ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর আগে পর্তুগালের ফুটবল বললেই মানুষ এক নামে চিনত লুইস ফিগোকে। ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবল থেকে শুরু করে পর্তুগাল জাতীয় দল- সবখানেই আধিপত্য বিস্তার করে খেলতেন এ মিডফিল্ডার। যা তাকে দিয়েছিল তারকাখ্যাতি। কিন্তু ২০০৫ সালের পর ইউরোপিয়ান ফুটবলের একটা অংশের চক্ষুশূলে পরিণত হন ফিগো। কেননা তিনি রাতারাতি স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা ছেড়ে যোগ দিয়েছিলেন চির প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে। অথচ সেই দলবদলের আগেও শোনা যাচ্ছিল, আরও অনেকদিন বার্সায়ই থাকবেন ফিগো। তা ভুল প্রমাণ করে পাঁচ বছরের সম্পর্কের ইতি টানেন এ পর্তুগিজ তারকা, নাম লেখান রিয়াল মাদ্রিদে। পরে তিনি যখন এল ক্লাসিকো খেলতে বার্সার ঘরের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে এসেছিলেন, তখন তার প্রতি ঘৃণার বহিঃপ্রকাশে শূকরের মাথা ছুড়ে মারা হয়েছিল গ্যালারি থেকে। ঠিক এতোটাই ঘৃণ্য ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। সে ঘটনার প্রায় ১৫ বছর পর এসে এমন দলবদলের কারণ জানিয়েছেন পর্তুগিজ কিংবদন্তি। তার দাবি, বার্সেলোনায় যথাযথ মূল্যায়ন পাননি তিনি। তাই কঠিন সিদ্ধান্ত হলেও, রিয়াল মাদ্রিদে চলে যান তড়িঘড়ি করেই। এক ইন্সটাগ্রাম লাইভে ফিগো বলেছেন, এটা খুবই কঠিন তবে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ছিল। আমি এমন একটা শহর (বার্সেলোনা) ছেড়ে গিয়েছিলাম, যা আমাকে অনেক দিয়েছে এবং আমি সেখানে ভালোও ছিলাম। তিনি আরও যোগ করেন, কিন্তু যখন আপনার মনে হয় যে, নিজের কাজের জন্য যথাযথ মর্যাদা ও মূল্যায়ন পাচ্ছেন না এবং অন্য দল আপনাকে প্রস্তাব দেয়, তখন আপনি এ ব্যাপারে ভাবতে বাধ্য। আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সূত্র : জাগো নিউজ এন এইচ, ০৫ মে
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/35va1fY
May 05, 2020 at 04:09AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন