রায়গঞ্জ, ২২ নভেম্বরঃ শ্মশানের প্রতীক্ষালয়ে অর্ধদগ্ধ দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ডালখোলা থানা এলাকায়। পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়ে তদন্তে নেমেছে।
৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক লাগোয়া দোমোহনা সুধানী সেতুর পাশে রানিগঞ্জ পঞ্চায়েতের শ্মশানে সকাল সকাল ওই অর্ধদগ্ধ মৃতদেহ দেখতে পান এলাকার মানুষ। খবর দেওয়া হয় শ্মশান কমিটির লোকজনকে। খবর পৌঁছয় ডালখোলা থানায়। ওই মৃতদেহের শুধু মুখ ও বুকের কিছু অংশ পুড়ে গিয়েছিল। পরনে পোষাক দেখে শনাক্ত হয় মৃত ব্যক্তি ওই শ্মশানের দেখভাল এর দায়িত্বে থাকা রণজিৎ মাহাতোর দাদা জ্যোতিষ মাহাতো। মাসদুয়েক আগে পর্যন্ত জ্যোতিষ মাহাতোই ওই শ্মশান রক্ষানাবেক্ষনের দায়িত্বে ছিলেন। সেই কাজ ছেড়ে তিনি চলে যান ভিন রাজ্যে কাজ করতে। দুদিন আগেই ফিরে এসেছিলেন। মদের নেশাও ছিল তার। কিন্তু শ্মশানের প্রতীক্ষালয়ে জ্যোতিষের অর্ধদগ্ধ দেহ কেন? যতটুকু আগুনের ছাই পাওয়া গিয়েছে সেই আগুনে কি কোনো মানুষ কি মারা যেতে পারে? জ্যোতিষকে মেরে কেউ মুখ পুড়িয়ে প্রমান লোপাটের চেষ্টা করেনি তো? প্রশ্ন অনেক। তবে উত্তর অজানা। পুলিশ এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে।
সংবাদদাতাঃ বিশ্বজিৎ সরকার
from Uttarbanga Sambad | Largest Selling Bengali News paper in North Bengal http://ift.tt/2B3sK1M
November 22, 2017 at 10:06PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন