১৪ বর পর অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা যুবলীগের সম্মেলনে কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটে সভাপতি হয়েছেন আসাফুদৌলা দোলা এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন লেলিন প্রমাণিক। শনিবার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা যুবলীগের বিদায়ী সভাপতি বাবু সুবাস পান্ডের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সদর আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুস সাত্তার মাসুদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আমির উদ্দিন, রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলী, রাজশাহী জেলা যুবলীগের সভাপতি আবু সালেহ। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জেলা যুবলীগের সভাপতি মাসিদুর রহমান। সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হুদা অলক। সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন সঞ্চালনা করেন সদর উপজেলা যুবলীগের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক আমানুল্লাহ বাবু।
সম্মেলনে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরা হয় এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনার উন্নয়ন বার্তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌছে দেয়ার আহবান জানানো হয়। বক্তারা বিগত দিনে যুবলীগের উপর চলা জুলুম নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে বলেন, আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠা যুবলীগ আগামী দিনে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করবে।
সম্মেলনে বক্তারা সম্মেলনের আগের দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন যুবলীগ নেতার বাড়িতে পুলিশী তল্লাশির নামে নির্যাতন ও হয়রানী কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘ ওয়ারেন্টের আসামী ধরার নামে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার শহরের বটতলা হাট ও আরামবাগ এলাকায় তিন যুবলীগ নেতার বাড়িতে তল্লাশির নামে গিয়ে হয়রানী ও আকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করছে’। সম্মেলনে পুলিশী হয়রানীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
সম্মেলনের প্রধান অতিথি আব্দুল ওদুদ পুলিশী হয়রানী প্রসঙ্গে বলেন, ‘ গেল ২৯ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের জনসমাবেশের একদিন আগে জেলা শহরে উদ্ধার করা বোমা নিস্কৃয় করতে বিষ্ফোরণ ঘটানো এবং একইভাবে যুবলীগের সম্মেলনের আগের দিন যুবলীগ নেতাদের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশির নামে আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর ও গালিগালাজ ষড়যন্ত্রেরই অংশ’। তিনি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
এদিকে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে কাউন্সিলরদের গোপন ভোটে ১৪৬ ভোট পেয়ে সভাপতি হয়েছে আসাফুদৌলা দোলা। তার কাছে প্রতিদ্বন্দ্বি আব্দুল মতিন পেয়েছে ৫৮ ভোট এবং তসিকুল আলম বাবুল পেয়েছেন ৩৮ ভোট। ১১০ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন লেলিন প্রামাণিক। তার কাছের প্রতিদ্বন্দ্বি দানেশ আলী পেয়েছেন ৭৬ ভোট এবং মনিরুজ্জামান টিয়া পেয়েছেন ৫৬ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-১২-১৭
সদর উপজেলা যুবলীগের বিদায়ী সভাপতি বাবু সুবাস পান্ডের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সদর আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুস সাত্তার মাসুদ, কেন্দ্রীয় সদস্য আমির উদ্দিন, রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সভাপতি রমজান আলী, রাজশাহী জেলা যুবলীগের সভাপতি আবু সালেহ। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন জেলা যুবলীগের সভাপতি মাসিদুর রহমান। সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হুদা অলক। সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন সঞ্চালনা করেন সদর উপজেলা যুবলীগের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক আমানুল্লাহ বাবু।
সম্মেলনে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরা হয় এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনার উন্নয়ন বার্তা সাধারণ মানুষের কাছে পৌছে দেয়ার আহবান জানানো হয়। বক্তারা বিগত দিনে যুবলীগের উপর চলা জুলুম নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে বলেন, আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠা যুবলীগ আগামী দিনে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কাজ করবে।
সম্মেলনে বক্তারা সম্মেলনের আগের দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন যুবলীগ নেতার বাড়িতে পুলিশী তল্লাশির নামে নির্যাতন ও হয়রানী কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘ ওয়ারেন্টের আসামী ধরার নামে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার শহরের বটতলা হাট ও আরামবাগ এলাকায় তিন যুবলীগ নেতার বাড়িতে তল্লাশির নামে গিয়ে হয়রানী ও আকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করছে’। সম্মেলনে পুলিশী হয়রানীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
সম্মেলনের প্রধান অতিথি আব্দুল ওদুদ পুলিশী হয়রানী প্রসঙ্গে বলেন, ‘ গেল ২৯ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের জনসমাবেশের একদিন আগে জেলা শহরে উদ্ধার করা বোমা নিস্কৃয় করতে বিষ্ফোরণ ঘটানো এবং একইভাবে যুবলীগের সম্মেলনের আগের দিন যুবলীগ নেতাদের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশির নামে আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর ও গালিগালাজ ষড়যন্ত্রেরই অংশ’। তিনি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
এদিকে সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে কাউন্সিলরদের গোপন ভোটে ১৪৬ ভোট পেয়ে সভাপতি হয়েছে আসাফুদৌলা দোলা। তার কাছে প্রতিদ্বন্দ্বি আব্দুল মতিন পেয়েছে ৫৮ ভোট এবং তসিকুল আলম বাবুল পেয়েছেন ৩৮ ভোট। ১১০ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন লেলিন প্রামাণিক। তার কাছের প্রতিদ্বন্দ্বি দানেশ আলী পেয়েছেন ৭৬ ভোট এবং মনিরুজ্জামান টিয়া পেয়েছেন ৫৬ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-১২-১৭
from Chapainawabganjnews http://ift.tt/2nL7YlM
December 09, 2017 at 10:46PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন