ঢাকা, ১৪ সেপ্টেম্বর- এক বছর সাত মাস আগে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ। সাকিব আল হাসানের ইনজুরির সুযোগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলতে নেমেই শূন্য রানে আউট হয়ে গেলেন। সেই যে হতাশ হলেন, সে হতাশা আফিফ হোসেন ধ্রুবকে মাঠের বাইরে ঠেলে দিলো দীর্ঘ সময়ের জন্য। অতঃপর আফিফ ফিরলেন। কারো পরিবর্তে জায়গা দখল করতে নয়। স্বমহিমায় নিজের জায়গা তৈরি করে নিতে। তাকে নিয়ে আগামী সম্ভাবনা দেখছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যানেজমেন্ট। এইচপির খেলে যাচ্ছিলেন। খেলেছেন বিপিএল, ডিপিএলসহ অনেক টুর্নামেন্ট, লিগ ম্যাচ। অবশেষে পূনরায় জায়গা পেলেন দলে এবং নিজের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ম্যাচেই দলের জয়ের নায়কে পরিণত হলেন আফিফ। তার অসাধারণ ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩ উইকেটের জয় পেলো বাংলাদেশ। ৬০ রানে যখন বাংলাদেশের ৬ উইকেট পড়ে গেলো, তখন আফিফ হোসেন ধ্রুবর ওপর হিমালয়ের সমান চাপ। সেই চাপ সামলে অবশেষে সপ্তম উইকেটে মোসাদ্দেকের সঙ্গে ৮২ রানের অবিশ্বাস্য এবং অসাধারণ এক জুটি গড়ে বাংলাদেশকে জয়ের পথে নিয়ে আসেন ধ্রুব। অবশেষে তিনি আউট হয়েছিলেন। তবে তার আগে ২৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি এবং ২৬ বলে ৫২ রান করে আউট হলেন তিনি। শেষ কাজটুকু করে দেন সাইফউদ্দিন আর মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। নিশ্চিত পরাজয় থেকে যার ব্যাট বাংলাদেশকে জয়ের রাস্তায় নিয়ে এলো তার হাতেই ওঠার কথা ম্যাচ সেরার পুরস্কার এবং সেটাই হলো। ক্যারিয়ারে মাত্র দ্বিতীয় ম্যাচেই অসাধারণ জয় এবং ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/১৪ সেপ্টেম্বর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/301gOhW
September 14, 2019 at 04:45AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন