কলকাতা, ১২ এপ্রিল- ভোলা কালি থেকে সাড়ে ৭ কিলোমিটার গেলে সন্দেশখালি। এখন আর সন্দেশখালি ঘাট দেখে চেনার উপায় নেই। কঁচা-পাকা দেওয়াল ভরে গেছে মমতা ব্যানার্জির স্নেহধন্যা নুসরাতের নামে। নুসরাত সেখানে গেলেন ধামাখালি হয়ে। আইলায় নিশ্চিহ্ন হওয়া সুন্দরবনের সন্দেশখালি কীভাবে মাথা তুলছে, তা চাক্ষুষ করতে করতে নায়িকা প্রার্থীকে নিয়ে পাশের তুষখালি ঘাটে ভিড়ল লঞ্চ। রজনীগন্ধা, গোলাপ আর উলুধ্বনিতে মহিলারা জেটির ওপরে নুসরাতকে বরণ করে নিলেন। তুষখালি ঘাটেই দাঁড়িয়েছিল হুড খোলা জিপ। তাতে চড়ে বসলেন নুসারাত। হাত মেলালেন। অভ্যর্থনায় পাওয়া গলার মালা দিয়ে দিলেন চালকের গলায়। রাস্তার দুপাশে বোরো ধানের শিষ ধরেছে। বিধায়ক সুকুমার মাহাতো, জেলা নেতা নারায়ণ গোস্বামী, রিঙ্কু দত্ত দে, কৃষ্ণগোপাল ব্যানার্জিকে নিয়ে পেছনে জনস্রোতকে সঙ্গে করে নুসরাত গেলেন সভাস্থলে। চৈত্রের অবসানের খর রোদ মাথায় পুঁটিমারির মাঠ তখন মানুষে ভরা। সভায় নুসরাত বললেন, এই রোদ মাথায় করে কেউ নায়িকা দেখার জন্য দাঁড়িয়ে থাকে না। আমি বুঝতে পারছি আপনারা এসেছেন মমতা ব্যানার্জির সৈনিকদের কথা শুনতে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি বসিরহাট কেন্দ্রে জিতে এখানে নুসরত অফিস করবে। সেখানে আপনাদের জন্য সবসময় দরজা খোলা থাকবে। সূত্র: ইত্তেফাক আর এস/ ১২ এপ্রিল



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2IpXYqM
April 13, 2019 at 12:06AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top