সুরমা টাইমস ডেস্ক:: স্ত্রীকে ভাত দিতে বলছিল স্বামী। কিন্তু স্ত্রী রান্নায় ব্যস্ত থাকায় ভাত দিতে দেরি হয়। তাতেই ক্ষুব্ধ হয়ে কুঠারের কোপে স্ত্রীর মাথাটাই আলাদা করে দিল স্বামী।
কিন্তু তাতেও পাষণ্ড স্বামীর রাগ কমেনি। স্ত্রীর ছিন্ন মস্তক নিয়ে ফুটবল খেলেন তিনি।
রোববার এমন নৃশংস ঘটনা ঘটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি থানার ফুলবাড়ি এলাকায়।
নৃশংস এই ঘটনার পর ফুলবাড়িবাসীই ওই ঘাতক স্বামীকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
আটক স্বামীর নাম সাহেব শেখ। তিনি মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত বলে এলাকায় পরিচিত। ফুলবাড়ির একটি ঝুপড়িঘরে স্ত্রী মানেরা বিবিকে নিয়ে থাকতেন তিনি।
গত রোববার সন্ধ্যায় ওই ঝুপড়িঘরের বাইরে বসে রান্না করছিলেন মানেরা বিবি। এ সময় সাহেব শেখ গিয়ে ভাত খেতে চান। ভাত না দেয়ায় সাহেব হঠাৎই ঘরে থাকা কুঠার নিয়ে স্ত্রীর ঘাড়ে কোপ দেন। এতে ঘাড় থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে মানেরা বিবি তৎক্ষণাৎ মারা যান।
এরপর স্থানীয়রা সাহেবকে ধরার চেষ্টা করলে তিনি এক হাতে স্ত্রীর কাটা মাথা, অন্য হাতে কুঠার নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। পরে তিনি একটি পুকুরে কুঠারটি ফেলে দিয়ে স্ত্রীর কাটা মাথা নিয়ে বল খেলা শুরু করেন।
এ সময় স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
এদিকে সাগরদিঘি থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটক সাহেব শেখ মানসিক বিকারগ্রস্ত। থানাতেও তিনি অসংলগ্ন আচরণ করছেন। পুলিশ তার মানসিক অবস্থা পরীক্ষার জন্য আদালতের কাছে আবেদন করেছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা। স্ত্রীকে ভাত দিতে বলছিল স্বামী। কিন্তু স্ত্রী রান্নায় ব্যস্ত থাকায় ভাত দিতে দেরি হয়। তাতেই ক্ষুব্ধ হয়ে কুঠারের কোপে স্ত্রীর মাথাটাই আলাদা করে দিল স্বামী।
কিন্তু তাতেও পাষণ্ড স্বামীর রাগ কমেনি। স্ত্রীর ছিন্ন মস্তক নিয়ে ফুটবল খেলেন তিনি।
রোববার এমন নৃশংস ঘটনা ঘটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি থানার ফুলবাড়ি এলাকায়।
নৃশংস এই ঘটনার পর ফুলবাড়িবাসীই ওই ঘাতক স্বামীকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
আটক স্বামীর নাম সাহেব শেখ। তিনি মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত বলে এলাকায় পরিচিত। ফুলবাড়ির একটি ঝুপড়িঘরে স্ত্রী মানেরা বিবিকে নিয়ে থাকতেন তিনি।
গত রোববার সন্ধ্যায় ওই ঝুপড়িঘরের বাইরে বসে রান্না করছিলেন মানেরা বিবি। এ সময় সাহেব শেখ গিয়ে ভাত খেতে চান। ভাত না দেয়ায় সাহেব হঠাৎই ঘরে থাকা কুঠার নিয়ে স্ত্রীর ঘাড়ে কোপ দেন। এতে ঘাড় থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে মানেরা বিবি তৎক্ষণাৎ মারা যান।
এরপর স্থানীয়রা সাহেবকে ধরার চেষ্টা করলে তিনি এক হাতে স্ত্রীর কাটা মাথা, অন্য হাতে কুঠার নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। পরে তিনি একটি পুকুরে কুঠারটি ফেলে দিয়ে স্ত্রীর কাটা মাথা নিয়ে বল খেলা শুরু করেন।
এ সময় স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
এদিকে সাগরদিঘি থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটক সাহেব শেখ মানসিক বিকারগ্রস্ত। থানাতেও তিনি অসংলগ্ন আচরণ করছেন। পুলিশ তার মানসিক অবস্থা পরীক্ষার জন্য আদালতের কাছে আবেদন করেছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
from Sylhet News | সুরমা টাইমস http://ift.tt/2wBGjWO
September 05, 2017 at 05:57PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.