বুধবার পার্লে প্রোটিয়াদের করা ৩৫৩ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৪৪ রানেই ভেঙে যায় উদ্বোধনী জুটি। দলীয় ৪৪ রানে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন। দলীয় ২৭ রানের মাথায় লাইফ পাওয়া তামিম ২৫ বলে ২৩ রান করে প্রেটোরিয়াসের বলে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মুশফিকুর রহিম ও ইমরুল কায়েস জোড়া হাফসেঞ্চুরি করেছেন। তৃতীয় উইকেটে এ দুজন দলের জন্য মূল্যবান ৯৩ রানের জুটি গড়ে তোলেন। ইমরুল কায়েস ইনিংসের ৩০তম ওভারে ইমরান তাহিরের বলে ডি ভিলিয়ার্সের ক্যাচে পরিণত হওয়ার আগে ৬৮ রানের একটি ঝলমলে ইনিংস খেলেন। তার ইনিংসটি ছিল ৬টি চার ও একটি ছক্কায় সাজানো। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৩৮.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২০২ রান সংগ্রহ করেছে টাইগাররা। তামিম ইকবালের বিদায়ের পর ক্রিজে আসা লিটন দাসও তেমন সুবিধা করতে পারেননি। মাত্র ১১ রান করে তিনি বিদায় নেন। দলীয় ৪৪ রানে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেন তিনি। সিরিজের প্রথম ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে ১০ উইকেটের রেকর্ড গড়া হারের পর দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে টস জিতে পরে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় মাশরাফিরা। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি, হাশিম আমলার দায়িত্বশীল ব্যাটিং ও এবি ডি ভিলিয়ার্স ঝড়ো ইনিংসে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৫৩ রান করে স্বাগতিকরা। আমলা ৯২ বল খেলে ৮৫ রান করে রুবেলের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। তার ইনিংসটি ৪টি চারের মারে সাজানো। এরপর শুরু হয় ভিলিয়ার্সের তাণ্ডব। ৬৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন এবি। শতরান করতে ১০টি চার ও ১টি ছক্কা হাঁকান এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। একসময় মনে হয়েছিল ডাবল সেঞ্চুরি করে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়বেন তিনি। তবে তাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ শিবিরে কিছুটা হলেও স্বস্তি এনে দেন রুবেল হোসেন। এবিকে অন্তত ডাবল সেঞ্চুরি বঞ্চিত করতে পেরেছেন তিনি। এবি মাত্র ১০৪ বল খেলে ৭টি ছক্কা ও ১৫টি চারের সাহায্যে ১৭৬ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। যা তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। এছাড়াও ডি কক ৪৬ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে রুবেল হোসেন ৪ উইকেট নিয়ে সফল বোলার। এছাড়া সাকিব আল হাসান নেন ২টি উইকেট। তথ্যসূত্র: যুগান্তর এআর/২১:১০/১৮ অক্টোবর



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2grpgle
October 19, 2017 at 03:07AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top