০৫ সালে তিউনিশিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রদূত সিদি সোলিমান মেল্লিমেল্কিকে সম্মান জানাতে, হোয়াইট হাউসে প্রথমবার ইফতারের আয়োজন করেছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন। তারপর অনেক ঝড় বয়ে গেছে। তবে ১৯৯৬ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টনের আমল থেকেই হোয়াইট হাউসে প্রতি বছর ইফতারের আয়োজন শুরু হয়। তৎকালীন ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিন্টনই এ বাপারে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ইসলামী ইতিহাসের ছাত্রী মেয়ে চেলসি তাকে একাজে সাহায্য করেছিলেন। সেবার প্রায় ১৫০ জনকে হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
from যুক্তরাজ্য ও ইউরোপ – দ্যা গ্লোবাল নিউজ ২৪ http://ift.tt/2s8FYKz
June 26, 2017 at 04:46PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন