চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার বালুবাগান-আরামবাগ এলাকা থেকে অপহরণ হওয়ার আবু তালহা নামের ৫ম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থী সৌভাগ্যক্রমে রক্ষা পেয়েছে। অপহরণের শিকার হওয়া তালহা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে পোল্লাডাঙ্গা গ্রামের তোহরুল হকের ছেলে ও আজাইপুরস্থ বাধন কিন্ডার গার্টেনের ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।
তালহার বড় ভাই মো. জনি জানান, অন্যান্য দিনের মত সকালে আবু তালহা ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতির লক্ষ্যে কোচিং করার জন্য শহরের একটি কোচিং সেন্টারে যায়। তারপর সে অপহরণকারী চক্রের খপ্পরে পড়ে। তালহার বরাত দিয়ে সে জানায়, সকাল ১০টার দিকে তালহা কোচিং শেষে সাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার সময় বালুবাগান-আরামবাগ এলাকার কলোনী সড়কে সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র তাকে অচেতন করে সাইকেলসহ পিক ভ্যানে (মিনি ট্রাকে) তুলে নেয়। দুপুরের দিকে তার চেতনা ফিরে আসলে সে দেখে রাস্তার ধারে মিনি ট্রাকটি দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে একটি ভবনের সাইনবোর্ডে ‘জেনারেল হাসপাতাল, কানসাট, শিবগঞ্জ’ লেখা দেখে বুঝতে পারে যে তাকে কানসাটে নিয়ে আনা হয়েছে। ওই সময় অপহরণকারীরা মিনি ট্রাকে না থাকায় সে কৌশলে ট্রাক থেকে সাইকেল নামিয়ে ওখান থেকে পালিয়ে যায়। সাইকেল চালিয়ে সাইনবোর্ড দেখে বাড়ি ফেরার পথে রানীহাটি এলাকায় আসার পর সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ওইসময় রাস্তার ধারে কান্নাকাটি করলে স্থানীয় এক দোকানদার তার কাছে গেলে তাকে সব ঘটনা খুলে বলে।
জনি বলেন, ‘ কোচিং এ গিয়ে আর বাড়ি না ফেরায় তাকে খোজাখুজি শুরু করি। সম্ভাব্য কোন যায়গায় না পেয়ে আমরা আতংকিত হয়ে পড়ি। বাড়িতে কান্নাকাটি শুরু হয়। দুপুরের দিকে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করা জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঠিক সেই সময় (২টা বাজতে ৬ মিনিট আগে) রানীহাটি থেকে একদোকানদার ফোন করে জানায় যে, তালহা ওখানে আছে। আমরা দ্রুত রানীহাটি গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসি’।
তালহার পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, অপহরণের শিকার তালহা আতংকে অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে। তাকে সন্ধ্যায় স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ওই চিকিৎসকের ধারণা, দূর থেকে স্প্রের সাহায্যে অচেতন করার পর তাকে তুলে নেয়া হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-১২-১৭
তালহার বড় ভাই মো. জনি জানান, অন্যান্য দিনের মত সকালে আবু তালহা ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি পরিক্ষার প্রস্তুতির লক্ষ্যে কোচিং করার জন্য শহরের একটি কোচিং সেন্টারে যায়। তারপর সে অপহরণকারী চক্রের খপ্পরে পড়ে। তালহার বরাত দিয়ে সে জানায়, সকাল ১০টার দিকে তালহা কোচিং শেষে সাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার সময় বালুবাগান-আরামবাগ এলাকার কলোনী সড়কে সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র তাকে অচেতন করে সাইকেলসহ পিক ভ্যানে (মিনি ট্রাকে) তুলে নেয়। দুপুরের দিকে তার চেতনা ফিরে আসলে সে দেখে রাস্তার ধারে মিনি ট্রাকটি দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে একটি ভবনের সাইনবোর্ডে ‘জেনারেল হাসপাতাল, কানসাট, শিবগঞ্জ’ লেখা দেখে বুঝতে পারে যে তাকে কানসাটে নিয়ে আনা হয়েছে। ওই সময় অপহরণকারীরা মিনি ট্রাকে না থাকায় সে কৌশলে ট্রাক থেকে সাইকেল নামিয়ে ওখান থেকে পালিয়ে যায়। সাইকেল চালিয়ে সাইনবোর্ড দেখে বাড়ি ফেরার পথে রানীহাটি এলাকায় আসার পর সে ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ওইসময় রাস্তার ধারে কান্নাকাটি করলে স্থানীয় এক দোকানদার তার কাছে গেলে তাকে সব ঘটনা খুলে বলে।
জনি বলেন, ‘ কোচিং এ গিয়ে আর বাড়ি না ফেরায় তাকে খোজাখুজি শুরু করি। সম্ভাব্য কোন যায়গায় না পেয়ে আমরা আতংকিত হয়ে পড়ি। বাড়িতে কান্নাকাটি শুরু হয়। দুপুরের দিকে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করা জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। ঠিক সেই সময় (২টা বাজতে ৬ মিনিট আগে) রানীহাটি থেকে একদোকানদার ফোন করে জানায় যে, তালহা ওখানে আছে। আমরা দ্রুত রানীহাটি গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসি’।
তালহার পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, অপহরণের শিকার তালহা আতংকে অসুস্থ্য হয়ে পড়েছে। তাকে সন্ধ্যায় স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ওই চিকিৎসকের ধারণা, দূর থেকে স্প্রের সাহায্যে অচেতন করার পর তাকে তুলে নেয়া হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-১২-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2AjhBOt
December 07, 2017 at 08:48PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন