চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার এক বীরঙ্গনার কন্যা সানজিদা ইয়াসমিন রানীকে ভুল ঠিকানা দিয়ে ১০ বছর আগে বিয়ে করার পর গেল ৬ বছর ধরে স্ত্রী ও শিশু সন্তানের খোঁজ নিচ্ছেননা পুলিশ কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম। শিশু সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপনকারী রানী এখন স্ত্রী’র মর্যাদা চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। স্ত্রীর মর্যাদা ফিরে পেতে স্বামী পুলিশ কর্মকর্তা আমিনুলের ইসলামের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে রানী। শনিবার সকাল ১০ টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রেসকাবে এ সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সানজিদা ইয়াসমিন রানী তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘শিবগঞ্জ থানায় কর্মরত অবস্থায় ২০০৮ সালে ভূল ঠিকানা দিয়ে এসআই আমিনুল ইসলাম তাকে বিবাহ করে এবং ২০০৯ সালের ২৯ আগস্ট এক সন্তান জন্মলাভ করে। হাবিব আজমি আসিফ নামে যে সন্তান রয়েছে তার বর্তমান বয়স ৯ বছর। ২০১২ সালের পর থেকে তিনি আর ভোষণ পোষন দেয়া বন্ধ করে দেন।
তিনি আমাকে প্রায় নির্যাতন এবং মারধর করতো। এর প্রতিকার চেয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করি’।
রানী বলেন ‘চলতি বছরের ১৮ ফেব্র“য়ারী পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে জবানবন্দী শেষে ফেরার পথে রাজশাহী’র আদালত পাড়ায় এসআই আমিনুল ইসলাম স্থানীয় কয়েকজন মাস্তান দিয়ে জোরপূর্বক অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য সাদা কাগজে স্বার ও আমার সন্তানকে অপহরণের চেষ্টা করলে সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় পালিয়ে আসতে সম হয়। আমাকে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রাখায় গত ২১ মার্চ সদর মডেল থানায় একটি জিডি করি’।
রানী জানায় বর্তমানে সে অন্যের বাড়ীতে কাজ করে সন্তান নিয়ে দুঃখ কষ্টে জীবনযাপন করছে।
তিনি অভিযোগ করেন আমিনুল ইসলাম মাস্তান দিয়ে সন্তান অপহরণের হুমকির কারণে সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে লেখাপড়া বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)তে কর্মরত এসআই আমিনুল ইসলামের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনের নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৪-০৩-১৮
সানজিদা ইয়াসমিন রানী তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘শিবগঞ্জ থানায় কর্মরত অবস্থায় ২০০৮ সালে ভূল ঠিকানা দিয়ে এসআই আমিনুল ইসলাম তাকে বিবাহ করে এবং ২০০৯ সালের ২৯ আগস্ট এক সন্তান জন্মলাভ করে। হাবিব আজমি আসিফ নামে যে সন্তান রয়েছে তার বর্তমান বয়স ৯ বছর। ২০১২ সালের পর থেকে তিনি আর ভোষণ পোষন দেয়া বন্ধ করে দেন।
তিনি আমাকে প্রায় নির্যাতন এবং মারধর করতো। এর প্রতিকার চেয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করি’।
রানী বলেন ‘চলতি বছরের ১৮ ফেব্র“য়ারী পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে জবানবন্দী শেষে ফেরার পথে রাজশাহী’র আদালত পাড়ায় এসআই আমিনুল ইসলাম স্থানীয় কয়েকজন মাস্তান দিয়ে জোরপূর্বক অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য সাদা কাগজে স্বার ও আমার সন্তানকে অপহরণের চেষ্টা করলে সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় পালিয়ে আসতে সম হয়। আমাকে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রাখায় গত ২১ মার্চ সদর মডেল থানায় একটি জিডি করি’।
রানী জানায় বর্তমানে সে অন্যের বাড়ীতে কাজ করে সন্তান নিয়ে দুঃখ কষ্টে জীবনযাপন করছে।
তিনি অভিযোগ করেন আমিনুল ইসলাম মাস্তান দিয়ে সন্তান অপহরণের হুমকির কারণে সন্তানের নিরাপত্তার কথা ভেবে লেখাপড়া বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
এবিষয়ে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)তে কর্মরত এসআই আমিনুল ইসলামের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনের নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৪-০৩-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2ILPrMx
March 24, 2018 at 09:58PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন