চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্যকে অস্ত্র ও হেরোইন দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে আব্দুল খালেক নামের পুলিশের এক সোর্সকে পুলিশিই আটক করেছে। এ সময় অস্ত্র ও হেরোইন উদ্ধার করা হয়। আটক আব্দুল খালেক চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার জোড়া বকুলতলা গ্রামের ভুটু আলীর ছেলে। মঙ্গলবার ভোররাতে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়য়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল কাশেমকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ফাঁসানোর জন্য তার বাড়ির পেছনের একটি খড়ি ঘরে আব্দুল খালেক দুটি আগ্নেয়াস্ত্র, দুই রাউন্ড গুলি ও ২০০ গ্রাম হেরোইন রাখেন। পরে আব্দুল খালেক নিজে ইউপি সদস্য আবুল কাশেমকে অস্ত্র ও মাদক চোরাকারবারী উল্লেখ করে পুলিশকে অস্ত্র ও মাদকের খবর দেয়। প্রেক্ষিতে গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে খালেকের দেখানো স্থান থেকে অস্ত্র ও হেরোইনগুলো উদ্ধার করে। কিন্তু খালেক একেবারে নির্দিষ্টস্থান দেখিয়ে দেয়ায় পুলিশের বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হয় এবং খালেককে আটক করে। এসময় খালেকের সঙ্গে থাকা সেলিম নামের অপর সোর্স পালিয়ে যায়।
পুলিশ সুপার জানান, ইউপি সদস্য আবুল কাশেমকে ফাঁসানোর জন্যই আব্দুল খালেক অস্ত্র ও মাদক রেখেছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, খালেকসহ একটি চক্র পরিকল্পনা মাফিক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ইউপি সদস্যকে ফাঁসাতে চক্রান্তের ফাঁদ পাতেন। এ ঘটনায় রমজান, সেলিমসহ তাদের পেছনে বড় চক্র কাজ করেছে।
ওই সূত্র জানায়, অভিযানকালেই পুলিশের সন্দেহ না হলেও বড় ধরণের ‘অনাকাংখিত’ ঘটনা ঘটে যেতে পারতো। এঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করতে পুলিশী চলছে বলে পুলিশ জানায়।
এদিকে, আবুল কাশেম আটকের খবর পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ অফিসে আসেন শাহজাহানপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন। তারা আবুল কাশেমের সঙ্গে অস্ত্র ও মাদকের সংশ্লিষ্টতার খবরের বিস্ময় প্রকাশ করেন।
আব্দুল মতিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকমকে বলেন, ‘ অস্ত্র ও হেরোইনসহ আবুল কাশেমকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে এখবর এলাকায় ছড়িয়ে সাধারণ মানুষ আশ্চার্য হয়েছে। তার সঙ্গে অস্ত্র ও মাদকের সংশ্লিষ্টতা এলাকার মানুষ বিশ্বাসই করে না’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৫-০৬-১৮
পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম জানান, সদর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়য়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল কাশেমকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ফাঁসানোর জন্য তার বাড়ির পেছনের একটি খড়ি ঘরে আব্দুল খালেক দুটি আগ্নেয়াস্ত্র, দুই রাউন্ড গুলি ও ২০০ গ্রাম হেরোইন রাখেন। পরে আব্দুল খালেক নিজে ইউপি সদস্য আবুল কাশেমকে অস্ত্র ও মাদক চোরাকারবারী উল্লেখ করে পুলিশকে অস্ত্র ও মাদকের খবর দেয়। প্রেক্ষিতে গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে খালেকের দেখানো স্থান থেকে অস্ত্র ও হেরোইনগুলো উদ্ধার করে। কিন্তু খালেক একেবারে নির্দিষ্টস্থান দেখিয়ে দেয়ায় পুলিশের বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হয় এবং খালেককে আটক করে। এসময় খালেকের সঙ্গে থাকা সেলিম নামের অপর সোর্স পালিয়ে যায়।
পুলিশ সুপার জানান, ইউপি সদস্য আবুল কাশেমকে ফাঁসানোর জন্যই আব্দুল খালেক অস্ত্র ও মাদক রেখেছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, খালেকসহ একটি চক্র পরিকল্পনা মাফিক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ইউপি সদস্যকে ফাঁসাতে চক্রান্তের ফাঁদ পাতেন। এ ঘটনায় রমজান, সেলিমসহ তাদের পেছনে বড় চক্র কাজ করেছে।
ওই সূত্র জানায়, অভিযানকালেই পুলিশের সন্দেহ না হলেও বড় ধরণের ‘অনাকাংখিত’ ঘটনা ঘটে যেতে পারতো। এঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করতে পুলিশী চলছে বলে পুলিশ জানায়।
এদিকে, আবুল কাশেম আটকের খবর পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ অফিসে আসেন শাহজাহানপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন। তারা আবুল কাশেমের সঙ্গে অস্ত্র ও মাদকের সংশ্লিষ্টতার খবরের বিস্ময় প্রকাশ করেন।
আব্দুল মতিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকমকে বলেন, ‘ অস্ত্র ও হেরোইনসহ আবুল কাশেমকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে এখবর এলাকায় ছড়িয়ে সাধারণ মানুষ আশ্চার্য হয়েছে। তার সঙ্গে অস্ত্র ও মাদকের সংশ্লিষ্টতা এলাকার মানুষ বিশ্বাসই করে না’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৫-০৬-১৮
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/2sJzoYF
June 05, 2018 at 10:26PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন