গত তিন দিন ধরে শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় লেপ-তোশক, ছাদর, সোয়েটারসহ গরম কাপড়ের চাহিদা বহুগুণ বেড়ে যাওয়ায় দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। মোটা কাপড়ের দোকানে মানুষের ভীড় লক্ষ্য করা গেলেও দাম বেশী হওয়ায় নিম্ম আয়ের মানুষজন তা কিনতে পারছেননা। উপজেলা সদরে অস্থায়ী পুরনো কাপড়ের দোকানগুলোতে নিম্ম আয়ের মানুষের ভীড় বেড়ে গেছে। উপজেলার বেশ কয়েকটি সামাজিক সংগঠন ইতিমধ্যে এলাকার হত-দরিদ্র পরিবারের মধ্যে শীতের কম্বল বিতরণ করেছেন। তবে চাহিদার তুলনায় অনেক কম। তবে রোবরাব প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার থেকে বরাদ্দকৃত এলাকার প্রায় এক হাজার হত-দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতের কম্বল বিতরণ করা হয়।
স্থানীয় চিকিৎসক এম এ কুদ্দুছ চৌধুরী বলেন, শীতকালে নবজাতক ও অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের সর্দি কাশি, নিউমোনিয়া ও টনসিলের প্রভাব বেড়ে যায়। এমনকি মৃত্যুঝুঁকিও থাকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে। এছাড়া ডায়রিয়া, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিসসহ শীতকালীন নানা রোগের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ে। সেজন্য বিশুদ্ধ খাবার পানি, পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে গরম কাপড় পরিধানের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। বয়স্কদের ক্ষেত্রেও সমান সতর্কতা অবলম্বনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিতাভ পরাগ তালুকদার বলেন, সরকারিভাবে প্রায় ৩ হাজার কম্বল এসেছে। এগুলো এলাকার শীর্তাত মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
from সিলেট – দ্যা গ্লোবাল নিউজ ২৪ http://ift.tt/2CE2JHK
January 07, 2018 at 08:47PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.