চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার হাকরইল গ্রামে নিজবাড়ি থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন, হাকরইল গ্রামের সিরাজউদ্দীনের ছেলে মইদুল ইসলাম বাদল (৫২) ও তার স্ত্রী নাসিমা বেগম (৪০)। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা পারিবারিক কলহের জের ধরে নাসিমাকে হত্যার পর বাদল আত্মহত্যা করেছে।
নাচোল থানার ওসি (তদন্ত) মাহতাব উদ্দীন জানান, প্রতিদিনের মতোই মঙ্গলবার রাতে বাদল ও নাসিমা ঘরে ঘুমাতে যান। ভোররাতে পরিবারের লোকজন ঘরের পাশের একটি চালে বাবরের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা ছুটে আসে। তারা ঘরের ভেতর নাসিমারও মরদেহ দেখতে পায়। বাবরের মরদেহ ঝুলন্ত থাকলেও নাসিমার মরদেহ মাটিতে পড়ে ছিল। তবে, তার গলায় রশি পেচানো ছিল। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হলে পুলিশ সকালে ঘটনাস্থল থেকে দু’জনের মরদেহ উদ্ধার করে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পেশায় নির্মাণ শ্রমিক বাদল মানসিক প্রতিবন্ধি ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বাদলকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগও নেয়া হচ্ছিল। এনিয়ে তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। ধারণা করা হচ্ছে, কলহের জের ধরে নাসিমাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর বাদল আত্মহত্যা করে। স্বামী স্ত্রীর লাশ ময়না তদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত নাসিমা বাদলের দ্বিতীয় স্ত্রী। তাদের তিনটি সন্তান রয়েছে।
ওসি জানান, বাদলের মৃত্যুর ঘটনায় আত্মহত্যা ও নাসিমার মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা করা হচ্ছে। তবে, ময়নাতদন্তের রির্পোটে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, নাচোল/ ২৩-০৮-১৭
নাচোল থানার ওসি (তদন্ত) মাহতাব উদ্দীন জানান, প্রতিদিনের মতোই মঙ্গলবার রাতে বাদল ও নাসিমা ঘরে ঘুমাতে যান। ভোররাতে পরিবারের লোকজন ঘরের পাশের একটি চালে বাবরের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা ছুটে আসে। তারা ঘরের ভেতর নাসিমারও মরদেহ দেখতে পায়। বাবরের মরদেহ ঝুলন্ত থাকলেও নাসিমার মরদেহ মাটিতে পড়ে ছিল। তবে, তার গলায় রশি পেচানো ছিল। পরে পুলিশকে খবর দেয়া হলে পুলিশ সকালে ঘটনাস্থল থেকে দু’জনের মরদেহ উদ্ধার করে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পেশায় নির্মাণ শ্রমিক বাদল মানসিক প্রতিবন্ধি ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে বাদলকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগও নেয়া হচ্ছিল। এনিয়ে তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। ধারণা করা হচ্ছে, কলহের জের ধরে নাসিমাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর বাদল আত্মহত্যা করে। স্বামী স্ত্রীর লাশ ময়না তদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত নাসিমা বাদলের দ্বিতীয় স্ত্রী। তাদের তিনটি সন্তান রয়েছে।
ওসি জানান, বাদলের মৃত্যুর ঘটনায় আত্মহত্যা ও নাসিমার মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা করা হচ্ছে। তবে, ময়নাতদন্তের রির্পোটে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, নাচোল/ ২৩-০৮-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2xcUzn8
August 23, 2017 at 10:27PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন