“যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধে সামাজকি আন্দোলন গড়ে তুলতে” এ শ্লোগানে জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখা নাটাবের উদ্যোগে সোমবার শিক্ষকদের নিয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুপুরে গ্রীণ ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মনোয়ার খান চান্নার সভাপতিত্বে প্রধান আলোচকের বক্তব্য রাখে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এম এ মাতিন। এ সময় এমডিআর বিষয়ে আলোচনা করেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডাঃ জিনাত আরা হক, গ্রীণ ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রোকসানা আহমেদ।
এসময় বক্তরা বলেন, তিন সপ্তাহের বেশি কাশি যক্ষ্মার প্রধান লক্ষন, শরীরের ওজন ও ক্ষুধা কমে যাওয়া, সন্ধ্যায় বা রাতে জ্বর আসা, বুকে ব্যথা ও শাস কষ্ট হওয়া, কফের সাথে রক্ত যাওয়া। এসব লক্ষন দেখা দিলে তাৎক্ষনিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেয়া জন্য যেতে হবে। দীর্ঘদিন চিকিৎসার সেবা নিয়ে ঔষধ সেবন করলে যক্ষ্মা ভালো হয়। বক্তরা আরো বলেন, যক্ষ্মা একটি সংক্রমণজনিত রোগ। তিন সপ্তাহের বেশী কাশি থাকলে কফ পরীক্ষা করতে হবে। কফ পরীক্ষায় রোগ শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। যক্ষ্মারোগীর হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবজার করতে হবে। নিয়মিত, ক্রমাগত, সঠিক মাত্রায় ও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঔষধ সেবনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভাল হয়।
সকল যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন, যক্ষ্মারোগের এসব লক্ষন দেখা দিলেই সকল উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, নির্দিষ্ট এনজিও কিনিক, বক্ষব্যাধি কিনিক এবং মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিনামূল্যে কফ পরীক্ষা ও যক্ষ্মা চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। সেখানে চিকিৎসার জন্য যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগের চিকিৎসা নিতে বলেন বক্তরা। এছাড়া নিয়মিত ও নির্দিষ্ট সময়পর্যন্ত চিকিৎসা না নিলে পরিনতি ভয়াবহ যা এমডিআর রোগীর সংখ্যা বাড়াবে বলেও বক্তরা বলেন। নাটাব যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের সুস্থ করে তোলার ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ও যক্ষ্মায় মৃত্যুর হার ২০০০ সালের তুলনায় অর্ধেকে নামিয়ে আনে। যা বছরে প্রতিলাখে নতুনভাবে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয় ২হাজার ২২৫জন। প্রতি বছর যক্ষ্মায় আক্রান্তে লাখে মারা যায় ৪৫জন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৮-০৮-১৭
জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মনোয়ার খান চান্নার সভাপতিত্বে প্রধান আলোচকের বক্তব্য রাখে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এম এ মাতিন। এ সময় এমডিআর বিষয়ে আলোচনা করেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডাঃ জিনাত আরা হক, গ্রীণ ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রোকসানা আহমেদ।
এসময় বক্তরা বলেন, তিন সপ্তাহের বেশি কাশি যক্ষ্মার প্রধান লক্ষন, শরীরের ওজন ও ক্ষুধা কমে যাওয়া, সন্ধ্যায় বা রাতে জ্বর আসা, বুকে ব্যথা ও শাস কষ্ট হওয়া, কফের সাথে রক্ত যাওয়া। এসব লক্ষন দেখা দিলে তাৎক্ষনিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেয়া জন্য যেতে হবে। দীর্ঘদিন চিকিৎসার সেবা নিয়ে ঔষধ সেবন করলে যক্ষ্মা ভালো হয়। বক্তরা আরো বলেন, যক্ষ্মা একটি সংক্রমণজনিত রোগ। তিন সপ্তাহের বেশী কাশি থাকলে কফ পরীক্ষা করতে হবে। কফ পরীক্ষায় রোগ শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। যক্ষ্মারোগীর হাঁচি-কাশি দেওয়ার সময় রুমাল ব্যবজার করতে হবে। নিয়মিত, ক্রমাগত, সঠিক মাত্রায় ও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঔষধ সেবনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভাল হয়।
সকল যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীদের উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন, যক্ষ্মারোগের এসব লক্ষন দেখা দিলেই সকল উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, নির্দিষ্ট এনজিও কিনিক, বক্ষব্যাধি কিনিক এবং মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বিনামূল্যে কফ পরীক্ষা ও যক্ষ্মা চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। সেখানে চিকিৎসার জন্য যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগের চিকিৎসা নিতে বলেন বক্তরা। এছাড়া নিয়মিত ও নির্দিষ্ট সময়পর্যন্ত চিকিৎসা না নিলে পরিনতি ভয়াবহ যা এমডিআর রোগীর সংখ্যা বাড়াবে বলেও বক্তরা বলেন। নাটাব যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের সুস্থ করে তোলার ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ও যক্ষ্মায় মৃত্যুর হার ২০০০ সালের তুলনায় অর্ধেকে নামিয়ে আনে। যা বছরে প্রতিলাখে নতুনভাবে যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হয় ২হাজার ২২৫জন। প্রতি বছর যক্ষ্মায় আক্রান্তে লাখে মারা যায় ৪৫জন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৮-০৮-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2wDlwD7
August 28, 2017 at 03:59PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন