নয়াদিল্লী, ২৫ এপ্রিল - করোনাভাইরাসের কারণে নিজের এবারের জন্মদিনে কোন আনন্দ, উৎসবের পক্ষে নন ভারতীয় ক্রিকেট ঈশ্বর শচিন টেন্ডুলকার। তবু তার জন্মদিন মানে ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। কেন ক্রিকেটে তার আগমনেই খুলেছে অনেক অনেক মাইলফলকের দুয়ার। যা আগে কেউ কখনও ভাবেনি। ঠিক ৪৭ বছর আগে ১৯৭৩ সালের ২৪ এপ্রিল তারিখেই পৃথিবীর বুকে এসেছেন শচিন। তার ৪৭তম জন্মদিনে অনন্য ৪৭টি রেকর্ডের কথা উল্লেখ করেছে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো। পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো সে রেকর্ডগুলোঃ ২- ওয়ানডেতে দুইবার ইনিংসের শেষ ওভারে ৬ বা তার কম রান ডিফেন্ড করে ম্যাচ জিতেছেন শচিন। প্রায় ৫০ বছরের ওয়ানডে ইতিহাসে এমন কৃতিত্ব নেই বিশ্বের আর কোনও বোলারের। ৩- টেস্ট ক্রিকেটে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন দেশের মাটিতে করা সর্বকণিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান তিনি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বয়সের কাঁটা ২০ ছোঁয়ার আগেই তিন অঙ্কে পৌঁছেছিলেন শচিন। ৬- নিজের ৪৯টি টেস্ট সেঞ্চুরির মধ্যে ছয় ইনিংসে ছক্কা হাঁকিয়ে শততম রান নিয়েছেন শচিন। সন্দেহাতীতভাবেই যেকোন ব্যাটসম্যানের পক্ষে এটিই সর্বোচ্চ। ৭- ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন শচিন। ১৯৯৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কানপুরে ৮৯ বলে ১০০ রান করার পথে ৭ ছক্কার মার এসেছিল তার ব্যাট থেকে। ৮- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচিনের বোলিংয়ে সবচেয়ে বেশি ৮ বার আউট হয়েছেন ইনজামাম উল হক। এছাড়া ব্রায়ান লারা, স্টিভ ওয়াহ, অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার ও মঈন খানকেও ৪ বার করে আউট করেছেন তিনি। ৯- এক বছরে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডটাও শচিনের দখলে। ১৯৯৮ সালে তিনি খেলেছিলেন ৯টি শতরানের ইনিংস। ১৪- আন্তর্জাতিক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ১৪ বার ব্রেট লির বোলিংয়ে আউট হয়েছেন শচিন। এছাড়া গ্লেন ম্যাকগ্রা, শন পোলক এবং মুত্তিয়া মুরালিধরনরা ১৩ বার করে আউট করেছেন শচিনকে। ১৯- টানা ১৯ বছর ওয়ানডে ক্রিকেটে অন্তত ১টি হলেও সেঞ্চুরি করেছেন শচিন। ১৯৯৪ থেকে ২০১২ পর্যন্ত প্রতিটি বছরে অন্তত ১টি হলেও সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। ২৩- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচিনের প্রথম এবং শেষ ফিফটির মধ্যকার সময়ের ব্যবধান ২৩ বছর ৩৫৬ দিন। তার প্রথম ফিফটি এসেছিল ১৯৮৯ সালে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংসে। আর সবশেষটি ২০১৩ সালে ক্যারিয়ারের বিদায়ী ইনিংসে। ২৪- শচিন টেন্ডুলকারের ক্যারিয়ারের সময়কাল প্রায় ২৪ বছর। যা ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। আর সবমিলিয়ে পঞ্চম দীর্ঘ ক্যারিয়ারের রেকর্ড। ৩১- তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচিনের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি মাত্র ৩১ রানের। তিন নম্বর বাদ দিয়ে ওপেনিং থেকে ছয় নম্বর পর্যন্ত সবগুলো পজিশনেই সেঞ্চুরি রয়েছে শচিনের। সবমিলিয়ে তিন নম্বরে খেলা ১০ ইনিংসে মাত্র ৯২ রানই করতে পেরেছেন তিনি। ৩৮- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে ৩৮টি শতরানের জুটি গড়েছেন শচিন। এর মধ্যে ২৬টি ওয়ানডেতে এবং ১২টি টেস্টে। যেকোন জুটির সর্বোচ্চ শতরানের জুটির রেকর্ড এটি। রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গেও ৩১টি শতরানের জুটি রয়েছে শচিনের। ৪০- ক্যারিয়ারের শেষ ৪০ টেস্ট ইনিংসে কোন সেঞ্চুরি করতে পারেননি শচিন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে সেঞ্চুরিবিহীন সবচেয়ে লম্বা সময় এটাই। এই ৪০ ইনিংসে মাত্র ৯ বার ফিফটি করেছেন তিনি, সর্বোচ্চ ইনিংস ৯৪ রানের। ৪৫- বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫টি ম্যাচ খেলেছেন শচিন। অসি অধিনায়ক রিকি পন্টিং খেলেছেন সর্বোচ্চ ৪৬ ম্যাচ। ৫২- পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০৫ সালের কলকাতা টেস্টে দুই ইনিংসেই ৫২ রান করেছিলেন শচিন। একই ম্যাচের দুই ইনিংসে সমান রানের এটিই সর্বোচ্চ স্কোর তার। মজার বিষয় হলো সেই ম্যাচের দুই ইনিংসে ভারতের সংগ্রহ ছিলো ৪০৭ রান। ৫৮- আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ০ থেকে ৫৭ পর্যন্ত সবগুলো রানের ইনিংস রয়েছে শচিনের। তবে কখনও ঠিক ৫৮ রান করতে পারেননি তিনি। এছাড়া ০ থেকে ১০০ পর্যন্ত বিবেচনায় নিলে ৫৮ এবং ৭৫ রানের ইনিংস কখনও খেলা হয়নি তার। ৭১- শচিনের ক্যারিয়ারের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড ৭১ বলে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৯৯৮ সালে এটি করেন তিনি। ৭৪- টেস্টের এক ইনিংসে সেঞ্চুরি থাকা ম্যাচে অন্য ইনিংসে শচিনের সর্বোচ্চ রান ৭৪। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯৯৬ সালের ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে এক ইনিংসে ১৭৭ ও অন্য ইনিংসে ৭৪ রান করেছিলেন শচিন। নিজের ২০০ টেস্টের ক্যারিয়ারে কখনও দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করতে পারেননি তিনি। ৭৯- ওয়ানডেতে প্রথম সেঞ্চুরি করতে শচিনের লেগেছে ৭৯ ম্যাচ। ১৯৯৪ সালে নিজের প্রথম সেঞ্চুরির আগে ১৭টি ফিফটি করেন তিনি। প্রথম সেঞ্চুরি হওয়ার পর সেঞ্চুরিবিহীন সবচেয়ে লম্বা সময়টা ২০০৭-০৮ সালে, ৩৬ ইনিংসের। এসময় ৩ বার ৯৯ রানে আউট হন তিনি। ৮২- নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯৯৪ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো ইনিংস সূচনা করতে নেমে ৪৯ বলে ৮২ রান করেছিলেন শচিন। ওয়ানডে ইতিহাসে কোন ওপেনারের ১৫০র স্ট্রাইকরেটে ফিফটি করা প্রথম ইনিংস ছিল সেটি। ৮৭- সম্মানজনক রঞ্জি ট্রফিতে শচিনের গড় ৮৭.৩৭, রান ৪২৮১। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে অন্তত ৪ হাজার রান করাদের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ গড়ের রেকর্ড। ৯৮- ভারতের হয়ে ৯৮ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেছেন শচিন। এর মধ্যে ওয়ানডে ৭৩ ও টেস্ট ২৫টি। ৯৯- ওয়ানডে ক্রিকেটে ৯৯টি শতরানের জুটিতে ছিলেন তিনি। যা ইতিহাসের সর্বোচ্চ। টেস্টে তার শতরানের জুটির সংখ্যা ৮৬টি। এই ফরম্যাটের সর্বোচ্চ রাহুল দ্রাবিড়ের ৮৮টি শতরানের জুটি। ১৪২- স্বীকৃত ক্রিকেটে শচিন টেন্ডুলকারের সেঞ্চুরি সংখ্যা ১৪২টি। এর মধ্যে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৮১, লিস্ট এতে ৬০ ও টি-টোয়েন্টিতে রয়েছে ১টি। ১৫৭- সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ৯ ইনিংসে ব্যাট করে ১৫৭ গড়ে ৭৮৫ রান করেছেন শচিন। এই মাঠে অন্তত ৮ ইনিংস খেলা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ। ১৭৫- অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০০৯ সালে হায়দরাবাদে এক ওয়ানডে ম্যাচে ১৭৫ রান করেছিলেন শচিন। ওয়ানডেতে অসফল রান তাড়ার ক্ষেত্রে এটিই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ১৮৫- ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ১৯৯০ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত এক টানা ১৮৫টি ম্যাচ খেলেছেন শচিন। যেকোন খেলোয়াড়ের জন্য এটিই সর্বোচ্চ। নিজের ২৫তম জন্মদিনেই থামে তার এই রেকর্ড। ১৯৫- অবসরের সময় ওয়ানডেতে শচিনের ছক্কা ছিল ১৯৫টি। সেসময় এটি ছিল ভারতীয়দের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং সবমিলিয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ছয়ের রেকর্ড। ২০১- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচিনের রয়েছে ২০১টি উইকেট। টেস্টে ৪৬, ওয়ানডেতে ১৫৪ এবং টি-টোয়েন্টিতে ১টি। ৩০১- এক টেস্টে শচিনের সর্বোচ্চ রান ৩০১। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০০৪ সালের সিডনি টেস্টে করেছিলেন এই রান। প্রথম ইনিংসে অপরাজিত ২৪১ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও ৬০ রানে অপরাজিত ছিলেন শচিন। ৪৯৭- টেস্ট ক্রিকেটে দুই আউটের মাঝে টেন্ডুলকারের সর্বোচ্চ রান ৪৯৭। সিডনি টেস্টে ৩০১ রান করার পরের ইনিংসে ১৯৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। তবে পরের ইনিংসে আউট হন ২ রান। ২০১৫-১৬ সালে অ্যাডাম ভোজেস আউট না হয়ে ৬১৪ রান করে এই রেকর্ড ভেঙে দেন। ৬১৮- আইপিএলের তৃতীয় আসরে ৬১০ রান করেছিলেন শচিন। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় হিসেবে এক আসরে সর্বোচ্চ রানের অরেঞ্জ ক্যাপ জিতেছিলেন তিনি। ৬৬৪- হ্যারিস শিল্ড টুর্নামেন্টে ১৯৮৮ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে ভিনোদ কাম্বলির সঙ্গে ৬৬৪ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি। সে ম্যাচে ৩২৬ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। এছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচিনের মোট ম্যাচের সংখ্যাও ৬৬৪ (২০০ টেস্ট, ৪৬৩ ওয়ানডে ও ১ টি-টোয়েন্টি)। ৬৭৩- বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ ৬৭৩ রানের রেকর্ড এখনও শচিনেরই দখলে। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে এটি করেন তিনি। ৮৯৮- আইসিসি র্যাংকিংয়ে শচিনের সর্বোচ্চ রেটিং ৮৯৮। তিনি এটি পেয়েছিলেন ২০০২ সালে। ওয়ানডেতে তার সর্বোচ্চ রেটিং ১৯৯৮ সালে পাওয়া ৮৮৭। ৯৮৯- শচিনের দলে অথবা বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারের সংখ্যা ৯৮৯ জন। এর মধ্যে ভারতের ১৪১ ও প্রতিপক্ষ দলের ৮৪৮ জন। নিজ দলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩৯১ ম্যাচ তিনি খেলেছেন রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে। আর প্রতিপক্ষ হিসেবে রিকি পন্টিংয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৮৪ ম্যাচ। ১৫৬২- ক্যারিয়ারের প্রায় শেষ দিকে পৌঁছেও ২০১০ সালে মোট ১৫৬২ রান করেছিলেন শচিন। তার বয়স তখন ৩৭। টেস্ট ক্রিকেটে ৩৫ বছর পেরুনোর পর এক বছরে এটিই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ১৭২৩- আইপিএলে অধিনায়ক হিসেবে তার মোট রান ১৭২৩। তিনি অধিনায়কত্ব ছাড়ার সময় এটিই ছিল অধিনায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ১৮৯৪- ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৯৯৮ সালে তিনি করেছিলেন ১৮৯৪ রান। এক বছরে এটিই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ২২৭৮- বিশ্বকাপের ইতিহাসে শচিনের সর্বমোট রান ২২৭৮। সন্দেহাতীতভাবেই বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ২৩৩৪- আইপিএলে শচিনের মোট রান ২৩৩৪। মাত্র ৬৩ ইনিংসে আইপিএলে ২০০০ রান করেছিলেন শচিন। যা এখনও পর্যন্ত ভারতীয়দের মধ্যে দ্রুততম এবং সবমিলিয়ে তৃতীয় দ্রুততম। ৬২২৫- শচিনের টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি অভিষেকের মধ্যকার সময়ের পার্থক্য ৬২২৫ দিন। দুই ফরম্যাটেই খেলেছেন এমন ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবধান। ৬৭০৭- অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০ সেঞ্চুরিতে ৬৭০৭ রান করেছেন শচিন। যেকোন ব্যাটসম্যানের পক্ষে কোন নির্দিষ্ট দলের বিপক্ষে এটিই সর্বোচ্চ রান ও সেঞ্চুরির রেকর্ড। ৮২২৭- ওয়ানডে ক্রিকেটে সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে জুটি গড়ে ৮২২৭ রান করেছেন শচিন। বিশ্বের আর কোন জুটির ৬০০০ রানও নেই। ৮৫৭১- ওয়ানডেতে নব্বইয়ের দশকে ৮৫৭১ রান করেছেন শচিন। কোন নির্দিষ্ট দশকে এটিই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত ৪৩.০৭ গড়, ৮৬.৮১ স্ট্রাইকরেটে ২৪ সেঞ্চুরির সাহায্যে এ রান করেছিলেন তিনি। ১০০৩২- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের নেতৃত্বে ২০৭ ম্যাচ খেলে মোট ১০ হাজার ৩২ রান করেছেন শচিন। নির্দিষ্ট কোন অধিনায়কের অধীনে এটিই তার সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আজহারের অধীনে শচিনের সেঞ্চুরি ৩৩টি। ৫০১৯২- স্বীকৃত ক্রিকেটে (প্রথম শ্রেণি, লিস্ট এ ও টি-টোয়েন্টি) শচিনের মোট রান ৫০ হাজার ১৯২। এশিয়ান ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ। সবমিলিয়ে তালিকার ১৬ নম্বরে তার অবস্থান। সূত্র : জাগো নিউজ এন এইচ, ২৫ এপ্রিল
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/3eRaygn
April 25, 2020 at 03:55AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন