পাকিস্তানের দায়িত্ব নেয়া কোচদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বোধ হয় খেলার বাইরেই। খেলোয়াড়দের ফিটনেস আর শৃঙ্খলা; এই দুটি নিয়েই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয় তাদের। বর্তমান কোচ মিকি আর্থার অবশ্য এখন পর্যন্ত খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলাভঙ্গ নিয়ে খুব বেশি অসন্তুষ্টি জানাননি। তবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের পরও সরফরাজদের ফিটনেস নিয়ে বেশ নাখোশই মনে হলো এই কোচকে। প্রায় পাঁচ সপ্তাহ বিরতির পর টি-টোয়েন্টি দলে আবারও একসঙ্গে হন পাকিস্তানের খেলোয়াড়রা। কোচ মিকি আর্থার মনে করছেন, কিউইদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে খেলোয়াড়দের ফিটনেস লেভেল সন্তোষজনক ছিল না। নিউজিল্যান্ড সফরের আগে পাকিস্তানের সর্বশেষ আন্তর্জাতিক খেলা ছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। যে সফরটা শেষ হয় ২৯ অক্টোবর। এরপর থেকে দলটির খেলোয়াড়রা ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগে খেলেছেন। কয়েকজন খেলেছেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল), কেউবা সংযুক্ত আরব আমিরাতে টি-টেন লিগে। শাদাব খান কয়েকটি ম্যাচ খেলেছেন বিগ ব্যাশ লিগেও। আরও খবর: আইপিএল নিলামের বিস্ময় কে এই নেপালি তরুণ? বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে খেলায় খেলোয়াড়দের ফিটনেস লেভেলের দিকে সেভাবে লক্ষ্য রাখতে পারেনি পাকিস্তানের টিম ম্যানেজম্যান্ট। আরও খবর: মাশরাফি ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে রাতে দেশ ছাড়ছে! আর্থার এই দিকটি নিয়েই অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। পাকিস্তানের কোচ বলেন, আমাদের থেকে খেলোয়াড়রা প্রায় পাঁচ সপ্তাহ বাইরে ছিল। ফেরার পর তাদের শারীরিক এবং টেকনিক্যাল দিকগুলো খুবই খারাপ অবস্থায় ছিল। অবশ্যই আমি চাই, খেলোয়াড়রা বাড়তি টাকা রোজগার করুক। তবে ম্যানেজম্যান্টেরও পরিকল্পনার ব্যাপারটা একটু দেখতে হবে। বিভিন্ন জায়গা থেকে টি-টোয়েন্টি খেলে ফেরার পর তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদাভাবে কাজ করতে হয়েছে, কারণ তাদের প্রত্যেকের অবস্থাও আলাদা ছিল। এআর/২০:৫৭/২৯ জানুয়ারি
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2Guu0yx
January 30, 2018 at 02:57AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন