ঢাকা, ১১ আগস্ট- অনেকে বলে শিল্পীদের দেখলে নাকি গরু বিক্রেতারা দাম বাড়িয়ে দেয়। আমার কাছে এটা কখনই মনে হয়নি। আমি নিজে গরু কিনতে হাটে যাই। পাইকার বা গরু বিক্রেতার সঙ্গে নিজেই কথা বলি। নিজেকে আড়াল করে নয়, প্রকাশ্যে থেকে তাদের সঙ্গে আলোচনা করি। হ্যাঁ, ভক্তদের একটু জটলা তৈরি হয় কিন্তু আমার কাছে তা কখনই বিরক্তিকর লাগেনি। বরং তাদের এমন ভালোবাসায় আনন্দ পাই। আমি সব সময় চাঁদরাতে গরু কিনি। আজ রাতে গরু কিনতে যাব। বেশির ভাগ সময়ই হাটে যাওয়া হয় সন্ধ্যার পর। সঙ্গে থাকে রবিনও (রুবাইয়াৎ ঠাকুর রবিন)। যখন যেখানে ভালো মনে করি, সেখান থেকে গরু কিনি। গরু কেনায় হাটের ইজারাদার, পাইকার বা লোকজনরা আমাকে অনেক সাহায্য করে। কখনও মনে হয়নি ভোগান্তিতে পড়েছি। এমন না যে, হাটের শুরুতে বা হুট করে গরু কেনা হয়। আমি সব সময় একটু সময় নিয়ে, পছন্দের গরুটি কিনে থাকি। এজন্য সময়ও লেগে যায়। যখন হাটে ঢুকি, দেখি মানুষ আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। মনে হয় এক দেখাতে অনেকেই বুঝতে পারে না, এটা আমি। যে গরুটি পছন্দ হয়, তার মালিকের সঙ্গে আমি নিজে গিয়ে কথা বলি। প্রথমে তার খোঁজ-খবর নেওয়া হয়, এরপর দাম। তাকে এমন একটা দাম বলতে বলি, যাতে তার ক্ষতি না হয়। বিক্রেতাকে খুশি রেখে তার গরুটি আমি নিয়ে থাকি। গরুর হাটে যাওয়া, গরু কেনা, ভক্তদের সঙ্গে সেলফি বিষয়গুলো বেশ ভালো লাগে। কেনা শেষে গরুটি নিজের লোকজনদের দিয়ে বাসায় নিয়ে আসা হয়। কোরবানির সময় নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সব কিছু তদারকি করি। আর/০৮:১৪/১১ আগস্ট
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2KCxFgw
August 11, 2019 at 06:27AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন