চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক কিশোরীকে ধর্ষণ মামলায় তিনজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- ও এক লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো তিন বছরের কারাদ- দিয়েছেন আদালত। বুধবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জিয়াউর রহমান এ দন্ডাদেশ প্রদান করেন।
দ-প্রাপ্তরা হলেন শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মিদু আলীর ছেলে মোঃ জিয়ারুল ইসলাম, কাশিয়াবাড়ী ঘাইসাপাড়ার এহসান আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম ও একই গ্রামের সাজু আলীর ছেলে মোঃ এজু ওরফে নজু।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা জানান, ২০১৩ সালের ২০ আগষ্ট শিবগঞ্জের চন্ডীপুর গ্রামের মাজহারুল ইসলামের কিশোরী কন্যা পাশের কাশিয়াবাড়ি গ্রামে তার খালুর বাড়ীতে বেড়াতে যায়। ওই দিন রাত ১ টার দিকে মাটির ঘরের শিধ কেটে ওই মেয়েটিকে অপহরণ করে জিয়ারুলসহ তার সহযোগীরা। পরে তারা তাকে গড়পাড়া এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। পরের দিন স্থানীয় লোকজন ধর্ষিতা ওই কিশোরীকে একটি বাগান থেকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় ৫ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ ২ জন আসামীকে অব্যাহতি দিয়ে গত ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে বিচারক আসামী জিয়ারুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম ও এজু ওরফে নজুকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, প্রত্যোককে একলাখ টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো ৩ বছরের কারাদন্ডের রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৩-০৯-১৭
দ-প্রাপ্তরা হলেন শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মিদু আলীর ছেলে মোঃ জিয়ারুল ইসলাম, কাশিয়াবাড়ী ঘাইসাপাড়ার এহসান আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম ও একই গ্রামের সাজু আলীর ছেলে মোঃ এজু ওরফে নজু।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট আঞ্জুমান আরা জানান, ২০১৩ সালের ২০ আগষ্ট শিবগঞ্জের চন্ডীপুর গ্রামের মাজহারুল ইসলামের কিশোরী কন্যা পাশের কাশিয়াবাড়ি গ্রামে তার খালুর বাড়ীতে বেড়াতে যায়। ওই দিন রাত ১ টার দিকে মাটির ঘরের শিধ কেটে ওই মেয়েটিকে অপহরণ করে জিয়ারুলসহ তার সহযোগীরা। পরে তারা তাকে গড়পাড়া এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। পরের দিন স্থানীয় লোকজন ধর্ষিতা ওই কিশোরীকে একটি বাগান থেকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় ৫ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ ২ জন আসামীকে অব্যাহতি দিয়ে গত ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে বিচারক আসামী জিয়ারুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম ও এজু ওরফে নজুকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, প্রত্যোককে একলাখ টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো ৩ বছরের কারাদন্ডের রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৩-০৯-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2y4EH6A
September 13, 2017 at 02:12PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন