ঢাকা, ২৮ মে- অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানিতে তাকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ১৪ জুলাই এ শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার মামলাটির অভিযোগপত্র গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামি নওশাবা অনুপস্থিত না থাকায় ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক দিদার হোসাইন এ আদেশ দেন। আদালতে সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআর) শাখার পুলিশ কনস্টেবল আব্দুস সামাদ এ তথ্য জানান। শুনানিতে আসামি পক্ষের আইনজীবী বলেন, অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল হয়েছে সেই বিষয়ে তিনি জানতেন না। এছাড়াও আগের আদেশ আছে যে, আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে হাজিরা দিতে পারবেন। তাই মঙ্গলবার আদালতে উপস্থিত না হয়েও অভিযোগপত্র গ্রহণ শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আগের ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ২০৫ ধারা (ম্যাজিস্ট্রেট আসামির ব্যক্তিগত হাজিরার থেকে রেহাই) এর আদেশ বাতিল করেন। একই সঙ্গে নির্ধারিত তারিখে আসামির উপস্থিতিতে অভিযোগপত্র গ্রহণ বিষয়ে শুনানির জন্য নতুন করে এ দিন ঠিক করেন। এর আগে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের পুলিশ পরিদর্শক শওকত আলী সরকার এ চার্জশিট দাখিল করেন। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর জিগাতলায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে অন্যপক্ষের সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ফেসবুক লাইভে আসেন নওশাবা। ফেসবুক লাইভে তিনি জানান, জিগাতলায় চারজনকে মেরে ফেলা হয়েছে, একজনের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। ওই সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওইদিন জিগাতলায় এরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। কাজী নওশাবা ইচ্ছাকৃত ও পরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটনোর জন্য মিথ্যা ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ এবং প্রচার করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধনী) এর ৫৭ (২) ধারায় অপরাধ করেছেন বলে চার্জশিটে উল্লেখ করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা। ওই ঘটনায় র্যাব-১ এর ডিএপি আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ সালের ৫৭ (২) ধারায় রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে গুজব সৃষ্টির অভিযোগে গত বছরের ৪ আগস্ট রাতে উত্তরা থেকে নওশাবা আহমেদকে আটক করে র্যাব। এরপর ২১ আগস্ট পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় নওশাবাকে জামিনে মুক্তি পান।অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানিতে তাকে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আগামী ১৪ জুলাই এ শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার মামলাটির অভিযোগপত্র গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামি নওশাবা অনুপস্থিত না থাকায় ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক দিদার হোসাইন এ আদেশ দেন। আদালতে সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআর) শাখার পুলিশ কনস্টেবল আব্দুস সামাদ এ তথ্য জানান। শুনানিতে আসামি পক্ষের আইনজীবী বলেন, অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল হয়েছে সেই বিষয়ে তিনি জানতেন না। এছাড়াও আগের আদেশ আছে যে, আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে হাজিরা দিতে পারবেন। তাই মঙ্গলবার আদালতে উপস্থিত না হয়েও অভিযোগপত্র গ্রহণ শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আগের ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ২০৫ ধারা (ম্যাজিস্ট্রেট আসামির ব্যক্তিগত হাজিরার থেকে রেহাই) এর আদেশ বাতিল করেন। একই সঙ্গে নির্ধারিত তারিখে আসামির উপস্থিতিতে অভিযোগপত্র গ্রহণ বিষয়ে শুনানির জন্য নতুন করে এ দিন ঠিক করেন। এর আগে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের পুলিশ পরিদর্শক শওকত আলী সরকার এ চার্জশিট দাখিল করেন। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর জিগাতলায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে অন্যপক্ষের সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ফেসবুক লাইভে আসেন নওশাবা। ফেসবুক লাইভে তিনি জানান, জিগাতলায় চারজনকে মেরে ফেলা হয়েছে, একজনের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। ওই সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওইদিন জিগাতলায় এরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। কাজী নওশাবা ইচ্ছাকৃত ও পরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে জনসাধারণের অনুভূতিতে আঘাত করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটনোর জন্য মিথ্যা ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ এবং প্রচার করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন-২০০৬ (সংশোধনী) এর ৫৭ (২) ধারায় অপরাধ করেছেন বলে চার্জশিটে উল্লেখ করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা। ওই ঘটনায় র্যাব-১ এর ডিএপি আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ সালের ৫৭ (২) ধারায় রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে গুজব সৃষ্টির অভিযোগে গত বছরের ৪ আগস্ট রাতে উত্তরা থেকে নওশাবা আহমেদকে আটক করে র্যাব। এরপর ২১ আগস্ট পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় নওশাবাকে জামিনে মুক্তি পান। এমএ/ ০৯:০০/ ২৮ মে
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2YXk0X5
May 28, 2019 at 05:07PM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন