মীনা কুমারী: মাত্র ৪ বয়সে অভিনয় শুরু করেন। ট্র্যাজেডি কুইন আখ্যা দেওয়া হয়। মৃত্যুর সময়ে চিকিৎসা করানোরও টাকা ছিল না। ভরত ভূষণ:এক সময়ে জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন। জুয়া খেলে অনেক টাকা হারিয়েছিলেন। শেষ বয়সে বস্তিতে থাকতেন। নলিনী জয়ন্ত: ২০১০ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়। মৃত্যুর সময়ে পরিবারও তাঁর পাশে ছিল না। এ কে হাঙ্গাল:২০১২ সালে প্রয়াত হন। শেষ বয়সে ওষুধ কেনারও টাকা ছিল না। আরও পড়ুন: বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজে পাননি প্রিয়াংকা! রুবি মায়েরস: এই ইহুদী অভিনেত্রী দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার জেতেন। ১৯৮৩ সালে বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় মৃতদেহ। শেষ জীবনে দারিদ্রের কবলে পড়েছিলেন বলে জানা যায়। পরবিন বাবি: বলিউডের এক সময়ের লাস্যময়ী। কিন্তু মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন শেষ বয়সে। মৃত্যুর পরে সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিল না। ভিমি: ১৯৬৭ সালে বিআর চোপড়ার হামরাজ ছবি দিয়ে শুরু করেন অভিনয়। অল্প বয়সে মৃত্যু হয়। এতই দরিদ্র ছিলেন যে, একটি রিকশা করে তাঁর দেহ শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয়। ভগবান দাদা: একাধারে অভিনেতা, পরিচালক ও লেখক ছিলেন। পর পর ফ্লপ ছবি হওয়ায় নিজের ২৫ বেডরুমের বাড়ি বিক্রি করে বস্তিতে গিয়ে ওঠেন। ২০০২ সালে মৃত্যু হয়। কাক্কু মোরে: অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান এই অভিনেত্রী খুব ভাল নাচতেন। বেশ কয়েকটি হিন্দি ছবিতে তাঁর নাচের দৃশ্য জনপ্রিয় হয়। বলিউডে হেলেন আসার পরেই দারিদ্রের শিকার হন তিনি। সূত্র: বিডি২৪লাইভ আর/০৭:১৪/২২ ডিসেম্বর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2zfnmHA
December 22, 2017 at 02:56PM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন