রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়েছেন এক মৌসুম পার হয়ে গেছে। তবে মাদ্রিদের সঙ্গে সম্পর্ক তো একেবারে শেষ করে দেননি। নানা কারণে বারবার রোনালদো ফিরে আসেন মাদ্রিদে। ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসের হয়ে খেললেও রোনালদোর হৃদয় বাধা যেন মাদ্রিদের সঙ্গেই। এবার রোনালদোকে ক্যারিয়ারের এমন এক সম্মানে ভূষিত করলো মাদ্রিদ ভিত্তিক ক্রীড়া দৈনিক মার্কা, যা খুব কম ক্রীড়াবীদেরই জীবনে এসেছে। মার্কা লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড জিতলেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক পর্তুগিজ উইঙ্গার। সোমবার রাতে মাদ্রিদের টিয়েট্টো রেইনা ভিক্টোরিয়ায় অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড তুলে দেয়া হয় রোনালদোর হাতে। মার্কা ডিরেক্টর হুয়ান ইগনাসিও গ্যালার্ডো রোনালদোর হাতে প্রেস্টিজিয়াস পুরস্কারটি তুলে দেন। এ সময় তার পাশে ছিলেন রিয়াল মাদ্রিদ প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। ইগনাসিও গ্যালার্দো আর ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ মিলেই পুরস্কারটি তুলে দেন সিআর সেভেনের হাতে। মাদ্রিদের টিয়েট্রো রেইনা ভিক্টোরিয়ার গ্যালারি পরিপূর্ণ ছিল সারা বিশ্বের একঝাঁক নামি-দামি সাংবাদিকের সমারোহে। এছাড়া প্রিয় তারকাকে এক নজর দেখার জন্য সুযোগ ছিল ভক্ত-সমর্থকদেরও। সেখানেই সম্মান জানানো হয় রোনালদোকে। পুরস্কার পেয়ে আবেগাপ্লুত ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বলেন, আমার ব্যক্তিগত মিউজিয়ামে এই ট্রফিটা দারুণ একটি জায়গা দখল করে নেবে। মাদ্রিদ সব সময়ই আমার জন্য স্পেশাল। সারা দুনিয়ার অনেক শহরে আমি গিয়েছি। কিন্তু মাদ্রিদ হলো সেই দুতিনটি শহরের একটি, যেগুলোর সঙ্গে আমার প্রাণ জড়িয়ে আছে। এই পুরস্কারটি এমন এক জায়গা থেকে এসেছে, যেখানে আমি নিজের ক্যারিয়ারকে পরিস্ফুট করতে পেরেছি। খুব দ্রুতই মাদ্রিদে ফিরতে পারবেন বলে বিশ্বাস করেন রোনালদো। তিনি বলেন, এটা একটা স্প্যানিশ পুরস্কার বা ট্রফি। এই ট্রফিটা পেয়ে আমি খুব সম্মানিত। এটা পাওয়ার ক্ষেত্রে যারা আমাকে সহযোগিতা করেছেন, সবাইকে ধন্যবাদ। এটা আমার জন্য একটি গর্বের বিষয় এবং আশা করি মাদ্রিদে আমি খুব দ্রুত ফিরে আসতে পারবো। অনুষ্ঠানকি উপস্থাপনা করেন সাংবাদিক ফিলিপ ডেল ক্যাম্পো। উপস্থিত ছিলেন রোনালদোর এজেন্ট হোর্হে মেন্ডেজ, বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজ, রিয়াল প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ, ইউনিদাদ এডিটোরিয়ালের আন্তোনিও ফার্নান্দেজসহ প্রমুখ। মার্কা লিজেন্ডস অ্যাওয়ার্ড এর আগে পেয়েছিলেন- রাফায়েল নাদাল, মাইকেল জর্ডান, মাইকেল ফেলপস, মার্ক মার্কুয়েজ, পাও গ্যাসল, মিগুয়েল ইন্দুরাইন, উসাইন বোল্ট এবং রজার ফেদেরার। ফুটবলারদের মধ্যে লিওনেল মেসি, রাউল গঞ্জালেজ, দিয়েগো ম্যারাডোনা, পেলে এবং পাওলো মালদিনি পেয়েছিলেন এই লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড। মার্কা লিজেন্ডস অ্যাওয়ার্ড নিয়ে রোনালদোর ট্রফি ক্যাবিনেটে যোগ হলো মোট ৫টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, চারটি ক্লাব বিশ্বকাপ, তিনটি ইউরোপিয়ান সুপার কাপ, তিনটি প্রিমিয়ার লিগ, দুটি লা লিগা, একটি স্কুডেট্টো (সিরি-এ), একটি ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ এবং একটি ইউরোপিয়ান লিগ অব নেশন এবং আরও অনেকগুলো। পাঁচটি ফিফা ব্যালন ডিঅর ও বর্ষসেরার পুরস্কারও রয়েছে রোনালদোর দখলে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সর্বোচ্চ (১২৭টি) গোলদাতা তিনি। এছাড়া রিয়াল মাদ্রিদের সর্বকালের সেরা (৪৫১টি), পর্তুগালের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৮টি গোল করেছেন তিনি। ক্লাব এবং জাতীয় দল মিলিয়ে এই ৩৪ বছর বয়সেও যেভাবে খেলে যাচ্ছেন, তাতে রোনালদোকে সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের অন্যতম না বলে উপায় নেই। রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়েছেন এক মৌসুম পার হয়ে গেছে। তবে মাদ্রিদের সঙ্গে সম্পর্ক তো একেবারে শেষ করে দেননি। নানা কারণে বারবার রোনালদো ফিরে আসেন মাদ্রিদে। ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসের হয়ে খেললেও রোনালদোর হৃদয় বাধা যেন মাদ্রিদের সঙ্গেই। এবার রোনালদোকে ক্যারিয়ারের এমন এক সম্মানে ভূষিত করলো মাদ্রিদ ভিত্তিক ক্রীড়া দৈনিক মার্কা, যা খুব কম ক্রীড়াবীদেরই জীবনে এসেছে। মার্কা লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড জিতলেন রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক পর্তুগিজ উইঙ্গার। সোমবার রাতে মাদ্রিদের টিয়েট্টো রেইনা ভিক্টোরিয়ায় অনুষ্ঠিত এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড তুলে দেয়া হয় রোনালদোর হাতে। মার্কা ডিরেক্টর হুয়ান ইগনাসিও গ্যালার্ডো রোনালদোর হাতে প্রেস্টিজিয়াস পুরস্কারটি তুলে দেন। এ সময় তার পাশে ছিলেন রিয়াল মাদ্রিদ প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। ইগনাসিও গ্যালার্দো আর ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ মিলেই পুরস্কারটি তুলে দেন সিআর সেভেনের হাতে। মাদ্রিদের টিয়েট্রো রেইনা ভিক্টোরিয়ার গ্যালারি পরিপূর্ণ ছিল সারা বিশ্বের একঝাঁক নামি-দামি সাংবাদিকের সমারোহে। এছাড়া প্রিয় তারকাকে এক নজর দেখার জন্য সুযোগ ছিল ভক্ত-সমর্থকদেরও। সেখানেই সম্মান জানানো হয় রোনালদোকে। পুরস্কার পেয়ে আবেগাপ্লুত ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বলেন, আমার ব্যক্তিগত মিউজিয়ামে এই ট্রফিটা দারুণ একটি জায়গা দখল করে নেবে। মাদ্রিদ সব সময়ই আমার জন্য স্পেশাল। সারা দুনিয়ার অনেক শহরে আমি গিয়েছি। কিন্তু মাদ্রিদ হলো সেই দুতিনটি শহরের একটি, যেগুলোর সঙ্গে আমার প্রাণ জড়িয়ে আছে। এই পুরস্কারটি এমন এক জায়গা থেকে এসেছে, যেখানে আমি নিজের ক্যারিয়ারকে পরিস্ফুট করতে পেরেছি। খুব দ্রুতই মাদ্রিদে ফিরতে পারবেন বলে বিশ্বাস করেন রোনালদো। তিনি বলেন, এটা একটা স্প্যানিশ পুরস্কার বা ট্রফি। এই ট্রফিটা পেয়ে আমি খুব সম্মানিত। এটা পাওয়ার ক্ষেত্রে যারা আমাকে সহযোগিতা করেছেন, সবাইকে ধন্যবাদ। এটা আমার জন্য একটি গর্বের বিষয় এবং আশা করি মাদ্রিদে আমি খুব দ্রুত ফিরে আসতে পারবো। অনুষ্ঠানকি উপস্থাপনা করেন সাংবাদিক ফিলিপ ডেল ক্যাম্পো। উপস্থিত ছিলেন রোনালদোর এজেন্ট হোর্হে মেন্ডেজ, বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজ, রিয়াল প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ, ইউনিদাদ এডিটোরিয়ালের আন্তোনিও ফার্নান্দেজসহ প্রমুখ। মার্কা লিজেন্ডস অ্যাওয়ার্ড এর আগে পেয়েছিলেন- রাফায়েল নাদাল, মাইকেল জর্ডান, মাইকেল ফেলপস, মার্ক মার্কুয়েজ, পাও গ্যাসল, মিগুয়েল ইন্দুরাইন, উসাইন বোল্ট এবং রজার ফেদেরার। ফুটবলারদের মধ্যে লিওনেল মেসি, রাউল গঞ্জালেজ, দিয়েগো ম্যারাডোনা, পেলে এবং পাওলো মালদিনি পেয়েছিলেন এই লিজেন্ড অ্যাওয়ার্ড। মার্কা লিজেন্ডস অ্যাওয়ার্ড নিয়ে রোনালদোর ট্রফি ক্যাবিনেটে যোগ হলো মোট ৫টি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, চারটি ক্লাব বিশ্বকাপ, তিনটি ইউরোপিয়ান সুপার কাপ, তিনটি প্রিমিয়ার লিগ, দুটি লা লিগা, একটি স্কুডেট্টো (সিরি-এ), একটি ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ এবং একটি ইউরোপিয়ান লিগ অব নেশন এবং আরও অনেকগুলো। পাঁচটি ফিফা ব্যালন ডিঅর ও বর্ষসেরার পুরস্কারও রয়েছে রোনালদোর দখলে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সর্বোচ্চ (১২৭টি) গোলদাতা তিনি। এছাড়া রিয়াল মাদ্রিদের সর্বকালের সেরা (৪৫১টি), পর্তুগালের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৮টি গোল করেছেন তিনি। ক্লাব এবং জাতীয় দল মিলিয়ে এই ৩৪ বছর বয়সেও যেভাবে খেলে যাচ্ছেন, তাতে রোনালদোকে সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের অন্যতম না বলে উপায় নেই। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/৩০ জুলাই



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/310Iq2T
July 30, 2019 at 10:19AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top