ঢাকা, ০৬ জুন - বাংলাদেশের ক্রিকেটে বরারবরই স্থানীয় তথা দেশি কোচদের মূল্যায়ন কম। আজকাল ভিনদেশি কোচিং স্টাফে সয়লাব দেশের ক্রিকেট। জাতীয় দলের হেড কোচ থেকে শুরু করে ব্যাটিং কোচ, পেস বোলিং কোচ, স্পিন কোচ, ফিল্ডিং কোচ, ট্রেইনার, ফিজিও, কম্পিউটার অ্যানালিস্ট পর্যন্ত সবই বিদেশি। তাদের পেছনে প্রতি মাসে ব্যয় হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। সে তুলনায় বোর্ডে যেসব দেশি কোচরা কাজ করছেন তাদের মিলছে অনেক কম অর্থ। এখন বোর্ডে যেসব স্থানীয় কোচরা কাজ করছেন, তাদের কারো বেতনই আহামরি নয়। অথচ জাতীয় দলে এমন অনেক কোচিং স্টাফ আছেন যাদের দৈনিক বেতন বেশিরভাগ স্থানীয় কোচদের মাসিক বেতনের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। সেটাই শেষ কথা নয়। সাবেক কোচদের অবস্থা আরও খারাপ। বাংলাদেশে অবশ্য সব ক্ষেত্রেই সাবেকদের মূল্যায়ন ও কদর কম। সাবেক জাতীয় কোচরা জীবিত অবস্থায় সেভাবে কদর পান না।। মৃত্যুর পর তাদের নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। তাদের কর্মকান্ডের প্রশংসা করা হয়। তিনি এই করেছেন, সেই করেছেন, খুব ভাল মানুষ ছিলেন, এ দেশের ক্রিকেটের তার অবদান অপরিসীম, দেশের ক্রিকেটাঙ্গন তাদের অবদানের কথা চিরদিন স্মরণ রাখবে- এ জাতীয় কথাই উচ্চারিত হয় সবার মুখে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য জীবিত অবস্থায় তাদের মূল্যায়ন খুব একটা হয় না। অথচ কঠিন সত্য হলো, সাবেক জাতীয় কোচরা জীবনের বড় সময় দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে কাজ করেছেন, ক্রিকেটারদের মান উন্নত করতে নিরলসভাবে পরিশ্র করে গেছেন। কী পেয়েছেন, কী পাননি- সে হিসেব না করে সামর্থ্যের শেষবিন্দু দিয়ে চেষ্টা করেছেন। সেই সত্তর-আশি দশক থেকে বর্তমান শতাব্দীর শুরুর সময় পর্যন্ত দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে সাবেক কোচদের অবদান অসামান্য। অথচ অবসরে যাওয়ার পর তাদের নিয়ে যে কিছু করতে হবে, তাদের পাশে দাঁড়ানো যে বোর্ডের কর্তব্য- সেই বোধ, চিন্তাই আসেনি এখনও। দেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা বিসিবির কোন কমিটি সাবেক জাতীয় কোচরা অবসরে যাওয়ার পর সেভাবে পরিকল্পনা সাজিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেনি। একদম করে না বা কিছুই করেনি- এটা ঠিক নয়। কেউ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে বোর্ড তাকে এককালীন একটা মোটামুটি ভাল অর্থ সাহায্য দেয়। কারও কারও হাসপাতাল বিল দেয়ার নজিরও আছে বিসিবির। কিন্তু অনেকেরই মত, শেষসময়ে এভাবে পাশে না দাঁড়িয়ে সেই সাবেক কোচরা যখন ক্লাব ও জাতীয় পর্যায়ের কোচিং ছেড়ে অবসরে চলে যান, তখন তাদের পেনশনের মত একটা মোটামুটি মাসোহারার ব্যবস্থা করলে সেটা বরং তাদের উপকারে আসবে। বাংলাদেশের ক্রিকেটে বরারবরই স্থানীয় তথা দেশি কোচদের মূল্যায়ন কম। আজকাল ভিনদেশি কোচিং স্টাফে সয়লাব দেশের ক্রিকেট। জাতীয় দলের হেড কোচ থেকে শুরু করে ব্যাটিং কোচ, পেস বোলিং কোচ, স্পিন কোচ, ফিল্ডিং কোচ, ট্রেইনার, ফিজিও, কম্পিউটার অ্যানালিস্ট পর্যন্ত সবই বিদেশি। তাদের পেছনে প্রতি মাসে ব্যয় হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। সে তুলনায় বোর্ডে যেসব দেশি কোচরা কাজ করছেন তাদের মিলছে অনেক কম অর্থ। এখন বোর্ডে যেসব স্থানীয় কোচরা কাজ করছেন, তাদের কারো বেতনই আহামরি নয়। অথচ জাতীয় দলে এমন অনেক কোচিং স্টাফ আছেন যাদের দৈনিক বেতন বেশিরভাগ স্থানীয় কোচদের মাসিক বেতনের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। সেটাই শেষ কথা নয়। সাবেক কোচদের অবস্থা আরও খারাপ। বাংলাদেশে অবশ্য সব ক্ষেত্রেই সাবেকদের মূল্যায়ন ও কদর কম। সাবেক জাতীয় কোচরা জীবিত অবস্থায় সেভাবে কদর পান না।। মৃত্যুর পর তাদের নিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। তাদের কর্মকান্ডের প্রশংসা করা হয়। তিনি এই করেছেন, সেই করেছেন, খুব ভাল মানুষ ছিলেন, এ দেশের ক্রিকেটের তার অবদান অপরিসীম, দেশের ক্রিকেটাঙ্গন তাদের অবদানের কথা চিরদিন স্মরণ রাখবে- এ জাতীয় কথাই উচ্চারিত হয় সবার মুখে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য জীবিত অবস্থায় তাদের মূল্যায়ন খুব একটা হয় না। অথচ কঠিন সত্য হলো, সাবেক জাতীয় কোচরা জীবনের বড় সময় দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে কাজ করেছেন, ক্রিকেটারদের মান উন্নত করতে নিরলসভাবে পরিশ্র করে গেছেন। কী পেয়েছেন, কী পাননি- সে হিসেব না করে সামর্থ্যের শেষবিন্দু দিয়ে চেষ্টা করেছেন। সেই সত্তর-আশি দশক থেকে বর্তমান শতাব্দীর শুরুর সময় পর্যন্ত দেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে সাবেক কোচদের অবদান অসামান্য। অথচ অবসরে যাওয়ার পর তাদের নিয়ে যে কিছু করতে হবে, তাদের পাশে দাঁড়ানো যে বোর্ডের কর্তব্য- সেই বোধ, চিন্তাই আসেনি এখনও। দেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা বিসিবির কোন কমিটি সাবেক জাতীয় কোচরা অবসরে যাওয়ার পর সেভাবে পরিকল্পনা সাজিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেনি। একদম করে না বা কিছুই করেনি- এটা ঠিক নয়। কেউ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে বোর্ড তাকে এককালীন একটা মোটামুটি ভাল অর্থ সাহায্য দেয়। কারও কারও হাসপাতাল বিল দেয়ার নজিরও আছে বিসিবির। কিন্তু অনেকেরই মত, শেষসময়ে এভাবে পাশে না দাঁড়িয়ে সেই সাবেক কোচরা যখন ক্লাব ও জাতীয় পর্যায়ের কোচিং ছেড়ে অবসরে চলে যান, তখন তাদের পেনশনের মত একটা মোটামুটি মাসোহারার ব্যবস্থা করলে সেটা বরং তাদের উপকারে আসবে। সূত্র : জাগো নিউজ এন এইচ, ০৬ জুন
from First Bangla interactive newspaper - Deshe Bideshe https://ift.tt/375JNkT
June 06, 2020 at 07:20AM
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন