কিম্বার্লি, ১৪ অক্টোবর- কিম্বার্লির ডায়মন্ড ওভালে বাতাসের তীব্রতা বাংলাদেশকে ভাবানোর জন্য যথেষ্ট। এত দিন পেস আর বাউন্সে ভোগা বাংলাদেশ পেয়েছে নতুন সমস্যা। অতিথিরা যতটা সম্ভব মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় তার সঙ্গে। সেন্টার উইকেটে ব্যাটিং করার সময়ে বাংলাদেশ দল টের পেয়েছে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে বাতাস। ঠিক কতটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে বিভিন্ন দিকে বল ছুড়ে পরীক্ষা করে দেখেছেন চন্দিকা হাথুরুসিংহে। নিউ জিল্যান্ডে বাতাসের সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। কিম্বার্লিতে যেন ভুগতে না হয় সেই ব্যাপারে খুব সচেতন অতিথিরা। কোন প্রান্ত থেকে স্পিনার আনা হবে, কোন দিকে শট খেললে ব্যাটসম্যানের সুবিধা, কোন দিকে উড়িয়ে খেলতে মানা ঠিক করে নিচ্ছিলেন হাথুরুসিংহে-মাশরাফিরা। রোববার এই মাঠেই হবে প্রথম ওয়ানডে। সেদিনও বাতাস থাকলে সমস্যা হবে বলে মনে করেন মাশরাফি, বাতাসে ঝামেলা আছে। একপাশে একটু খোলা তো। এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। শহর থেকে একটু দূরে একেবারে খোলা জায়গায় ডায়মন্ড ওভাল স্টেডিয়াম। আশেপাশে উঁচু কোনো স্থাপনা নেই। মাঠের বেশিরভাগ জায়গাতে নেই গ্যালারি। থামানোর মতো কিছু না থাকায় খোলা মাঠে বাতাসের দাপট একটু বেশিই। ২০১৩ সালের জানুয়ারির পর কিম্বার্লিতে কোনো ওয়ানডে খেলেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে এই মাঠে ঘরোয়া ক্রিকেট হয় নিয়মিতই। বাতাসের ব্যাপারটা জানাই আছে স্বাগতিকদের। অধিনায়ক ফাফ দু প্লেসি বাতাস কি করে নিজেদের পক্ষে ব্যবহার করা যায় সেই কৌশল আঁটছেন। বাতাস দুই দলের কারোর জন্যই ভালো কিছু নয়। তবে আমাদের এর সঙ্গে মানিতে নিতে হবে। অধিনায়ক হিসেবে কৌশলগত দিক থেকে বাতাসকে কিভাবে ব্যবহার করবো তা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাটিং-বোলিং দুই ক্ষেত্রেই বাতাসকে আপনার সুবিধায় কাজে লাগাতে পারেন। আমার মনে হয়, কাল এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার হবে। সূত্রঃ বিডিনিউজ২৪.কম আর/০৭:১৪/১৪ অক্টোবর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2xFRj7K
October 15, 2017 at 05:44AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন