স্পট ফিক্সিং অভিযোগে মোহাম্মদ আমির ও সালমান বাটের সঙ্গে নিষিদ্ধ হন মোহাম্মদ আসিফ। পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মোহাম্মদ আমির জাতীয় দলে ফিরলেও হারিয়ে যাওয়ার পথে আসিফ ও সালমান বাট। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে আমির, সালমান বাট ও আসিফের স্পট ফিক্সিংয়ের ঘটনা জেনেও চুপ ছিলেন শহীদ আফ্রিদি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নো বলের মাধ্যমে করা ফিক্সিংয়ের বিষয়টি জনসম্মুখে ফাঁস করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম নিউজ অব দ্যা ওয়ার্ল্ড। সম্প্রতি নিজের আত্মজীবনীতে সেই স্পট ফিক্সিং প্রসঙ্গে আফ্রিদি বলেন, খুদেবার্তা ফাঁস হওয়াতেই সতর্ক হয়ে যায় নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ডের প্রতিবেদক দল। খুদেবার্তাগুলো পাওয়ার পর কোচ ওয়াকার ইউনুসকে দেখাই। দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি এ বিষয়টি উচ্চমহলকে জানাননি। শহীদ আফ্রিদি আরও বলেন, ওয়াকার ইউনুস ও আমি দুজনই ভেবেছিলাম এসব এমন কোনো বিষয় নয়। দেখে যত ঝুঁকিপূর্ণ মনে হচ্ছে আসলে ততটা না। মাজিদ (বাজিকর) ও খেলোয়াড়দের মধ্যে স্রেফ চালাকিপূর্ণ কথাবার্তা বলেই ভেবেছিলাম। কিন্তু খুদেবার্তাগুলো অনেক বড় কিছুর অংশ ছিল, যা পরে গোটা বিশ্ব জানতে পারে। আমির-আসিফ-সালমান বাটের ফিক্সিংয়ের সেই ঘটনা নিয়ে আফ্রিদিকে অবহিত করেছিলেন পাকিস্তানের সিনিয়র ক্রিকেটার আব্দুল রাজ্জাক। এ সম্পর্কে আফ্রিদি বলেন, সেই বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চলাকালীন আবদুল রাজ্জাক আমাকে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলেছিল, সালমান, আমির ও আসিফ ভালো কিছু করছে না। আমি তার কথা স্রেফ উড়িয়ে দিয়েছিলাম। এসব তার কল্পনা বলে ভেবেছিলাম। তাদের সন্দেহজনক আচরণ আসলে তারুণ্য ও অনভিজ্ঞতার প্রতিফলন করে করেছিলাম। এমএ/ ১১:৪৪/ ০৪ মে
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2V0sUR5
May 05, 2019 at 05:50AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন