কেপটাউন, ১৫ মে - আইসিসি এখন পর্যন্ত ইতিবাচক। আশাবাদী আয়োজক অস্ট্রেলিয়াও। তবে বাস্তবতা হলো, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটা আছে বড় ধরনের ঝু্ঁকির মুখে। করোনার কারণেই টুর্নামেন্টটি ঘিরে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। যদিও মাসখানেকের মধ্যে খেলা মাঠে ফেরাতে মানসিক প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্রিকেট খেলুড়ে দলগুলো। তবে বিশ্বকাপের ব্যাপারটা একটু আলাদা। এখানে অনেক কিছুর মেলবন্ধন হতে হবে। অক্টোবর-নভেম্বরে মাঠে গড়ানোর কথা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এবারের আসরটি। কিন্তু অনেক দেশেই এখনও সীমান্তে নিষেধাজ্ঞা উঠেনি। আন্তর্জাতিক ফ্লাইটও স্বাভাবিক হয়নি। যেহেতু বিশ্বকাপে অনেকগুলো দল খেলবে, সব দলের প্রস্তুত হওয়া ও সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার পরই না সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে। তার মধ্যে আবার সবার এক হওয়াতেও ঝুঁকি থাকছে। এমন অনিশ্চয়তার মাঝে বিশ্বকাপ আদৌ কি আয়োজন সম্ভব? যদি সেটা সম্ভব হয়, তারপরও সতর্কতার জন্য ডাবল কোয়ারেন্টাইন প্রস্তাব দিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক ও সিনিয়র ব্যাটসম্যান ফাফ ডু প্লেসিস। সম্প্রতি বাংলাদেশি ওপেনার তামিম ইকবালের আমন্ত্রণে ফেসবুকে এক লাইভ সেশনে উপস্থিত ছিলেন ডু প্লেসিস। সেখানে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে এমন প্রস্তাব তুলেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ায় করোনা পরিস্থিতি বেশ নিয়ন্ত্রণে। চাইলে হয়তো সময়মতোই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করা সম্ভব হবে। তবে অন্য দেশগুলোর খেলোয়াড়রা খেলতে গেলে ঝুঁকি তৈরি হতে পারে সেই দেশেও। ডু প্লেসিস শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, অন্য দেশগুলোর মত হয়তো ওতটা আক্রান্ত হয়নি অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু বাংলাদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা বা ভারতের মত দেশগুলো তো ভাইরাসটা নিয়ে বড় বিপদে আছে। এই দেশের মানুষজন সেখানে গেলে অস্ট্রেলিয়ানদেরও স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হবে। তবে কি টুর্নামেন্ট বাতিল করাটাই সঠিক সিদ্ধান্ত হবে? ডু প্লেসিসের প্রস্তাব অন্যরকম। তিনি বলেন, টুর্নামেন্টের আগে দুই সপ্তাহ (খেলোয়াড়-স্টাফদের) আইসোলেশন শেষ করে তবেই খেলায় নামতে হবে, তারপর আবার দুই সপ্তাহ আইসোলেশন করে শেষ করা যেতে পারে টুর্নামেন্টটি। সূত্র : জাগো নিউজ এন এইচ, ১৫ মে
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/3dKYqwg
May 15, 2020 at 05:30AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন