বাছাইপর্বের প্রথম পাঁচ ম্যাচের তিনটিতেই জয় পেয়েছিল দলটি। প্রথম ম্যাচেই আর্জেন্টিনার মতো দৈত্য বধ করেছিল তারা। এরপরেই পথ হারিয়ে ফেলে ইকুয়েডর। একের পর এক হারে বিশ্বকাপ থেকেই বের হয়ে যায়। শেষ ম্যাচেও আর্জেন্টিনার বিপক্ষে এগিয়ে ছিল দলটি। তবে মেসির জাদুর কাছে শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলের হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাঁদের। বাছাইপর্বটা বেশ হতাশার ছিল ইকুয়েডরের কাছে। দলে বেশ কিছু পরিবর্তন অনুমিত ছিল। তবে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন বেড় কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে হারের পর দলের পাঁচ তারকা ফুটবলারকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটির সমর্থকরা ফুটবলারদের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ এনেছেন।ইকুয়েডরের বিশ্বকাপে না যাওয়াটা রীতিমতো বিস্ময়ের। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ঘরের মাঠে খেলছিল ইকুয়েডর। দর্শকদের প্রত্যাশা স্বাভাবিকভাবেই বেশি ছিল। তবে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ৩-১ গোলে হেরে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করে দেশটি। এরপর অনেকেই ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ আনেন। ম্যাচে ব্যর্থতার পর তদন্তে নামে ইকুয়েডর ফুটবল ফেডারেশন (এফইএফ)। কেচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে আসার মতো বিষয় বেরিয়ে আসে। জানা যায়, ম্যাচের আগের রাতে গভীর রাতে হোটেলে ফেরেন পাঁচ ফুটবলার। এরপরই তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে তাদের নিষিদ্ধ করা হয়। অভিযুক্ত ফুটবলারদের নাম প্রকাশ করেনি দেশটির ফুটবল ফেডারেশন। এদিকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক ফুটবলার জো বার্টন আর্জেন্টিনা ইকুয়েডর ম্যাচ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের আশঙ্কা করছেন তিনি। টুইটার বার্তায় এই ফুটবলার বলেন, সকালে মেসির গোলগুলো দেখলাম। ইকুয়েডরের ২৩ নম্বর জার্সিধারীর আচরণ ভালো লাগেনি আমার কাছে। তথ্যসূত্র: এনটিভি এআর/২২:০৫/১৩ অক্টোবর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2ylPUSp
October 14, 2017 at 04:03AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন