ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু জেতা নিশ্চিত হয়েছিল লা লিগায় মৌসুমের শেষ ম্যাচেই। কেবল বাকি ছিল আনুষ্ঠানিকতার। লিগে ৩৪ ম্যাচে ৩৬ গোল করে ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতা লিওনেল মেসি। টানা তিনবার আর সব মিলিয়ে ষষ্ঠবারের মতো ইউরোপের সর্বোচ্চ গোলদাতার খেতাব নিজের নামে করে নিলেন এই আর্জেন্টাইন। এ মৌসুমে গোল্ডেন শ্যু জেতার দৌড়ে মেসির প্রতিপক্ষ ছিলেন ফ্রান্সের হয়ে সদ্য বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপে। ফ্রেন্স লিগ ওয়ানে ২৮ ম্যাচ খেলে ৩৩ গোল করে মেসির ঘাড়েই নিঃশ্বাস ফেলছিলেন এমবাপে। মেসিকে অতিক্রম করতে শেষ ম্যাচে এমবাপের প্রয়োজন ছিল পাঁচ গোল। তবে শেষ পর্যন্ত আর মেসিকে অতিক্রম করা সম্ভব হয়নি। মৌসুমে ৩৩ গোল করে দ্বিতীয় অবস্থানেই থাকতে হয়েছে এমবাপেকে। বিজ্ঞাপন তবে, রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতো ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু জিতেও খুশি নন লিওনেল মেসি। সব কিছুর উর্ধ্বে তাকে এখনো পোড়াচ্ছে লিভারপুলের বিপক্ষে হেরে যাওয়া ম্যাচটি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে হেরে বিদায় নেওয়াটা কিছুতেই ভুলতে পারছেন না মেসি। এ নিয়ে মেসি বলেন, আমি গোল্ডেন শ্যু নিয়ে ভাবছি না। আমার লক্ষ্য কখনোই গোল্ডেন শ্যু জেতা নয়। লিভারপুলের বিপক্ষে হেরে যাওয়া ম্যাচটি এখনো আমাকে ব্যথিত করে। মেসি কেবল রেকর্ড ষষ্ঠবারের মতোই এই ব্যক্তিগত অর্জন করেনি। সাথে গড়েছেন নতুন আরো একটি রেকর্ডও। সব থেকে বয়স্ক ফুটবলার হিসেবেও জিতলেন ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু। ৩১ বছর বয়সী মেসি এই দৌড়ে পেছনে ফেলেন কিংবদন্তী হুগো সানচেজকে। ১৯৯০ সালে হুগো সানচেজ ৩২ বছর বয়সে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শ্যু জিতেছিলেন। আর মেসি তার থেকে এক মাস কম বয়সী হিসেবে জিতলেন এই পুরস্কার। আর/০৮:১৪/২৫ মে
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe http://bit.ly/2HB41bh
May 25, 2019 at 10:36AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন