আক্রমণভাগে নেই নিয়মিত একাদশের তিন খেলোয়াড় এডেন হ্যাজার্ড, গ্যারেথ বেল ও করিম বেনজেমা। যার ফলে দলের ফরমেশনই বদলে ফেলতে হলো রিয়াল মাদ্রিদ কোচ জিনেদিন জিদানকে। আক্রমণভাগের শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে আসলেন মিডফিল্ডাররা। এতে জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি রিয়ালের। বরং ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে ৩-১ গোলের দাপুটে জয় নিয়েই স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে উঠে গেছে জিনেদিন জিদানের শিষ্যরা। এখন তাদের অপেক্ষা ফাইনালে এল ক্লাসিকো অথবা মাদ্রিদ ডার্বি ম্যাচের। আগামী ১২ জানুয়ারিতে হবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল ম্যাচ। সে ম্যাচের আগে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ম্যাচে আজ রাতে মুখোমুখি হবে অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা। জয়ী দল রিয়ালের মুখোমুখি হবে শিরোপার লড়াইয়ে। নতুন আঙ্গিকে হওয়া এবারের স্প্যানিশ সুপার কাপের ম্যাচে বুধবার রাতে সৌদি আরবের কিং আব্দুল্লাহ স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে মাঠে নেমেছিল ভ্যালেন্সিয়া ও রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচের মাত্র ১৫ মিনিটেই দলকে লিড এনে দেন জার্মান মিডফিল্ডার টনি ক্রুস। এই গোলের পুরোপুরি কৃতিত্ব ছিলো ক্রুসের একারই। কর্নার কিক নেয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। তখন সামনের রক্ষণ দেয়াল ঠিক করছিলেন ভ্যালেন্সিয়া গোলরক্ষক। এই সুযোগ দ্রুত শট নেন ক্রুস এবং সেটি বাক খেয়ে প্রবেশ করে জালে। একদম শেষমুহূর্তে গোলরক্ষক চেষ্টা করেও ফেরাতে পারেননি সেটি। প্রথমার্ধেই দ্বিতীয় গোল করে রিয়াল। দারুণ গোছালো আক্রমণে ভ্যালেন্সিয়ার আক্রমণে হানা দেন মদ্রিচ, ক্রুস, ইসকোরা। ক্রোয়াট তারকা মদ্রিচের শট প্রতিপক্ষের গায়ে লেগে ফেরত এলে, সেটি নামিয়ে দারুণ প্লেসিং শটে বল জালে জড়ান স্প্যানিশ অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার ইসকো। দ্বিতীয়ার্ধে ফিরে ব্যবধান ৩-০ করেন আরেক মিডফিল্ডার মদ্রিচ। বাঁ পায়ের কোনাকুনি শটে তিনি নাম লেখান স্কোরশিটে। অতিরিক্ত যোগ করা সময়ে ভ্যালেন্সিয়ার পক্ষে একটি গোল শোধ করেন ড্যানিয়েল প্যারেজো। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/০৯ জানুয়ারি
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/2QSgF92
January 09, 2020 at 05:45AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন