মুম্বাই, ২৯ সেপ্টেম্বর- ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি ও ২০১১ সালে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভারতের বিশ্ব জয়ে যুবরাজের বড় ভূমিকা ছিল। ২০১১ বিশ্বকাপে তো সেরা ক্রিকেটারের পুরষ্কার পেয়েছিলেন যুবি। তারপর ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই চালাতে হয়েছিল যুবরাজকে। সুস্থ হয়ে ফের ভারতীয় দলে ফিরেছিলেন। কিছুদিন পর ফের বাদ পড়েছিলেন চোটের জন্য। তারপর চোট সারিয়ে উঠলেও যুবরাজকে ইয়ো ইয়ো টেস্ট দিতে বাধ্য করা হয়। যা নিয়ে এতদিন পর মুখ খুললেন যুবি। শুধু তাই নয়, বীরেন্দ্র শেবাগ, জাহির খানদের সঙ্গেও একই আচরণ করা হয়েছিল বলে দাবি যুবির। তিনি বলেছেন, চোটের জন্য দল থেকে বাদ পড়ি। তখন বলা হয়েছিল শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য প্রস্তুতি নিতে। তারপর আচমকাই ইয়ো ইয়ো টেস্টের কথা সামনে এসে পড়ে। তাই বাধ্য হয়ে ৩৬ বছর বয়সে ইয়ো ইয়ো টেস্টের জন্য পরিশ্রম শুরু করি। ফিটনেস পরীক্ষায় পাসও করেছিলাম। তারপর আমাকে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে বলা হয়। এরপরই যুবরাজের সংযোজন, অনেকে ভেবেছিল যে এই বয়সে ইয়ো ইয়ো টেস্টে পাস করতে পারব না। কিন্তু সবাই অবাক হয়ে যায় এটা দেখে যে আমি পাস করে গেছি। ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে শেষবার খেলেন যুবি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুরন্ত অর্ধশতরানও করেন। কিন্তু তারপর দল থেকে বাদ পড়েন। আর সুযোগ পাননি। বিস্মিত যুবির কথায়, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দুটি ম্যাচে সেরা হয়েছিলাম। তারপরেও যে আমাকে বাদ পড়তে হবে তা ভাবতে পারিনি। আক্রমণাত্মক যুবির কথায়, যিনি গোটা বিষয়টির দায়িত্বে রয়েছেন। তাকে তো সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে। দল যে তরুণ ক্রিকেটারদের চায়। সেটা নিয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করলেই হতো। কিন্তু জাহির, বীরু কিংবা আমার সঙ্গে কোন আলোচনাই করা হয়নি। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন আর/০৮:১৪/২৯ সেপ্টেম্বর



from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2mN7dJ7
September 29, 2019 at 10:23AM

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Top