ঢাকা, ২৮ ডিসেম্বর- চন্ডিকা হাথুরুসিংহের বিদায়ের পর এখনও প্রধান কোচের দায়িত্বে কেউ নেই। আগামী মাসে শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সঙ্গে একটি ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আর এই সিরিজে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ শুরু করেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। দুই দিন ধরে নতুন দায়িত্বে কাজ করে দারুণ রোমাঞ্চিত অভিজ্ঞ এই কোচ। বুধবার থেকে শুরু হওয়া টাইগারদের অনুশীলন ক্যাম্পে প্রথম দিন হয়েছে শুধু বিপ টেস্ট। তবে বৃহস্পতিবার বোলারদের নিয়ে আলাদা সেশন করেছেন নতুন দায়িত্ব পাওয়া সুজন। তাই কাজ করতে পেরে দারুণ রোমাঞ্চিত তিনি, সত্যি কথা বলতে আমি রোমাঞ্চ অনুভব করছি। এই অভিজ্ঞতা পুরনো হলেও, এই মুহূর্তে সেটা দারুণ উপভোগ্য। বাংলাদেশের বোলাররা অন্য দেশগুলোর মতো শেষ দিকে পাওয়ার হিটিং করতে পারেন না। যার কারণে অনেক সময় টোটাল স্কোর যথেষ্ট সমৃদ্ধ হয় না। দুটি সিরিজের আগে আলাদাভাবে বোলারদের নিয়ে পৃথক ব্যাটিং ক্লাস করাবেন সুজন। তাতে আগামী ৩১ ডিসেম্বর ও ৩ জানুয়ারি এই দুইদিন বোলারদের জন্য ব্যাটিং অনুশীলনের সিডিউল রাখা হয়েছে। আরও পড়ুন: টাইমসের আলোচিত ঘটনায় বাংলাদেশের ওই ম্যাচ এভাবে বোলারদের গুরুত্ব দেওয়া প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেছেন, যখন স্কিল ট্রেনিং শুরু হয়ে যায়, তখন ব্যাটসম্যানরা অনেক সময় নিয়ে ব্যাটিং করে। পেসাররা অত সময় পায় না। সব ফরম্যাটেই বোলারদের দরকার হয় ব্যাটিং করার। লেজের দিকে গিয়ে ১৫/২০ রান করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। এই কারণে বোলারদের ব্যাটিং স্কিলটাও গুরুত্বপূর্ণ। পেসারদের সুইং এবং সিম পজিশন নিয়েই আপাতত কাজ করছেন সাবেক এই অধিনায়ক, পেসারদের সুইং বোলিং নিয়ে কাজ করছি। খুব বেসিক বিষয়গুলো নিয়ে হচ্ছে সেসব। এতে আপাতত তাদের আত্মবিশ্বাসটা তৈরি হচ্ছে। ২০১৮ সালের ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে অনেক ম্যাচ রয়েছে টাইগারদের। এসব কিছু বিবেচনা করেই পুলটা বড় রাখা হয়েছে বলে জানান সুজন, আমরা পুলটা বড় করেছি। এত ম্যাচ আছে যে আমাদের এত খেলার অভ্যাস নেই। ইনজুরি থাকতে পারে। পারফরম্যান্সে ঘাটতি হতে পারে। তাই পুলটা বড় হলে বদলি নেওয়াটা সুবিধা হবে। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন আর/১৭:১৪/২৮ ডিসেম্বর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2pMBhFr
December 29, 2017 at 12:55AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন