চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সদস্যরা। অভিযানে ২ হাজার কেজি মেয়াদ উত্তীর্ণ মিষ্টি ধ্বংস ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক জহিরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রাজারামপুর এলাকার চাঁপাই সুইটমিট মিষ্টির কারখানায় অভিযান চালানো হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক জহিরুল ইসলাম জানান, চাঁপাই সুইটস এর সত্বাধিকারী আব্দুল ওয়াদুদ এর সাথে ফোনে কথা বলে সমস্ত মিষ্টি বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং ঐ স্থানেই ধ্বংস করা হয়। তবে কিছু কিছু প্যাকেট ছিল যেগুলোর মেয়াদ আছে এবং সেগুলো ধ্বংস করা হয়নি। ফ্যাক্টরীতে বিভিন্ন ধরণের মিষ্টির প্যাকেট ও কিছু চকলেটের প্যাকেট পাওয়া যায়। মোট ১৬৮ টি মিষ্টির কার্টুন পাওয়া যায়, যার প্রতিটিতে ২৪ প্যাকেট করে মিষ্টি ছিল এবং প্রতি প্যাকেটের ওজন ৫০০ গ্রাম করে।
যার মূল্য ৩০০ টাকা করে। অর্থাৎ প্রায় ২ টন মেয়াদ উত্তীর্ণ মিষ্টি যার বাজার মূল্য প্রায় ১২ লক্ষ টাকা। মিষ্টিগুলো ধ্বংস করার সময় দেখা যায় এগুলো বিবর্ণ ও কালো হয়ে গেছে এবং ছত্রাকের আক্রমণ হয়েছে।আরো দেখা গেছে যে, কিছু কিছু মিষ্টির প্যাকেটে ডাবল লেবেলিং করা অর্থাৎ সম্ভবত মেয়াদ উত্তীর্ণ মিষ্টির প্যাকেটে আবার লেবেলিং করে পুনরায় বাজারে পাঠানো হয়েছিলো। প্যাকেটের গায়ে মূল্য, উৎপাদন, মেয়াদ ইত্যাদির উপস্থিতি থাকলেও কোনো ধরণের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থার লগো ছিল না।
এসকল মিষ্টি যদি পুনঃরায় বাজারজাতকরণ করা হতো তাহলে ভোক্তাদের মারাত্মক স্বাস্থহানি হতে পারতো। মেয়াদ উত্তীর্ণ এই মিষ্টি খেলে নানান ধরণের প্রদাহ যেমন, চুলকানি, বমিবমি, ফুড পয়জনিং, মাথা ব্যাথা এবং সালমোনেলা লিসটেরিয়া ব্যাক্টেরিজনিত রোগ হতে পারে।
মেয়াদ উত্তীর্ণ এসকল পণ্য বাজারজাতকরণের অপরাধ দুই ধরণের, এক ভেজাল খাদ্য খাওয়ানো যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ও দুই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভোক্তা পণ্য না দেয়া।এছাড়াও ভিবিন্ন প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা না থাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন করায় ১৪ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।অপরর দিকে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিশ্বাস কনজ্যুমারকে মুড়ির প্যাকেটে সঠিকভাবে উৎপাদন, মেয়াদ তারিখ ও সর্বোচ্চ মূল্য উল্লেখ না করার অপরাধে ১০ হাজর টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
অভিযানে সহায়তা করেন জেলা মার্কেটিং অফিসার নূরুল ইসলাম। অভিযান চলাকালে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মাঝে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করা হয় এবং আইনটি মেনে চলতে ব্যবসায়ীদের আহবান জানান হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৪-০৬-১৮
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক জহিরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রাজারামপুর এলাকার চাঁপাই সুইটমিট মিষ্টির কারখানায় অভিযান চালানো হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক জহিরুল ইসলাম জানান, চাঁপাই সুইটস এর সত্বাধিকারী আব্দুল ওয়াদুদ এর সাথে ফোনে কথা বলে সমস্ত মিষ্টি বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং ঐ স্থানেই ধ্বংস করা হয়। তবে কিছু কিছু প্যাকেট ছিল যেগুলোর মেয়াদ আছে এবং সেগুলো ধ্বংস করা হয়নি। ফ্যাক্টরীতে বিভিন্ন ধরণের মিষ্টির প্যাকেট ও কিছু চকলেটের প্যাকেট পাওয়া যায়। মোট ১৬৮ টি মিষ্টির কার্টুন পাওয়া যায়, যার প্রতিটিতে ২৪ প্যাকেট করে মিষ্টি ছিল এবং প্রতি প্যাকেটের ওজন ৫০০ গ্রাম করে।
যার মূল্য ৩০০ টাকা করে। অর্থাৎ প্রায় ২ টন মেয়াদ উত্তীর্ণ মিষ্টি যার বাজার মূল্য প্রায় ১২ লক্ষ টাকা। মিষ্টিগুলো ধ্বংস করার সময় দেখা যায় এগুলো বিবর্ণ ও কালো হয়ে গেছে এবং ছত্রাকের আক্রমণ হয়েছে।আরো দেখা গেছে যে, কিছু কিছু মিষ্টির প্যাকেটে ডাবল লেবেলিং করা অর্থাৎ সম্ভবত মেয়াদ উত্তীর্ণ মিষ্টির প্যাকেটে আবার লেবেলিং করে পুনরায় বাজারে পাঠানো হয়েছিলো। প্যাকেটের গায়ে মূল্য, উৎপাদন, মেয়াদ ইত্যাদির উপস্থিতি থাকলেও কোনো ধরণের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থার লগো ছিল না।
এসকল মিষ্টি যদি পুনঃরায় বাজারজাতকরণ করা হতো তাহলে ভোক্তাদের মারাত্মক স্বাস্থহানি হতে পারতো। মেয়াদ উত্তীর্ণ এই মিষ্টি খেলে নানান ধরণের প্রদাহ যেমন, চুলকানি, বমিবমি, ফুড পয়জনিং, মাথা ব্যাথা এবং সালমোনেলা লিসটেরিয়া ব্যাক্টেরিজনিত রোগ হতে পারে।
মেয়াদ উত্তীর্ণ এসকল পণ্য বাজারজাতকরণের অপরাধ দুই ধরণের, এক ভেজাল খাদ্য খাওয়ানো যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ও দুই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভোক্তা পণ্য না দেয়া।এছাড়াও ভিবিন্ন প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা না থাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন করায় ১৪ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।অপরর দিকে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে বিশ্বাস কনজ্যুমারকে মুড়ির প্যাকেটে সঠিকভাবে উৎপাদন, মেয়াদ তারিখ ও সর্বোচ্চ মূল্য উল্লেখ না করার অপরাধে ১০ হাজর টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
অভিযানে সহায়তা করেন জেলা মার্কেটিং অফিসার নূরুল ইসলাম। অভিযান চলাকালে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মাঝে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করা হয় এবং আইনটি মেনে চলতে ব্যবসায়ীদের আহবান জানান হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৪-০৬-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2LWlNWq
June 04, 2018 at 08:42PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন