ঢাকা, ১৯ আগস্ট- বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কোচিং স্টাফের রুমটা যেন এক খন্ড দক্ষিণ আফ্রিকা। হেড কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোর মনেই হবে না যে দেশের বাইরে কাজ করছেন। এখানে যে বাকিদের প্রায় সবাই তারই পুরনো বন্ধু! নেইল ম্যাকেঞ্জি আর রায়ান কুক আগেই ছিলেন। ম্যাকেঞ্জি টাইগার দলের ব্যাটিং কোচ, কুক ফিল্ডিংয়ের দায়িত্বে। কদিন আগে পেস বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চার্লস ল্যাঙ্গাভেল্ট। এবার তাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন প্রধান কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো। বাকি রইলেন একজন, স্পিন কোচ। ল্যাঙ্গাভেল্টকে নিয়োগ দেয়ার দিনই স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ড্যানিয়েল ভেট্টোরিকে। তিনি নিউজিল্যান্ডের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার। অর্থাৎ এখন বাংলাদেশের কোচিং স্টাফের পাঁচ সদস্যের মধ্যে চারজনই দক্ষিণ আফ্রিকান। ডোমিঙ্গোর কাজ করতে সুবিধাই হবে। ডোমিঙ্গোর জন্য অবশ্য আরেকটি সুবিধা আছে। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ থাকার সময় ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তার সহকর্মীই ছিলেন ল্যাঙ্গাভেল্ট আর ম্যাকেঞ্জি। এখানেও তারা সহকর্মী হচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে রোমাঞ্চিত টাইগারদের নতুন হেড কোচ। ক্রিকইনফোকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে ডোমিঙ্গো বলেন, তাদের সঙ্গে মিলে দারুণ একটা ম্যানেজম্যান্ট হবে। চার্ল (ল্যাঙ্গাভেল্ট) দুর্দান্ত একজন বোলিং কোচ। রায়ানেরও কাজের নীতি ভালো, ফিল্ডিং নিয়ে সে আলাদাভাবে ভাবে। নেইল (ম্যাকেঞ্জি) দারুণ একজন মানুষ। আমি মঙ্গলবার আসছি। ম্যানেজম্যান্টের বাকিদের সঙ্গে মিলে আমিও একটা আইডিয়া বের করতে পারব। চেষ্টা করব, যে জায়গাটায় ঘাটতি আছে তা পূরণ করার। এই মুহূর্তে আমি এই তিনজনের সঙ্গে মিলতে মুখিয়ে রয়েছি। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/১৯ আগস্ট
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2P38Dwr
August 19, 2019 at 05:38AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন