শুক্রবার বিকাল ৫.০০টায়, খুলনা সোনাডাঙ্গা, প্রিক্যাডেট স্কুল মাঠে, খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক এর সমর্থনে প্রচারকার্য পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ,
খুলনা মহানগর শাখা কর্তৃক গঠিত কেন্দ্র ভিত্তিক কমিটির সাথে মতবিনিময় সভা ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের জনসংযোগ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে।
বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা বিশে^র বিস্ময়। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। আর এটা সম্ভব হয়েছে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বিশ^ শান্তির দর্শন ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এর আলোকে দেশ পরিচালিত হচ্ছে বলেই। এই অগ্রগতি এবং অগ্রযাত্রার উৎসব যখন চলছে, তখনই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সমাগত। আগামী ডিসেম্বর মাসে, বাংলাদেশের অস্তীত্ব এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার জন্য এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অক্টোবরে নির্বাচনের তফসীল ঘোসনা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। এই নির্বাচন বাঙালী জাতির জন্য এক মহাগুরুত্বপূর্ন নির্বাচন। বাঙালী জাতির
ভবিষ্যত নির্ধারনের নির্বাচন। তাই এই নির্বাচনে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘নৌকা’ মার্কায় জয় অত্যন্ত জরুরী।
যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন কেন আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিকল্প নেই? আসুন একটু তুলনামূলক বিচার করি।
রাষ্ট্রনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হলেই কেবল নিজেদের অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। যে পদ্মা সেতুর অর্ধেকের বেশী কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। যে পদ্মা সেতু আজ দৃশ্যমান বাস্তবতা। অন্য দিকে, বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলেই পদ্মা সেতুর কার্যক্রম বন্ধ হবে। লুটপাটের জন্য অতীতের মতো বিএনপি জামাত পদ্মা সেতুর কার্যক্রম বন্ধ করে দেবে। তারেক মামুন গং পদ্মা সেতুকে টাকা বানানোর মেশিন বানাবে। নতুন টেন্ডারের নামে শুরু হবে হরিলুট। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মেট্রোরেল সহ মেগা প্রকল্পগুলো সম্পন্ন হবে। আধুনিক এবং উন্নত বাংলাদেশের অভিযাত্রা বিজয়ের বন্দরে নোঙ্গর করবে। অন্য দিকে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতায় এলে বন্ধ হবে মেট্রোরেল সহ সব মেগা প্রকল্প। বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা মুখ থুবড়ে পরবে।
এসব প্রকল্প হবে বিএনপি জামাতের লুটপাটের খনি। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন নৌকা মার্কা আরেকবার জিতলেই রূপপুর, পারমানবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, রামপাল এবং মাতার বাড়ির মতো বড় বড় প্রকল্পগুলো আলোর মুখ দেখবে। বাংলাদেশের শত ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাবে। লোড শেডিং যাবে নির্বাসনে। বাস্তবায়ন হবে ‘ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’। অন্য দিকে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে বিদ্যুতের এই অগ্রযাত্রা বন্ধ হয়ে যাবে। আবার অন্ধকারে যাবে গোটা দেশ। ‘ঘরে ঘরে বিদ্যুত’ এই শ্লোগান পাল্টে নতুন শ্লোগান হবে ‘ঘরে ঘরে খাম্বা’। তারেক-মামুন গং আবার ২০০১-২০০৬ সালের মতো বিদ্যুত খাতের টাকা লুটপাট করবে নিজেদের আখের গোছাতে। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন আওয়ামী লীগ আরেকবার ক্ষমতায় এলে দেশের সব শিক্ষার্থী বছরের প্রথম দিনই বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক পাবে। শিক্ষার হার হবে শত ভাগ। মান সম্মত শিক্ষার প্রসার ঘটবে। কারিগরি শিক্ষার আধুনিকায়ন অব্যাহত থাকবে।
শিক্ষার মান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তেরী হবে ডিজিটাল শ্রেণী কক্ষ। অন্য দিকে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে, জানুয়ারি তো দুরের কথা জুন-জুলাইতেও নতুন পাঠ্য পুস্তক পাওয়া যাবে না। পাঠ্য পুস্তক বিক্রি হবে কালো বাজারে। শিক্ষা নিয়ে শুরু হবে আবার জালিয়াতি, লুটতরাজ। শিক্ষার সব সুযোগ সুবিধা গুলো আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাবে। ২০০১ সালে বিএনপি-জামাত এসে ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার সরবরাহ কর্মসূচী বাতিল করেছিল। কারণ? নেদারল্যান্ডের যে কোম্পানী বিনামুল্যে কম্পিউটার সরবরাহ করতে চেয়েছিল তার নাম ছিলো ‘টিউলিপ’। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন আওয়ামী লীগ আরেকবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ হবে পরিপূর্ণ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ তথ্য প্রযু্িক্ত নির্ভর আধুনিক রাষ্ট্র। উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে বাংলাদেশ। ইন্টারনেট সেবার আওতায় আসবে গোটা দেশ। তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়া এখন লেগেছে কৃষি, শিল্প সহ সব ক্ষেত্রে। আরেকবার ক্ষমতায় এলে তথ্য প্রযুক্তির আওতায় আসবে দেশের শতভাগ মানুষ। আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে উপার্জন করবে দেশের লাখো তরুণ। বাংলাদেশেই হবে আরেকটা সিলিকন ভ্যালী। অন্য দিকে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের গলা টিপে ধরা হবে। ইউনিয়ন তথ্য সেব কেন্দ্র বন্ধ হবে। বিএনপি-জামাতের ক্যাডারদের সুবিধার জন্য বন্ধ হবে ই- টেন্ডার পদ্ধতি। ফেসবুক, টুইটার বন্ধ করে দেবে বিএনপি জামাত জোট। ১৯৯১ এ ক্ষমতায় এসে বিএনপি সাবমেরিন কেবলে বাংলাদেশ যুক্ত করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল।
এবার তথ্য প্রযুক্তির সব দরজাও বন্ধ করে দেবে। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বাংলাদেশ আজ খাদ্য রপ্তানী কারক দেশ। মৎস্য উৎপাদনের বাংলাদেশ আজ বিশে^ তৃতীয়। সবজী উৎপাদনের বাংলাদেশ আজ বিশে^ চতুর্থ। আওয়ামী লীগ আরেকবার ক্ষমতায় আসলে খাদ্য উৎপাদনে বিশে^ একনম্বর দেশ হবে। কারণ, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নীতি ও কৌশল কৃষি বান্ধব। কৃষকের জন্য শর্তহীন ঋন, ১০ টাকায় ব্যাংক ঋন। ন্যায্যমূল্যে সার। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধার কারণে সেচের প্রতিবন্ধকতা দূর হয়েছে। এই কারণেই কৃষিতে ঘটেছে বিপ্লব। অন্য দিকে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতায় এলে আবার খাদ্য ঘাটতির দেশ হবে বাংলাদেশ। সারের জন্য কৃষক গুলী খেয়ে মরবে। মূল্য না পেয়ে রাস্তায় সবজী ফেলে দিয়ে আর্তনাদ করবে কৃষক। কৃষিতে সব ভতুর্কি তুলে দেয়া হবে, বিদেশী সাহায্যের আশায়। আর কৃষককে ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত করে সব টাকা খেয়ে ফেলবে তারেকের লুটেরা বাহিনী।
যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন বাংলাদেশে আজ ঘটছে শিল্প বিপ্লব। ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহ শিল্পে নানামূখী প্রনোদনা দেয়া হচ্ছে। রাষ্ট্র নায়ক শেখ হাসিনার শিল্প বান্ধব নীতি বাংলাদেশে শিল্প খাতকে নিয়ে গেছে নতুন উচ্চতায়। গার্মেন্টস কে বিকাশমান রেখেই ঔষধ, আইটি শিল্প আজ বিশ^বাজারে জায়গা করে নিচ্ছে। আওয়ামী লীগ আরেকবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ শিল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। অন্য দিকে বিএনপি-জামাত আরেকবার ক্ষমতায় এলে শিল্পখাত চলে যাবে তারেক-মামুনদের মতো লুটেরাদের হাতে। কমিশন বানিজ্যের অত্যাচারে বন্ধ হবে বিদেশী বিনিয়োগ। টাটার কথা মনে আছে? তারেক জিয়াকে কমিশন দেয়ার ভয়ে টাটা তার ব্যবসা গুটিয়ে ফেলেছিল। গার্মেন্টস শিল্প ধ্বস নামবে,কারণ তারেক মামুন গং রা শুরু করবে চাঁদাবাজি। শিল্পে সব সম্ভাবনা ধ্বংস হয়ে যাবে। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন আওয়ামী লীগ আাবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশে দুর্নীতি সহনীয় মাত্রায় কমবে। ইতিমধ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকারের প্রভাব মুক্ত ‘স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন।’ দুর্নীতি সূচকে বাংলাদেশের অনেক অগ্রগতি ইতিমধ্যে হয়েছে। দুর্নীতি করলে কেউ ছাড় পাবে না, এই নীতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শাসক দলের এমপিও দুর্নীতির অভিযোগে বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন। এই ধারা আগামীতে আরো বেগবান হবে। অন্য দিকে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে আবার দুর্নীতিতে বিশ^চ্যাম্পিয়ন হবে বাংলাদেশ।
বিএনপি-জামাতের শাসনামলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হবার হ্যাট্রিক করেছিল। দুর্নীতিবাজরা আবার উল্লাস করবে। কারণ বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৭ ধারা বিলোপ করে, বিএনপি আজ আত্ম স্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের দল। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ক্রীড়া ক্ষেত্রে অনন্য সফল একটি দেশ। ক্রিকেটে বিশে^র সব থেকে অগ্রসরমান দেশের একটি বাংলাদেশ। শুধু ক্রিকেট নয় ফুটবল, শ্যুটিং, এথলেটও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ আরেকবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ হবে ক্রিকেটে বিশ^চ্যাম্পিয়ন। বিশে^র সফল ক্রীড়া দেশ। অন্য দিকে বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় এলে ক্রিকেটে ঢুকবে রাজনীতি। নোংরা দলীয় স্বার্থে ক্রিকেট সহ খেলাধুলার পেশাদারিত্ব নষ্ট হবে। ধর্মীয় গোড়ামীর দোহাই দিয়ে নারী ফুটবল এবং নারী ক্রিকেট বন্দ হয়ে যাবে।
আবার বন্ধ হয়ে যাবে ক্রীড়া উন্নয়নের সব কার্যক্রম। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আজ বাংলাদেশ বিশে^ রোল মডেল। মাতৃমুত্যু, শিশু মৃত্যু হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশে^ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। ‘কমিউনিটি ক্লিনিক’ আজ বিশে^ প্রান্তিক স্বাস্থ্য সেবায় সব থেকে সফল উদ্যোগ। ইট সম্ভব হয়েছে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে। আওয়াম লীগ আরেকবার ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশ হবে সারা বিশে^ স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উদাহরণ রাষ্ট্র। অন্য দিকে বিএনপি-জামাত জোট ক্ষমতায় এলে আবার বন্দ হয়ে যাবে কমিউনিটি ক্লিনিক। স্বাস্থ্যখাত হবে দুর্নীতি ও লুটপাটের আখড়া।
যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দেশ হিসেবে আজ বাংলাদেশ আত্ম প্রকাশ করেছে। জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের অবস্থান আজ সারা বিশে^ প্রশংসিত। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা আজ এদেশের বাস করছে আর্তমর্যাদা ও সম্মান নিয়ে। অন্য দিকে বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় এলে আবার আসবে জঙ্গীবাদ। আবার আসবে বাংলা ভাই, জেএমবি। সংখ্যালঘুদের উপর নেমে আসবে নির্মম নির্যাতন। নিপীড়িত হিন্দুরা প্রাণ বাঁচাতে দেশ ত্যাগ করবে। বাংলাদেশ পাবে জঙ্গী এবং সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের তকমা। যুবলীগ চেয়ারম্যান আরো বলেন এগারোতম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেন আপনি রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখবেন, নৌকায় ভোট দেবেন তার এগারোটি কারণ উল্লেখ করলাম। আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার পক্ষে এরকম একশো এগারোটি কারণ রয়েছে। অন্যদিকে বিএনপিকে ভোট দেয়র পক্ষে নেই, একটি কারণও। আপনি কি বাংলাদেশকে উন্নত, সুখী, আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চান? আপনি কি চান বিদেশে আপনার মর্যাদা বান অবস্থান? আপন কি চান আপনার সন্তানের জন্য সুন্দর ভবিষ্যত? তাহলে নৌকা মার্কায় ভোট দিন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে নিয়ে যান জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার অভীষ্ট লক্ষ্যে।
রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাকে অব্যহত রাখতে আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক কে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহবান জানান।
খুলনা মাহানগর যুবলীগ আহবায়ক এ্যাডভোকেট সরদার আনিছুর রহমান পপলু’র সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক হাফেজ মোঃ শামীম, এস,এম মনিরুজ্জামান সাগর এর পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো: হারুনুর রশীদ, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নির্বাহী সদস্য এস.এম কালাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ সোহেল, যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত, মাহবুবুর রহমান হিরণ, আব্দুস সাত্তার মাসুদ, শেখ আতিয়ার রহমান দীপু, যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহি, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কাজী আনিসুর রহমান, মিজানুল ইসলাম মিজু, আনোয়ার হোসেন, রফিকুল ইসলাম, মিলান কান্তী জোয়াদার, জাহাঙ্গীর আলম, মনিরুল ইসলাম হাওলাদার প্রমুখ।বিজ্ঞপ্তি
from Sylhet News | সুরমা টাইমস https://ift.tt/2wcWdsv
May 05, 2018 at 12:10AM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন