উইন্ডি ডটকম এবং জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার এর পূর্বাভাস মতে ঘূর্ণিঝড় 'আম্পান' এর চোখ বা কেন্দ্র মধ্যরাতের পর কোনো এক সময় বাংলাদেশে প্রবেশ করবে। আম্পানের প্রভাবে দেশের অন্যান্য স্থানের মত চাঁপাইনবাবগঞ্জেও সকাল থেকে ভারি বৃষ্টি হচ্ছে।
ভারতীয় আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে এ ঝড় পশ্চিমবঙ্গের দীঘার কাছাকাছি এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করা শুরু করে। এ ঝড় স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পুরোপুরি স্থলভাগে উঠে আসে এবং ততক্ষণে এর অগ্রভাগ পৌঁছে যায় কলকাতায়।
বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, কোলকাতা অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গকে লন্ডভন্ড করে দিয়েছে আম্পান।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস জানায়, আম্পানের একটি অংশ বাংলাদেশের সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল দিয়ে ঢুকে যশোর ও নড়াইল জেলার দিকে বুধবার রাতেই চলে যাবে। এই পর্যন্ত এর বাতাসের গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটারের মতো। সেখান থেকে মাগুরা, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ী, সিরাজগঞ্জ থেকে জামালপুরের দিকে এগিয়ে যাবে বুধবার রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে।
এদিকে, আম্পানের গতি যেভাবে আসছে তাতে ঝুঁকিতে রয়েছে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জও। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার তার ফেসবুক পেজে আম্পান বিষয়ে নাগরিকদের সর্তক ও নিরাপদে থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন।
ঘূর্ণিঝড় আম্পান বিকাল ৫টার দিকে উপকূলের বাংলাদেশ অংশে পৌঁছেছে। ভারতের সাগারদ্বীপের পাশ দিয়ে সুন্দরবন ঘেঁষে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের ভূভাগে উঠে আসছে।
ওই সময় এর কেন্দ্রের কাছে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝেড়ো হাওয়ার আকারে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছিল।
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের ব্যস প্রায় ৪০০ কিলোমিটার। পুরোপুরি স্থলভাবে উঠে আসতে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা লাগতে পারে। এর প্রভাবে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ ডেস্ক রিপোর্ট/ ২০-০৫-২০
ভারতীয় আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে এ ঝড় পশ্চিমবঙ্গের দীঘার কাছাকাছি এলাকা দিয়ে উপকূল অতিক্রম করা শুরু করে। এ ঝড় স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পুরোপুরি স্থলভাগে উঠে আসে এবং ততক্ষণে এর অগ্রভাগ পৌঁছে যায় কলকাতায়।
বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, কোলকাতা অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গকে লন্ডভন্ড করে দিয়েছে আম্পান।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস জানায়, আম্পানের একটি অংশ বাংলাদেশের সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল দিয়ে ঢুকে যশোর ও নড়াইল জেলার দিকে বুধবার রাতেই চলে যাবে। এই পর্যন্ত এর বাতাসের গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটারের মতো। সেখান থেকে মাগুরা, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ী, সিরাজগঞ্জ থেকে জামালপুরের দিকে এগিয়ে যাবে বুধবার রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে।
এদিকে, আম্পানের গতি যেভাবে আসছে তাতে ঝুঁকিতে রয়েছে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জও। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার তার ফেসবুক পেজে আম্পান বিষয়ে নাগরিকদের সর্তক ও নিরাপদে থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন।
ঘূর্ণিঝড় আম্পান বিকাল ৫টার দিকে উপকূলের বাংলাদেশ অংশে পৌঁছেছে। ভারতের সাগারদ্বীপের পাশ দিয়ে সুন্দরবন ঘেঁষে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের ভূভাগে উঠে আসছে।
ওই সময় এর কেন্দ্রের কাছে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝেড়ো হাওয়ার আকারে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছিল।
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের ব্যস প্রায় ৪০০ কিলোমিটার। পুরোপুরি স্থলভাবে উঠে আসতে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা লাগতে পারে। এর প্রভাবে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ ডেস্ক রিপোর্ট/ ২০-০৫-২০
from Chapainawabganjnews https://ift.tt/3g8EdCA
May 20, 2020 at 10:31PM
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন