হবিগঞ্জ, ০৭ ফেব্রুয়ারি- চিত্রনায়ক শাকিব খানের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও মানহানি মামলায় ১৫ কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হবিগঞ্জের আদালত। আজ বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) মামলার নির্ধারিত তারিখে বাদীর আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শম্পা জাহান এ নির্দেশ দেন। অটোরিকশা চালক ইজাজুলের দায়ের করা এ মামলার প্রতিবেদন নির্ধারিত সময়ে দাখিল না করায় আদালত এ নির্দেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এমএ মজিদ, মামলার প্রতিবেদন না আসায় তিনি তদন্তকারী কর্মকর্তাকে এর কারণ দর্শানোর আবেদন করেন। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দিয়েছেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপ পরিদর্শক (এসআই) ইকবাল বাহার জানান, তদন্ত কাজ ঠিকই এগিয়ে চলেছে। তবে মামলার প্রধান আসামি শাকিব খান দেশে না থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া যাচ্ছে না। যে কারণে তদন্তে বিলম্ব হচ্ছে। আরও খবর: এমপি পদে নির্বাচন করবেন অভিনেতা সিদ্দিক প্রসঙ্গত, শাকিব খান অভিনীত রাজনীতি সিনেমার একটি দৃশ্য নিয়ে এ মামলার সূত্রপাত। ছবিতে নায়িকা অপু বিশ্বাসকে একটি মোবাইল নম্বর দেন শাকিব খান। সেটি ছিল বানিয়াচং উপজেলার যাত্রাপাশা গ্রামের মোবারক মিয়ার ছেলে অটোরিকশা চালক ইজাজুলের মোবাইল নাম্বার। এটি খোলা পেয়ে প্রতিদিন শত শত শাকিব ভক্তরা ইজাজুলকে কল দিয়ে তাকে শাকিব মনে করে তার সঙ্গে কথা বলতে চায়। অনেকে তার সঙ্গে দেখাও করতে চায়। এমনকি দুই একজন চলেও আসে তার বাড়িতে। এক নারী ভক্ত চলে আসায় তার সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক আছে ভেবে ইজাজুলকে ছেড়ে যায় তার স্ত্রী। এসব কারণেই বিরক্ত হয়ে ইজাজুল আইনের দ্বারস্থ হন। গেল বছরের ২৯ অক্টোবর ৫০ লাখ টাকার মানহানির অভিযোগ এনে হবিগঞ্জ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। শাকিবের পাশাপাশি রাজনীতি ছবির প্রযোজক আশফাক আহমেদ ও পরিচালক বুলবুল বিশ্বাসের বিরুদ্ধেও একটি সাধারণ ডায়রি করেন ইজাজুল। সূত্র: জাগোনিউজ২৪ আর/১৭:১৪/০৭ ফেব্রুয়ারি
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://ift.tt/2Esj4TG
February 08, 2018 at 01:00AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন