ঢাকা, ১৮ অক্টোবর - বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি পদপ্রার্থী মৌসুমীর সঙ্গে ড্যানি রাজের বাদানুবাদ প্রসঙ্গে ফেসবুক লাইভে ওমর সানি বলেছেন, ড্যানি রাজের এত বড় কলিজা হতে পারে না। কারও ইশারাতে ও হয়তো এটা করেছে। সেখানে একটু দূরে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর দাঁড়িয়ে ছিল। দুই বছর আগেও চিত্রনায়ক শাকিব খানকে লাঞ্ছিত করা হয়েছিল, তখনও ঘটনাস্থলে মিশা হাজির ছিল। আমি সে প্রসঙ্গ টেনে আনতে চাই না। বৃহস্পতিবার রাতে ফেসবুক লাইভে তিনি আরও বলেন, রিয়াজ, পপি, ফেরদৌস যে টাকার কথা বলেছে সেটা সঙ্গত কারণেই। পপি খুব ভালো একটা প্রশ্ন করেছে যে টাকা লেনদেনের প্রমাণ কেন নাই? এর উত্তর জায়েদ খান ও মিশা দিতে পারেনি। অনেক টাকারই হিসেব নাই, এ বিষয়ে তারাই ভালো বলতে পারবেন। শিল্পী সমিতি থেকে বাদ পড়াদের নিয়েও কথা বলেন ওমর সানি। তিনি বলেন, ইরিনকে বাদ দেয়া হয়েছে। তার দোষ সে মৌসুমীর বোন ও আমার শালী। পিযূষ দাকে বাদ দেয়া হয়েছে, এত ভালো একজন অভিনেতা! প্রযোজক-অভিনেতা রমিজ, ফিরোজ শাহীকে বাদ দেয়া হয়েছে. দুইটা ছবি করার কারণে অনেকে যেমন বাদ পড়েছে, আবার অনেকে রয়েও গেছে। ১৮১ জনের সদস্যপদ আলোচনা সাপেক্ষে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। মিশা সওদাগর সম্পর্কে ওমর সানি বলেন, তুই বলেছিস (ও আমার বন্ধু, আমি তুই বলতেই পারি সবজায়গায়) চাল ছাঁটতে গেলে পড়ে যায়, আমরা শিল্পী, চাল না। সবাই বলেছে সিনিয়ররা বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর সিনিয়ররা বলছেন, এ বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কিছু জানি না। রাজ্জাক আঙ্কেল নেই, মান্না ভাই, জসিম ভাই নেই, থাকলে অনেক কিছুই হয়ে যেত, স্বাভাবিকভাবেই হতো। এরকম অরাজকতা, পেশীশক্তির প্রদর্শন হতো না। শিল্পীদের মধ্যে এমন জিম্মিদশা থাকতো না। এন এইচ, ১৮ অক্টোবর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/32tNqhq
October 18, 2019 at 08:32AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন