ঢাকা, ১৮ নভেম্বর- নাম-ডাক আর অভিজ্ঞতার চেয়ে সব দলই খেলার ভেতরে থাকা আর ইনফর্ম পারফরমারকেই গুরুত্ব দিয়েছে বেশি। আর তাইতো বিশ্বকাপের পর সব রকমের ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা দেশবরেণ্য ক্রিকেটার এবং চৌকশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার প্রতিও আগ্রহ ছিল কম। জাতীয় দলের হয়ে টি-টোয়েন্টি এবং টেস্ট না খেলা এবং জাতীয় লিগের বাইরে থাকা মাশরাফি তবু অনেক দেরিতে হলেও দল পেয়েছেন। তবে তার সমসাময়িক বেশিরভাগ ক্রিকেটারই দল পাননি। এবারের বিপিএলের সব দলই সিনিয়রদের প্রতি তেমন উৎসাহ দেখায়নি। আর তাই মাশরাফি ছাড়া সে অর্থে বেশ কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটারই দল পাননি। তাদের কোন দলই নেয়নি। ঘুরিয়ে বললে আগ্রহ দেখায়নি। বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটে কোন দলে জায়গা না পাওয়া এমন ক্রিকেটারের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। আসলে সিনিয়রদের বড় অংশই দল পাননি। জাতীয় দলের বাইরে থাকা সিনিয়রদের প্রায় সবাই ছিলেন সি ক্যাটাগরিতে। তার বড় অংশই কোন দলে ডাক পাননি। তার মধ্যে আছে মোহাম্মদ আশরাফুল, শাহরিয়ার নাফীস, আব্দুর রাজ্জাক, তুষার ইমরান, নাইম ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব আর জিয়াউর রহমানের মতো নাম। এছাড়া ক্যান্সার থেকে সুস্থ্ হয়ে ওঠা জাতীয় দলের সাবেক বাঁহাতি স্পিনার মোশাররফ রুবেল (সি ক্যাটাগরি), বাঁহাতি স্পিনার কাম ব্যাটসম্যান ইলিয়াস সানি (ডি ক্যাটাগরি), পেসার শাহাদত হোসের রাজিবও (ডি ক্যাটাগরি) দল পাননি। দল পাননি দুই আসর আগে ব্যাট হাতে ঝড় তোলা ওপেনার মেহেদি মারুফ, বাঁহাতি স্পিনার সাকলাইন সজিব, পেসার শুভাশীষ রায়, লেগস্পিনার তানভীর হায়দার, টপ অর্ডার সৈকত আলী এবং জাতীয় দলের দুই পেসার খালেদ আহমেদ আর ইবাদত হোসেন। তবে ওপরে যাদের কথা বলা হলো, তারা সবাই যে বিপিএলের এবারের আসরে থাকবেনই না, খেলার সুযোগ পাবেন না-এখন তা বলে দেয়ার উপায় নেই। কারণ এখনো আপোষ মীমাংসায় দলে নেয়ার সুযোগ আছে। প্রায় প্রতি দলই প্লেয়ার্স ড্রাফটের পর আপোষে ক্রিকেটারদের দলে ভেড়ায়। গত বছর এভাবেই আপোষে দল পেয়েছিলেন আশরাফুল আর শাহরিয়ার নাফীস। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/১৮ নভেম্বর
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2NWN1zm
November 18, 2019 at 05:39AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন