নয়াদিল্লি, ১০ জুলাইঃ প্রতিষ্ঠার আগেই মুকেশ অম্বানির রিলায়েন্সের জিও ইনস্টিটিউটকে ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স হিসেবে স্বীকৃতি দিল নরেন্দ্র মোদি সরকার।
আইআইটি দিল্লি, আইআইটি বম্বে, আইআইএসসি ব্যাঙ্গালোর, মণিপাল অ্যাকাডেমি অফ হায়ার এডুকেশন, বিটস পিলানি ও জিও ইনস্টিটিউটকে কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স মর্যাদা দিয়েছে।
বিষয়টি সামনে আসতেই বিরোধীদের অভিযোগ, নিজের শিল্পপতি বন্ধুদের এভাবে সুবিধে দেওয়ার চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রী। কংগ্রেসের প্রশ্ন, জিও ইনস্টিটিউট তৈরি হওয়ার আগেই কী করে তাকে আগে থেকেই ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স স্বীকৃতি দিল সরকার। তাদের দাবি, মুকেশ ও নীতা অম্বানিকে সুবিধে করে দেওয়ার জন্যই কেন্দ্রের এই পদক্ষেপ।
কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের বক্তব্য, ইউজিসি রেগুলেশন ২০১৭-র ৬.১ ধারা অনুযায়ী এই প্রকল্পে সম্পূর্ণ নতুন প্রতিষ্ঠানকেও সামিল করা যেতে পারে। এর উদ্দেশ্য, দেশের স্বার্থে ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক স্তরের শিক্ষা পরিকাঠামো তৈরি করতে উৎসাহ দেওয়া। তাদের দাবি, নতুন প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট ক্যাটেগরি গ্রিনফিল্ডে জিও ইনস্টিটিউট জায়গা পেয়েছে।
ভারতের ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিও আন্তর্জাতিক তালিকায় প্রথম ১০০ বা ২০০-র মধ্যে নেই। ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্স হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলিকে কেন্দ্র পরিকাঠামোগত উন্নয়নে সাহায্য করবে। যাতে সেগুলো বিশ্বমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
Yet another landmark quality initiative of @narendramodi Government. The #InstituteofEminence are selected by the Experts Panel & today we are releasing list of 6 universities – 3 each in public and private sector. #TransformingEducation #48MonthsOfTransformingIndia @PIB_India
— Prakash Javadekar (@PrakashJavdekar) July 9, 2018
from Uttarbanga Sambad | Largest Selling Bengali News paper in North Bengal https://ift.tt/2m4Ac7l
July 10, 2018 at 01:30PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন