চাঁপাইনবাবগঞ্জে অর্থপ্রতিমন্ত্রীসহ কয়েকজন সাংসদের ভুয়া ডিও লেটার প্রস্তুত করে প্রতারণার অভিযোগে দুরুল ইসলাম নামে একজনকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে আটকের পর শুক্রবার বিকালে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এ নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান। দুরুল ইসলাম জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার গৌরিশংকরপুরের মৃত অনু ম-লের ছেলে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, দুরুল ইসলাম অর্থপ্রতিমন্ত্রী ও সাংসদদের ডিও লেটার জাল করে চাকরি পাইয়ে দেয়ার নাম করে অর্থ হাতিয়ে নেয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ভবানীপুরের আলফাজ আলী নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকেও তিন লাখ টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। আলফাজ আলী অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুরুল ইসলামকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদদের ভুয়া ডিও লেটার উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান কিছুদিন আগে পুলিশের ওয়্যার্লেস অপারেটর পদে আলফাজ আলীকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৩ ল টাকায় চুক্তি করে দুরুল ইসলাম। চুক্তিমোতাবেক তিন ল টাকা দুরুল ইসলামে দেয় হয়। চাকুরি হওবার পরে বাকি ১০ লাখ টাকা নিবে বলে দুরুল জানান। এর একপর্যায়ে সন্দেহ হলে আলফাজ আলী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এসে লিখিত ভাবে অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দুরুলকে আটক করা হয়। আটকের পর তার কাছ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ , অধ্য আবুল কালাম আজাদ এমপি, রুস্তম আলম ফরাজি এমপি, হাবিবুর রহমান এমপিসহ অর্থ প্রতিমন্ত্রীর নামে ভূয়া ডিও লেটার উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়াও পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম বিপিএম এর স্বার জাল করা নিয়োগ পত্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জাল নিয়োগপত্র উদ্ধার করা হয় দুরুলের কাছ থেকে।
মাহবুব আলম খান আরো বলেন একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করে দেওয়ার নাম করে ৭ লাখ টাকাও নেয় প্রতারক দুরুল। যে ব্যাংকে এ টাকা জমা দেয়া হয়েছে সে ব্যাংকের সাথেও যোগাযোগ করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ চক্রটি মূলত দেশব্যাপী মানুষকে প্রতারণা করে আসছে।
তিনি আরো বলেন, প্রতারকচক্রের মূল হোতার সাথে বেশ কয়েকবার ফোনে কথাও বলেছি। কথা বললে তিনি একেকবার একেকরকম পরিচয় দেন। একবার নিজেকে বাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন তো কখনো নিজেকে সচিব দাবি করেন। এ চক্রের মূল হোতাকে অচিরেই আইনের আওতায় আনা হবে।এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৫-০৫-১৮
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব আলম খান জানান, দুরুল ইসলাম অর্থপ্রতিমন্ত্রী ও সাংসদদের ডিও লেটার জাল করে চাকরি পাইয়ে দেয়ার নাম করে অর্থ হাতিয়ে নেয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ভবানীপুরের আলফাজ আলী নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকেও তিন লাখ টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। আলফাজ আলী অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুরুল ইসলামকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদদের ভুয়া ডিও লেটার উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান কিছুদিন আগে পুলিশের ওয়্যার্লেস অপারেটর পদে আলফাজ আলীকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৩ ল টাকায় চুক্তি করে দুরুল ইসলাম। চুক্তিমোতাবেক তিন ল টাকা দুরুল ইসলামে দেয় হয়। চাকুরি হওবার পরে বাকি ১০ লাখ টাকা নিবে বলে দুরুল জানান। এর একপর্যায়ে সন্দেহ হলে আলফাজ আলী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এসে লিখিত ভাবে অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে দুরুলকে আটক করা হয়। আটকের পর তার কাছ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ , অধ্য আবুল কালাম আজাদ এমপি, রুস্তম আলম ফরাজি এমপি, হাবিবুর রহমান এমপিসহ অর্থ প্রতিমন্ত্রীর নামে ভূয়া ডিও লেটার উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়াও পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম বিপিএম এর স্বার জাল করা নিয়োগ পত্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জাল নিয়োগপত্র উদ্ধার করা হয় দুরুলের কাছ থেকে।
মাহবুব আলম খান আরো বলেন একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করে দেওয়ার নাম করে ৭ লাখ টাকাও নেয় প্রতারক দুরুল। যে ব্যাংকে এ টাকা জমা দেয়া হয়েছে সে ব্যাংকের সাথেও যোগাযোগ করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ চক্রটি মূলত দেশব্যাপী মানুষকে প্রতারণা করে আসছে।
তিনি আরো বলেন, প্রতারকচক্রের মূল হোতার সাথে বেশ কয়েকবার ফোনে কথাও বলেছি। কথা বললে তিনি একেকবার একেকরকম পরিচয় দেন। একবার নিজেকে বাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন তো কখনো নিজেকে সচিব দাবি করেন। এ চক্রের মূল হোতাকে অচিরেই আইনের আওতায় আনা হবে।এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৫-০৫-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2IPfaTX
May 25, 2018 at 08:52PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন