অনুসন্ধানী প্রতিবেদন :: নারী চোর চক্রের শেল্টার দাতা অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বেরিয়ে এসেছে ছিনতাইকারী চক্রের গডফাদার হিসেবে খ্যাত ভাংগারী মন্নানের নাম।এই বাংগারী মন্নানের পত্রিক নিবাস ছিলো সিলেটের বিছনাকান্দি হাদারপার গ্রামে। এক সময় কিছু ছিলনা তার,উটতি বয়সে নিজ এলাকায় চুরি ও বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে থাকার অভিযোগে এলাকা থেকে বিতাড়িত হয় সে।তারপর সে সিলেট নগরিতে এসে বন্দরবাজার এলাকায় অবস্থান নেয় সেখান থেকে সে কীনব্রীজ পকেট মারার সদস্যদের একত্রিত করে। এবং গড়ে তোলে একটি সিন্ডিকেট, নগরীর বন্দরবাজার তেতুরতলা,সন্দ্ব্যাবাজার কীনব্রীজ সার্কিট হাউজ রোড ইত্যাদি এলাকায় ঘাপটি মেরে বসে থাকতো তার সিন্ডিকেটের সদস্যরা এবং সুযোগ বুঝে গ্রাম থেকে আসা লোকেদের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে চম্পট দিতো, ধীরে ধীরে মন্নান পকেট চোরের সরদার হয়ে উঠে, পরবর্তীতে সে লোক চক্ষুর অন্তরালে যাওয়ার পন্থা হিসেবে বেছে নেয় ভাংগারীর ব্যবসা। তারপর সে বিভিন্ন জায়গা থেকে ভাংগারীর মাল নিয়ে আসতো,এবং দোকানে দোকানে গিয়ে ভাংগারী মাল ফেরী করে বিক্রি করত। এক পর্যায়ে সে নিজে সিলেট উপশহরের সৈদানীবাগ এলাকায় ছোট একটি দোকান কোটা ভাড়া নিয়ে ভাংগারী ব্যবসা শুরু করে, তার দোকানে আসতে থাকে বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি হওয়া বাসাবাড়ির মালামাল এমনকি বাংলালিংক গ্রামীন ফোন টাওয়ারের তামা ও জরুরী জিনিসপত্র। আর এ সমস্ত মাল সে অল্পদামে ক্রয় করে বেশী দামে বিক্রি করতো, এভাবে সে আস্তে আস্তে হয়ে উঠে এক ভয়ানক চোর সরদার,একসময় নগরীর লামাপাড়ার একটি বাসায় চুরির মাল বিক্রি করতে গিয়ে জনতার হাতে উত্তম মধ্যম খেয়ে দীর্ঘদিন শয্যাশায়ী ছিলো।অনেক সূত্রে জানা যায়,সে নাকি নগরীর উপশহর বোরহান উদ্দিন হাউজিংয়ে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে,সেখানে পতিতাবৃত্তির ব্যবসা শুরু করে,এমনকি ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত,সে দাবি করে বর্তমান আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত,খুজ নিয়ে জানাযায়,মন্নান ২৪নং ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সভাপতি।নাম জানাতে অনিচ্ছুক ডিবিপুলিশের এক কর্মকর্তার সূত্রে জানাযায়,গত দুই সপ্তাহ আগে নগরীর পপুলার ডায়াগনস্টিক হাসপাতালে চুরি করার সময় মতিন ও মন্নান ধরা খায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হাতে,পরে তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেও,রাজনৈতিক সূত্রতায় মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে থানা থেকেই বের হয়ে আসে।এছাড়াও নারীপ্রীতি ও নারী চোরদের সাথে সখ্যতার সুবাধে অনেকে তাকে নারী চোরের সরদার বলেও চেনেন।
ভাংগারী মন্নানের নেতৃতে কাজ করে সাইফুল, নাসির, পপি (সোমা), কমলা, নাজমা,মালা,
চলবে…………..
from Sylhet News | সুরমা টাইমস http://ift.tt/2xff4jk
August 24, 2017 at 12:54PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন